সংকলন: ডা. শাহীন মাহমুদ:
নোবেল-বিজয়ী চিকিৎসক, বিজ্ঞানী, অধ্যাপক, বিজ্ঞান-লেখক ও অন্যান্যরাও এ পর্যন্ত হোমিওপ্যাথি সম্বন্ধে বহু কিছু মন্তব্য করেছেন । তারা অনেকেই স্বীকার করেছেন যে, হোমিওপ্যাথির ফলপ্রসূতার পক্ষে বেশ শক্ত প্রমাণ রয়েছে। ২০১৩ সালের শেষের দিকে, পাঁচজন নোবেল বিজেতা হোমিওপ্যাথিকে সমর্থন করেন, একজন বিরোধীতা করেন এবং ৮৫৭ জন হোমিওপ্যাথির ব্যাপারে কোন মতামতই প্রদান করেননি। আমি কয়েকজন নোবেল বিজেতাদেরকে, তাদের নিজেদের কথায়ই হোমিওপ্যাথির পক্ষে অবস্থান গ্রহণ করার কারণকে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করছি-
১. Emil Adolf von Behring (1905)

Emil Adolf von Behring (1854–1917), যাকে ইমিউনোলজির জনক বলা হয়- ডিপথেরিয়া এন্টিটক্সিন আবিষ্কারের ফলশ্রুতিতে ১৯০১ সালে চিকিৎসাশাস্ত্র বা ফিজিওলজিতে নোবেল প্রাইজ লাভ করেন। ১৮৯২ সালে Behring আসলে ধারাবাহিক (হোমিওপ্যাথিক) দ্রবণগুলো নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছিলেন এবং দেখতে পান আপাতদৃষ্টিতে বিপরীত মনে হলেও, ক্রমোচ্চ দ্রবণগুলো ইমিউনোজেনিক সক্রিয়তাকে আরো বৃদ্ধি করে কিন্তু তার গবেষণার ফলাফল যেহেতু হোমিওপ্যাথদের পক্ষে চলে যায়- এজন্য তাকে এই পরীক্ষাটি চেপে যেতে ব্যাপক চাপ প্রয়োগ করা হয়। বেশ কিছুদিন গোপন রাখার পর, নোবেল পুরষ্কার লাভ করার পর অবশেষে তিনি তার পরীক্ষণের কথা সর্বসমক্ষে প্রকাশ করেন।
Ref: Coulter, H.L, Divided Legacy: A History of the Schism in Medical Thought, Volume IV: Twentieth-Century Medicine: The Bacteriological Era. The North Atlantic Books, Berkley, 1994, p. 97
Behring লিখেন,
“Samuel Hahnemann was right when he took his
Ref: ibid p.97
starting point in the symptoms of patients.”
অর্থাৎ,
“শুরু করার জন্য রোগীর লক্ষণাবলীকে তাঁর বিবেচনা করার
Ref: ibid p.97
ব্যাপারটিতে স্যামুয়েল হ্যানিমান সঠিক ছিলেন।”
তিনি ১৯০৫ সালে হোমিওপ্যাথির সদৃশ বিধানের কার্যকারিতার প্রমাণ পেয়ে প্রচলিত ধারার চিকিৎসা থেকে সমর্থন প্রত্যাহার করেন। -Ref: Dana Ullman http://bit.ly/HdOryq
তিনি বলেন, ভ্যাকসিন- অংশত হোমিওপ্যাথির সদৃশনীতি থেকেই উদ্ভূত-
“সমস্ত প্রকার বৈজ্ঞানিক ধারণা ও পরীক্ষাগুলো সত্ত্বেও জেনারের আবিষ্কৃত স্মলপক্সের ভ্যাকসিন চিকিৎসাবিদ্যার বোধগম্যতার ক্ষেত্রে একটি অনিশ্চিত প্রতিবন্ধক হিসাবে রয়ে গিয়েছিলো, যতদিন না জৈব-রসায়নের ভিত্তিতে চিন্তাকারী পাস্তুর, চিকিৎসাবিদ্যার সমস্ত পাঠ্যপুস্তকসুলভ জ্ঞান থেকে মুক্ত হয়ে, এই থেরাপিউটিক প্রতিবন্ধকতারটির মূলনীতির উৎস চিহ্নিত করেন, যার বৈশিষ্ট্যকে হ্যানিমানের আবিষ্কৃত শব্দ ‘হোমিওপ্যাথিক’ এর চাইতে ভালোভাবে আর কোনকিছু দিয়েই সংজ্ঞায়িত করা যায় না।
বস্তুত, এনথ্রাক্সের ভ্যাকসিন প্রদান করে ভেড়ার প্রতিরোধ শক্তি বৃদ্ধি করার চাইতে, আগেই সেই মারাত্মক এনথ্রাক্স ভাইরাসের মতো চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন কোন ভাইরাসের প্রভাবে আক্রান্তের দ্বারা মহামারীগত প্রতিরোধশক্তি (Epidemiological immunity) আর কিসে সৃষ্টি হয়? এবং আমরা এই প্রভাবটিকে- সদৃশ প্রকারের ভাইরাসের আক্রমণের দ্বারা শক্তিবৃদ্ধিটিকে, হ্যানিমানের আবিষ্কৃত ‘হোমিওপ্যাথি’ ছাড়া আর কোন টেকনিক্যাল শব্দ দিয়ে আরো অধিক উপযুক্তভাবে প্রকাশ করতে পারবো?
আমি এখানে এমন একটি বিষয় নিয়ে কথা বলছি (হোমিওপ্যাথি), যাকে একদম আজকের দিন পর্যন্তও চিকিৎসাশাস্ত্রের রায়ে ঘৃণিত বলে চিহ্নিত করে রাখা হয়েছে: আমি যদি এই সমস্ত সমস্যাগুলো ঐতিহাসিক আলোকপাতে উপস্থাপন করি- গোঁড়ামীর অভিশাপ আমাকে বিরত রাখতে পারবে না……….কেবলমাত্র হোমিওপ্যাথির পথটিই আমাকে আমার লক্ষ্যে পৌঁছতে পারে।”
Ref: Behring, A. Emil von, Moderne phthisiogenetische und phthisoitherapeutische: Probleme in historischer Beleuchtung. Margurg: Selbsteverlag des Verfassers, 1905, http://bit.ly/YVpoZs
Behring তার সিদ্ধান্তটি এভাবে জানান,
“আমি যদি কোন আরোগ্য-সাধ্যাতীত রোগের কবলে পড়ি এবং হোমিওপ্যাথি ছাড়া তার চিকিৎসার অন্য কোন পন্থা খূঁজে না পাই, আমি আপনাদের নিশ্চিত করেই বলতে পারি যে, কোন রকম গোঁড়ামী আমাকে এই পথটিকে অনুসরণ করতে নিবৃত করতে পারবে না।”
Ref: http://sueyounghistories.com/archives/2008/07/08/emil-adolf-von-behring-and-homeopathy-2/
২. Brian David Josephson (1997)

“সংকীর্ণ মনের চিন্তা হয়তো বলতে পারে, পানি একটি তরল হওয়ায়- এজন্য এর যে প্রকারের গঠন দরকার তা থাকতে পারে না। কিন্তু তরল ক্রিস্টালগুলোর মতো ক্ষেত্রে, সেগুলো যখন সাধারণ তরলের মতো প্রবাহিত হয় – মাইক্রোস্কোপিক দূরত্ব থেকে একটি সুশৃঙ্খল গঠনকে ধারণ করতে পারে, যা এ প্রকারের চিন্তার সীমাবদ্ধতাকে দেখিয়ে দেয়। আমার জ্ঞান অনুসারে, এই বিশেষ ব্যাপারটিকে বিবেচনায় নেবার পরে হোমিওপ্যাথিকে খণ্ডন করার জন্য আর কোন যুক্তি থাকে না।”
Dr. Brian D. Josephson’s (Emeritus Professor, University of Cambridge) responding to an article in the New Scientist (October 18, 1997) Ref: How Homeopathic Medicines Work: Nanopharmacology At Its Best
Josephson জ্যাকুইস বেনেভিস্তের ধারণা- যেখানে তিনি বলতেন, বায়োমলিকিউল ভৈাতভাবে নিজেদের সাথে ক্রিয়া প্রকাশের আগে (Structural matching) একটি আরেকটির সাথে electromagnetic molecular signalling এবং কোয়ান্টাম তত্তানুযয়ী মিথষ্ক্রিয়া/যোগাযোগ করে। তিনি পানির মলিকিউলের উপর সঙ্গীতের প্রভাবও প্রদর্শন করেন, এবং তদনুযায়ী পানিতে শক্তিময় তরঙ্গের প্যাটার্ন (Dynamic wave patterns) উৎপন্ন করেন, যা Cymascope যন্ত্র ব্যবহার করে সৃষ্ট শব্দের পিচ (Pitch) পরবর্তনের সাথে সাথে পরিবর্তিত হয়।
Ref: Conference “New Horizons in Water Science — The Evidence for Homeopathy”, U.K.’s Royal Society of Medicine, London, 14th July, 2018, https://www.youtube.com/watch?v=sd5ME_H6FmE&list=PLC4DFD0206BF519DE&index=17
৩. Luc Antoine Montagnier (2009)

“Nobel Laureate Luc Montagnier is to science
Nancy Malik
what homeopathy is to medicine”
নোবেল-বিজেতা Luc Montagnier হোমিওপ্যাথি ও এর গবেষণার সাথে পরিচিতি হন বেনেভিস্তের মাধ্যমে।
Ref: https://articles.mercola.com/sites/articles/archive/2018/10/31/water-and-homeopathy.aspx
Interdisciplinary Sciences: Life Sciences (Springer)
Nanostructures in highly diluted biological samples of bacteria and virus DNA produces electromagnetic signals (2009) FULL TEXT
Luc Montagnier বৈজ্ঞানিক গবেষণার দ্বারা পর্যবেক্ষণ করেন যে, শক্তিকৃত ব্যাকটেরিয়া 5C and 6C পোটেন্সিতে (হোমিওপ্যাথিক শক্তি-একক) ও ভাইরাস DNA সিকোয়েন্স- ইলেকট্রো-ম্যাগনেটিক সিগনাল ((EM) signals) নির্গত করে (নিম্ন ফ্রিকোয়েন্সির রেডিও-ওয়েভ) এবং নির্দিষ্ট ন্যানো-স্ট্রাকচার গঠন করে, যা ৪৮ ঘন্টা পর্যন্ত টিকে থাকে এবং তা দিয়ে ইলেকট্রো-ম্যাগনেটিক ইফেক্ট পরিমাপ করা যায়। ইলেকট্রো-ম্যাগনেটিক সিগনেচার দ্রবণের পর্যায় (Dilution levels) অনুসারে পরিবর্তিত হয় কিন্তু প্রারম্ভিকভাবে সৃষ্টি হওয়া সংহতির (Concentration) কোন পরিবর্তন হয় না এবং সেটি DNA fragment গুলোকে রাসায়নিক এজেন্টগুলো দিয়ে ধ্বংস করা হলেও টিকে থাকে। কিন্তু ইলেকেট্রো-ম্যাগনেটিক সিগনাল ৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াস উত্তাপে ও -৮০ ডিগ্রি সেলসিয়াস শৈত্যে অনুভূতিপ্রবণ। কেবল তাই নয়, ইলেকট্রো-ম্যাগনেটিক সিগনেচার থেকে কাছাকাছি ধারণ করা বিশুদ্ধ পানিতে ১৮ ঘণ্টার মধ্যে সেই DNA sequence গুলো নতুন করে সৃষ্টি করা যায়। যেটি বোঝায়, EM signals পানিতে প্রেরণ করা গিয়েছে- যেখানে কোন DNA ছিলো না; এটি DNA এর টেলিপোর্টেশন ক্রিয়াকে প্রদর্শন করে। এবং যে সমস্ত এনজাইম DNA molecules কে কপি করে- তাদের যদি যোগ করা হয়, তারা সেখানে এমন আচরণ করে, যেন সেই পানিতে DNA উপস্থিত আছে এবং সেভাবেই নতুন DNA molecules উৎপন্ন করে। তিনি এই ঘটনাটি ১২ বার পুনঃপরীক্ষণ করে ঘটিয়েছেন।
Discussion on Luc Montagnier paper by Society of Homeopaths, Institute of Science in Society, Homeopathy World Community
নোবেল বিজয়ী Luc Montagnier বুদ্ধিবৃত্তিক সন্ত্রাসের হাত থেকে পালাতে পেরেছেন এবং তিনি বর্তমানে চিনের Shanghai Jiaotong University তে ফুল-টাইম অধ্যাপক হিসাবে কাজ করছেন। এই ফ্রেঞ্চ ভাইরোলজিস্ট সাইন্স ম্যাগাজিনের এক সাক্ষাৎকারে হোমিওপ্যাথি সম্বন্ধে বলেছিলেন,
“আমি বলেছি যে, কিছু লোক বেনেভিস্তের কাজকে পুনঃসংঘটন করে দেখিয়েছে (হোমিওপ্যাথি মাত্রাগুলোর ক্রিয়ার মাধ্যমে), কিন্তু যারা এটি বুঝতে পারবে না, সেরকম মানুষের বুদ্ধিবৃত্তিক সন্ত্রাসের দরুণ, তারা (ইউরোপ) তা (হোমিওপ্যাথি) প্রকাশ করতে ভয় পায়।”
“আমি এখন যা বলতে পারি, উচ্চশক্তি সঠিক। কোনকিছুর উচ্চশক্তিতে কিছুই নেই- ব্যাপারটা এরকম নয়। তারা পানির গঠন-কাঠামো, যা প্রকৃত মলিকিউলসকে নকল করে।”
তিনি এই বলে সাক্ষাৎকারটি সমাপ্ত করেন,
“এইগুলো (হোমিওপ্যাথি) হচ্ছে বাস্তব ঘটনা, যা আরো গবেষণার দাবী রাখে এবং বেনেভিস্তে হচ্ছেন এ সময়ের গ্যালিলিও।”
[This shows intellectual terror the so-called science puts up on homeopathy and homeopaths
Water has a memory
Nobel Prize Winner does homeopathic study; with supportive findings.
Nobel Prize winner reports the effects of homeopathic dilutions
Luc Montagnier delivered a talk on “Electromagnetic Waves & Water Properties” in UNESCO Headquarter on 8th Oct 2014]
৪. Rabindranath Tagore (1936)

“আমি দীর্ঘদিন ধরে হোমিওপ্যাথিক বিজ্ঞানের একজন দৃঢ় বিশ্বাসী এবং আমি এতে খুশি যে, এমনকি এর উৎপত্তিস্থানে চাইতেও ইন্ডিয়াতে এটি সুদূর বিস্তৃত হয়েছে। এটা কেবলই কিছু ঔষধের সমষ্টিমাত্র নয় বরঞ্চ এর ভিত্তিতে থাকা একটি যৌক্তিক দর্শনের সাথে সমন্বিত একটি সত্যিকারের বিজ্ঞান। ভারতীয় পারিপার্শ্বিকতার উপর গুরুত্ব আরোপ করে, আমাদের এ ব্যাপারে আরো অধিক বৈজ্ঞানিক স্পৃহা ও অনুসন্ধান সাধন করা প্রয়োজন।”
Ref: Bagchi, A. K. Rabindranath Tagore and His Medical World. New Delhi: Konark Publishers, 2000
৫. Saint Mother Teresa (1950)

মাদার তেরেসা তার সেবা-কার্যক্রমে হোমিওপ্যাথিক সেবাকে যুক্ত করেন। তিনি ১৯৫০ সালে কলকাতায় তার প্রথম দাতব্য হোমিওপ্যাথিক ডিসপেনসারি উন্মুক্ত করেন। বর্তমানে Mother’s Missionaries of Charity (The Sisters of Charity) এর তত্ত্বাবধায়নে চারটি দাতব্য হোমিওপ্যাথিক ডিসপেনসারি পরিচালিত হয়।
Ref: Dana Ullman, The Homeopathic Revolution: WhyFamous people and cultural heroes love homeopathy
৬. Ervin Laszlo (2004)

“অন্যান্য জিনিসগুলোর পাশাপাশি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ- যার কোন একটি দ্রবণে মূল বস্তুটির একটি মাত্র মলিকিউলও না থাকা সত্তেও তা ক্রিয়াশীল থাকে- এর দ্বারা পানির তথ্য-গ্রহণ ও ধারণ করার যে একটি ব্যাপক শক্তি রয়েছে, তা নির্দেশিত হয়েছে।”
Dr. Ervin Laszlo, Professor of ‘Systems Theory’ and the author of the book ‘Science and the Akashic Field’, 2004, p. 53.
৭. Mohandas Mahatma Gandhi (1936)

“হোমিওপ্যাথি হচ্ছে রোগীকে স্বল্পব্যয়ে, উগ্রতাবিহীনভাবে চিকিৎসা করার সর্বাধুনিক ও পরিশীলিত উপায়। আমাদের দেশে সরকারের অবশ্যই এটিকে উৎসাহিত ও পৃষ্ঠপোষকতা করা উচিৎ। প্রয়াত ডা. হ্যানিমান ছিলেন অতিপ্রাকৃত-বুদ্ধিবৃত্তিক ক্ষমতাসম্পন্ন একজন ব্যক্তি এবং একটি অনন্য চিকিৎসাগুণসম্পন্ন তেজস্বিতার গুণে মানব-সম্প্রদায়ের পরিত্রাণের উপায়। আমি তার দক্ষতাকে এবং যে অসম-শক্তির মানবিক শ্রম তিনি দান করেছেন তার সম্মুখে নতমস্তকে শ্রদ্ধা জানাই। তার স্মৃতি আমাদের আবারও সচেতন করেছে এবং আপনাদের তাকে অনুসরণ করতেই হবে কিন্তু বিরোধীগণ হোমিওপ্যাথির অনুশীলন ও মুলনীতির অস্তিত্বকে ঘৃণা করে- বাস্তবে যেটি অন্য যে কোন চিকিৎসা পদ্ধতির চাইতে অধিক একটি বিপুল সংখ্যক কেইসে আরোগ্য সম্পাদন করে এবং সমস্ত সংশয়ের সীমাকে অতিক্রম করে এটি সবচেয়ে নিরাপদ, সবচেয়ে স্বল্পব্যয়ী ও সবচেয়ে পূর্ণাঙ্গ চিকিৎসা বিজ্ঞান।”
Mahatama Gandhi, 30 Aug 1936
Ref: Das, 1950; All India Homeopathic Medical Conference, 1968, http://sueyounghistories.com/archives/2009/07/26/mohandas-karamchand-gandhi-1869-%E2%80%93-1948/
“হোমিওপ্যাথি হচ্ছে সবচেয়ে আধুনিক ও সর্বোচ্চ বুদ্ধিবৃত্তিক উপায়ে, স্বল্পখরচে ও উগ্রতাবিহীনভাবে অসুস্থকে চিকিৎসা করার পন্থা। সরকারের অবশ্যই এটিকে আমাদের দেশে প্রচার ও সমর্থন করা উচিৎ।
Gandhi cited in Martin Schmitz (ed.), Strömungen der Homöopathie, KVC Verlag Essen, Essen 2002 Gandhi also persuaded people to study homeopathy
Discussion about this post