Friday, January 22, 2021
HomeoDigest | হোমিওডাইজেস্ট

Homeodigest

  • হোম
  • প্রবন্ধ
  • ফিচার
  • রিসার্চ রিভিউ
  • বুক রিভিউ
  • অনুবাদ
  • কেস রেকর্ডস
  • স্টুডেন্টস কর্নার
    • DHMS
    • BHMS
    • রেজিস্ট্রেশন
  • ইন্টারভিউ
  • বায়োগ্রাফি
  • করোনা সেল
  • আরও
    • হোমিওডাইজেস্ট চিকিৎসক তালিকা
    • হোমিও সংবাদ
    • ভেটেরিনারি এন্ড এগ্রো
    • ঔষধ পরিচিতি
    • কেস কুইজ
    • টিপস এন্ড সাজেশন
    • ডক্টরস পয়েন্ট
    • রোগীর জিজ্ঞাসা
    • গুরুত্বপূর্ণ লিংকস
No Result
View All Result
  • হোম
  • প্রবন্ধ
  • ফিচার
  • রিসার্চ রিভিউ
  • বুক রিভিউ
  • অনুবাদ
  • কেস রেকর্ডস
  • স্টুডেন্টস কর্নার
    • DHMS
    • BHMS
    • রেজিস্ট্রেশন
  • ইন্টারভিউ
  • বায়োগ্রাফি
  • করোনা সেল
  • আরও
    • হোমিওডাইজেস্ট চিকিৎসক তালিকা
    • হোমিও সংবাদ
    • ভেটেরিনারি এন্ড এগ্রো
    • ঔষধ পরিচিতি
    • কেস কুইজ
    • টিপস এন্ড সাজেশন
    • ডক্টরস পয়েন্ট
    • রোগীর জিজ্ঞাসা
    • গুরুত্বপূর্ণ লিংকস
No Result
View All Result
HomeoDigest | হোমিওডাইজেস্ট
No Result
View All Result
Home রিসার্চ রিভিউ

হোমিওপ্যাথিক ঔষধে রোগ প্রতিরোধ: হিউম্যান রেকর্ডস, স্টাডিজ এবং ট্রায়ালস (৩য় ও শেষ পর্ব)

June 17, 2020
in রিসার্চ রিভিউ
6 min read
0
240
SHARES
187
VIEWS
Share on FacebookShare on TwitterShare via Email

[সংকলন: ডা. শাহীন মাহমুদ]

১৭৯৯ সালে ডা. স্যামুয়েল হ্যানিমান কর্তৃক আবিষ্কৃত হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাপদ্ধতিটির মহামারী রোগের চিকিৎসা-সক্ষমতা এবং আরোগ্যকারী-ক্ষমতা উভয়টিই আছে। ডা. হ্যানিমান তার সময়ে স্কারলেট ফিভারে উপযুক্ত হোমিওপ্যাথিক ঔষধ রোগ প্রতিরোধক হিসাবে ব্যবহার করেন। বলা চলে, হোমিওপ্যাথির কার্যক্ষমতার পরিচয় ও সুনামটির সর্বপ্রথম ব্যাপকমাত্রায় প্রসার শুরু হয়- এপিডেমিকে এর প্রয়োগের পর।

এরপর বেশ দ্রুতই এই পদ্ধতিটি অন্যান্য হোমিওপ্যাথগণ ব্যবহার করতে শুরু করেন এবং পরবর্তীতে পৃথিবীতে দেখা দেয়া বহু মহামারীতে তা সফলতার সাথে ব্যবহার করা হয়। যে সমস্ত মানুষ, দেশ, সম্পদ্রায়, রাষ্ট্রীয় কর্তৃপক্ষ এ সম্বন্ধে জ্ঞান রাখেন এবং ব্যবহার করতে ইচ্ছুক হন- সেখানে এটি তার সাফল্যের প্রমাণ এখনো একইভাবে প্রদর্শন করতে সক্ষম হচ্ছে- চলমান কভিড-১৯ এর প্রাদুর্ভাবেও বহুস্থানে যার প্রমাণ আমরা পাবো। নিচে এরকম কিছু ঐতিহাসিক ও সাম্প্রতিক উদাহরণের সংকলন প্রকাশ করছি।

Malaria 

২০০৩ সাল: ২০০৩ সাল থেকে ২০০৫ সালের মধ্যে কেনিয়াতে ৩৩ জন স্বেচ্ছাসেবীর একটি দলের মাঝে, একটি হোমিওপ্যাথিক রোগ-প্রতিরোধক ঔষধ ব্যবহার করে ম্যালেরিয়ার একটি ট্রায়াল পরিচালনা করা হয়। ট্রায়ালের আগে এই স্বেচ্ছাসেবীদের ২১ জন বিগত ১৮ মাসে ১-৩ বার ম্যালেরিয়ার আক্রমণে ভুগেছে। ট্রায়ালের সময়, এদের একজন মাত্র ম্যালেরিয়া হয়েছে বলে মনে করেছিলেন কিন্তু রক্ত-পরীক্ষায় তা ধরা পড়েনি। কয়েকঘন্টার মধ্যে পরিপূর্ণ উপসর্গমুক্ত হয়ে যাওয়ায়, ম্যালেরিয়ার সম্ভাব্যতাকেও সেক্ষেত্রে বাতিল করা হয়। ট্রায়ালে অন্য সকল  অংশগ্রহণকারী সম্পূর্ণরূপে ম্যালেরিয়া-মুক্ত ছিলেন। [১]

২০০৮ সাল: যখন ম্যালেরিয়া কেনিয়ার কেন্দু বে-তে এপিডেমিক অবস্থায় ছিলো, সেসময় করা হোমিওপ্যাথিক প্রতিরোধক ঔষধের একটি অবজারভেশনাল ফিল্ড স্টাডিতে ৩৪ জন ব্যক্তি অংশগ্রহণ করে। স্টাডিতে অংগ্রহণ করার আগের ৬ মাসের মধ্যে সমস্ত অংশগ্রহণকারীগণ, ম্যালেরিয়া বা ম্যালেরিয়ার মতো লক্ষণে অন্তত ১ বার হলেও ভুগেছেন এবং তাদের ৭১% লোক ১৫ দিনে অথবা মাসে একবার অন্তত ম্যালেরিয়া বা ম্যালেরিয়ার মতো উপসর্গ ভোগ করছিলেন। স্টাডি কলাকালীন সময় থেকে শেষ হওয়া পর্যন্ত রোগ প্রতিরোধক ব্যবহার করার পর মাত্র ১২% (৩৪ জনের মধ্যে ৪ জন) অংশগ্রহণকারী ম্যালেরিয়া বা ম্যালেরিয়ার মতো লক্ষণ অনুভব করেছেন। [২]

২০১১ সাল – ২০১৩ সাল: ইন্ডিয়ার চিতাগড় ম্যালেরিয়ার একটি সর্বজনবিদিত এলাকা। ২০০৪ সাল থেকে ২০১০ সালের মাঝামাঝি সময়ে এই রোগ থেকে সেখানে আশঙ্কাজনক হারে মৃত্যু সংঘটিত হয়। এই দুর্ঘটনা যেন আরো খারাপের দিকে যেতে না পারে বা আবারও এর পুনরাবৃত্তি না হয়, এই লক্ষে ২০১১ সালে স্বাস্থ্যমন্ত্রী একটি সুবিদিত হোমিওপ্যাথিক ঔষধকে এর ৯টি অঞ্চলের আক্রান্ত মানুষদের মাঝে রোগ প্রতিরোধক হিসাবে ও চিকিৎসার লক্ষ্যে বিতরণ করেন। এই পদক্ষেপের ফলাফল ছিলো ‘প্রত্যাশার চাইতেও বেশি’। যেখানে যত বেশি মানুষকে ঔষধটি বিতরণ করা হয়, সেখানে তত কম মানুষের মধ্যে ম্যালেরিয়া কেইস দেখতে পাওয়া যায়; সংগৃহীত এই তথ্য ঔষধটির দ্বারা প্রদানকৃত রোগপ্রতিরোধের নিরাপত্তাকে লক্ষণীয়ভাবে নিশ্চিত করে। যে সমস্ত এলাকায় ঔষধটি দেয়া হয়নি, সেখানে এই অঞ্চলগুলোর তুলনায় ৫গুণ বেশি আক্রান্ত হয়। বিস্ময়কর এই ফলাফল প্রাপ্ত হবার পর, প্রোগ্রামটি ২০১২ সালে আরো ২০ টি এলাকাতে এবং ২০১৩ সালে আরো ৪০টি এলাকাতে বিস্তৃত করা হয়। [৩]

২০১৩ সাল: গবেষকগণ ইদুরের উপর প্রাণঘাতী মিউরিন ম্যালেরিয়াতে দুটো হোমিওপ্যাথিক ঔষধের মিশ্রণজাত কম্বিনেশন ঔষধের রোগ-প্রতিরোধক্ষমতাকে মূল্যায়ন করেন। মিশ্র ঔষধটি প্রচলিত ঔষধ Pyrimethamine এর চাইতে রোগপ্রতিরোধের ক্ষেত্রে কেমোসাপ্রেশনের ব্যাপারে অনেক বেশি সক্রিয় প্রভাব রেখেছে বলে প্রদর্শিত হয়। এছাড়া এটি টিকে থাকা ইদুরের ৫০% এর মধ্য থেকে প্যারাসাইট সম্পূর্ণরূপে দূর করার মাধ্যমে একটি মাঝারি মাপের আরোগ্যকারী ক্রিয়াও নিশ্চিত করে। গবেষকগণ বলেন, “এই গবেষণাটি Plasmodium berghei এর ক্ষেত্রে ঔষধ দুইটির মিশ্রণে সৃষ্ট কম্বিনেশন ঔষধটি এর উল্লেখযোগ্য এন্টিপ্লাজমোডিয়াল সক্ষমতা নির্দেশ করে।” [৪]

২০১৪ সাল: ইদুরের Plasmodium berghei আক্রমণের ক্ষেত্রে একটি কম্বিনেশনে ঔষধ তাদের দেহে প্রয়োগের ফলে এর ম্যালেরিয়া বিরোধী ক্ষমতাকে প্রমাণ করে এবং বেঁচে থাকার সময়ের মিন-ভ্যালুকে বৃদ্ধি করে। গবেষকগণ মন্তব্য করেন, “এই গবেষণাটি Plasmodium berghei এর ক্ষেত্রে দেহে প্রয়োগকৃত মিশ্র ঔষধটির সক্ষমতাকে প্রমাণ করে এবং সেই সাথে আক্রান্ত দেহে ঔষধটি কিডনি ও লিভারের ক্রিয়ার ক্ষেত্রে নিরাপদ বলে প্রমাণিত হয়।” [৫]

Meningococcal Disease 

১৯৭৮ সাল: ব্রাজিলে মেনিনগোকক্কাল এপিডেমিকে এই ইনফেকশনটির প্রতিরোধকল্পে ইমিউনিটি শক্তি বৃদ্ধির লক্ষ্যে ১৮,৬৪০ জন শিশুকে হোমিওপ্যাথিক ঔষধ দেয়া হয় এবং ৬,৩৪০ জন শিশুকে দেয়া হয়নি। এর দরুণ নিম্নলিখিত ফলাফলটি দেখতে পাওয়া যায়-

  • ১৮,৬৪০ জন হোমিওপ্যাথিক ঔষধ প্রদত্ত রোগীতে মাত্র ৪ জনের মেনিনগোকক্কাল ইনফেকশন দেখা দেয়।
  • যে ৬,৩৪০ জন শিশুকে ঔষধটি দেয়া হয়নি তাদের মধ্যে ৩২ জন এই ইনফেকশনটিতে আক্রান্ত হয়।
  • ঔষধবিহীন গ্রুপটিতে আক্রমণের হারটির উপর বিবেচনায় অন্য গ্রুপটিতে ৯৪ টি আক্রান্তের কেইস হবার কথা ছিলো। তার বদলে মাত্র ৪টি কেইসে আক্রান্ত হওয়াটি মেনিনগোকক্কাল ইনফেকশনের বিরূদ্ধে হোমিওপ্যাথিক ঔষধের ৯৫% কার্যকারিতাকে প্রমাণ করে। [৬]

১৯৯৮ সাল: আগের গবেষণাটির প্রাপ্ত ইতিবাচক ফলাফলের দরুণ সরকারী অর্থ-সমর্থনে এর ২০ বৎসর পর আরো বৃহৎ পরিসরে একটি গবেষণাকার্য চালানো হয়। এটি ব্রাজিলের ব্লুমেন্যুর ইউনিভার্সিটি ফাউন্ডেশনের দুইজন প্রফেসর, ব্লুমেন্যুর একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এবং হেল্থ সিটি সেক্রেটারির দ্বারা পরিচালিত হয়। ০-২০ বৎসরের সর্বমোট ৬৫,৮২৬ জন লোককে মেনিনগোকক্কাল ইনফেকশনের বিরুদ্ধে হোমিওপ্যাথিক ঔষধের দ্বারা ইমিউনাইজ করা হয় এবং ২৩,৫৩২ জনকে করা হয়নি। ১ বৎসর সময়কালের পরে, যে ফলাফল দেখতে পাওয়া যায়-

  • যে ৬৫,৮২৬ জন লোককে হোমিওপ্যাথিক ঔষধের দ্বারা ইমিউনাইজ করা হয়- তাদের মধ্যে মাত্র ৪ জনকে এই ইনফেকশনটি আক্রান্ত করতে পারে।
  • যে ২৩,৫৩২ জনকে ঔষধটি দেয়া হয়নি- তাদের মধ্যে ২০ জন মেনিনগোকক্কাল ইনফেকশন দ্বারা আক্রান্ত হয়।
  • ঔষধবিহীন গ্রুপটিতে আক্রমণের হারের উপর বিবেচনায় অন্য গ্রুপটিতে ৫৪ টি আক্রান্তের কেইস হবার কথা ছিলো। তার বদলে মাত্র ৪টি কেইস মেনিনগোকক্কাল ইনফেকশনে আক্রান্ত হয়। পরিসংখ্যানগত বিশ্লেষণ প্রদর্শন করে,  হোমিওপ্যাথিক ঔষধ মেনিনগোকক্কাল ইনফেকশনের বিরুদ্ধে প্রথম ছয়মাসে ৯৫% নিরাপত্তা দান করেছে এবং সারা বছর জুড়ে ৯১% নিরাপত্তা প্রদান করতে সমর্থ হয়েছে। [৭]

Poliomyelitis 

১৮০০ সাল: শিকাগোর Dr. Grimmer ৫০০০ শিশুর মাঝে একটি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ রোগটি প্রতিরোধকল্পে প্রদান করেন। তাদের একজনেরও পোলিওমায়ালাইটিস দেখা যায়নি। [৮]

১৮৫০ সাল: দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানসবার্গের Dr. Taylor Smith, সেখানে পোলিওমায়ালাইটিসের মহামারী চলাকালে ৮২ জন লোককে একটি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ রোগটি প্রতিরোধকল্পে প্রদান করেন। এরমধ্যে ১২ জন লোক আক্রান্ত ব্যক্তির সরাসরি সংস্পর্শে আসে বলে নিশ্চিত হয়। কিন্তু সর্বমোট সংখ্যার কারোরই রোগটি দেখা দেয়নি। [৯]

১৯৫৬ সাল: ১৯৫৬ সাল থেকে ১৯৫৮ সালের সময়টিতে একটি গবেষণাকল্পে, Dr. Eisfelder ৬০০০ শিশুকে একটি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ রোগ প্রতিরোধের লক্ষ্যে প্রদান করেন। এই গ্রুপটিতে কারো পোলিও দেখা দেয়নি এবং কারো মধ্যেই কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয়নি। [১০]

১৯৫৭ সাল: বুয়েনাস এরিসে একটি মারাত্মক পোলিওর মহামারী দেখা দেয়। অধিকাংশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক একটি সুবিদিত হোমিওপ্যাথিক ঔষধকে রোগটির প্রতিরোধকল্পে প্রদান করেন। হাজার হাজার ডোজ ঔষধ ড্রাগ-স্টোরগুলো জনগণের মাঝে বিতরণ করে। যারা হোমিওপ্যাথিক ঔষধ গ্রহণ করেছেন, রেজিস্টারে থাকা রোগীর হিসাব মোতাবেক তাদের একজনও এই সংক্রমণে আক্রান্ত হয়নি। [১১]

১৯৭৫ সাল: বুয়েনাস এরিসে আরেকটি পোলিও মহামারীর সময় ৪০,০০০ শিশুকে সুবিদিত হোমিওপ্যাথিক ঔষধ, রোগটির প্রতিরোধকল্পে প্রদান করা হয়। তাদের একজনেরও পোলিও সংক্রমণ ঘটেনি। [১২]

Scarlet Fever 

১৭৯৯ সাল: প্রকৃতপক্ষে জার্মানিতে একটি স্কারলেট ফিভারের মহামারী চলাকালীন সময়েই হোমিওপ্যাথিক রোগ-প্রতিরোধক ঔষধের ধারণাটির জন্ম। ১৭৯৯ সালে হোমিওপ্যাথির প্রতিষ্ঠাতা ডা. স্যামুয়েল হ্যানিমান স্কারলেট ফিভার প্রতিরোধকল্পে সেই বিশেষ এপিডেমিকটির বিরূদ্ধে ঔষধ প্রদান করেন এবং যাদেরকে প্রদান করা হয় তারা রোগটি থেকে মুক্ত থাকেন। [১৩]

১৭৯৯ সাল: ডা. হ্যানিমানের উপর্যুক্ত দৃষ্টান্তকে অনুসরণ করে, অন্য আরো ১১ জন চিকিৎসক এই এপিডেমিকে সেই নির্দিষ্ট ঔষধটিই ব্যবহার করেন। তারা যে প্রতিবেদন প্রকাশ করেন তদনুযায়ী, স্কারলেট ফিভার আক্রান্ত এলাকার ১,৬৪৬ জন শিশুকে একটি রোগ-প্রতিরোধক ঔষধ প্রদান করা হয়, মাত্র ১২৩ জন (৭.৪%) শিশুর মাঝে উপসর্গের প্রকাশ পায়। অন্যদিকে, যারা হোমিওপ্যাথিক ঔষধ গ্রহণ করেনি, তাদের মাঝে এই সংক্রমণের হার ছিলো ৯০%। [১৪]

১৮৩৮ সাল: হোমিওপ্যাথিক ঔষধ রোগ প্রতিরোধক হিসাবে ফলপ্রসূ বলে হফল্যান্ডের প্রোটোমেডিকাস থেকে প্রতিবেদন পাওয়ার পর, প্রুশিয়ান সরকার স্কারলেট ফিভার এপিডেমিক আক্রান্ত সমস্ত স্থানে হোমিওপ্যাথিক ঔষধ ব্যবহারের আদেশ প্রদান করে প্রজ্ঞাপন জারী করে। [১৫]

Smallpox 

১৮০০ সাল: Clemens von Boenninghausen স্পলপক্সের মহামারীর চিকিৎসাকার্যে ও রোগপ্রতিরোধকল্পে একটি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ ব্যবহার করেন। আক্রান্ত ব্যক্তির পরিবারের অনাক্রান্ত সদস্যদের- যাদেরকে এই ঔষধটি দেয়া হতো- তারা আর আক্রান্ত হননি। [১৬]

১৯০২ সাল: আইওয়াতে স্মলপক্সের এপিডেমিকের সময় Dr. Eaton ২,৮০৬ জন ব্যক্তির মাঝে একটি হোমিওপ্যাথিক নোসোড রোগটি প্রতিরোধকল্পে প্রদান করেন, যাদের মধ্যে ৫৪৭ জন ব্যক্তি নিশ্চিতরূপেই আক্রান্ত ব্যক্তির সরাসরি সংস্পর্শে আসে; মাত্র ১৪ জনের মাঝে রোগটি দেখা দেয়। রোগটি থেকে ঔষধটির নিরাপত্তা প্রদানের হার ছিলো ৯৭%। [১৭]

Viral Diseases 

২০০৭ সাল: Human herpesvirus 1, human adenovirus C serotype 5, influenza A virus, human respiratory syncytial virus, human parainfluenza virus 3, human rhinovirus B serotype 14, ও human coxsackievirus serotype A9 অন্যান্য উপসর্গগুলোর সাথে সর্দি, গলাব্যথা, নাক-দিয়ে পানি পড়া, জ্বরঠুটো উঠা, ব্রঙ্কিওলাইটিস, নিউমোনিয়া, হ্যান্ড-ফুট এন্ড মাউথ ডিজিজ (HFM disease) এবং চোখ-উঠা (Conjunctivitis) সৃষ্টি করে। এই ভাইরাসের ক্ষেত্রে একটি হোমিওপ্যাথিক কম্বিনেশন ঔষধ Gripp-Heel এর একটি ইন-ভিট্রো পরীক্ষণের দ্বারা দেখা যায়- ভাইরাসের সক্রিয়তা দ্রুতগতিতে ২০% থেকে ৪০% হ্রাস পেয়েছে। [১৮]

২০১০ সাল: Human rhinovirus B serotype 14, influenza A virus , H1N1 virus, herpes simplex virus 1, vesicular stomatitis virus, respiratory syncytial virus, parainfluenza type 3, ও adenovirus অন্যান্য উপসর্গগুলোর সাথে ঠান্ডা-সর্দি, গলাব্যথা, গ্ল্যান্ড ফোলা, মুখে ফুস্কুড়ি, নাক দিয়ে পানি পড়া, জ্বরঠুটো, ব্রঙ্কিওলাইটিস, নিউমোনিয়া হ্যান্ড-ফুট এন্ড মাউথ ডিজিজ (HFM disease) এবং চোখ-উঠা (Conjunctivitis) সৃষ্টি করে। হোমিওপ্যাথিক কম্বিনেশন ঔষধ Engystol ও Gripp-Heel এর একটি ইন-ভিট্রো পরীক্ষণে সেটি এই ভাইরাসে বিরূদ্ধে কার্যকরী বলে প্রমাণিত হয়। ইন-ভিট্রো পরীক্ষণের দ্বারা দেখা যায়- ভাইরাসের সক্রিয়তা দ্রুতগতিতে ২০% থেকে ৪০% হ্রাস পেয়েছে। [১৯]

Whooping Cough  (Pertussis)

১৯৬৭ সাল: Dr. Dorothy Shepherd একটি হোমিওপ্যাথিক নোসোড দ্বারা বেশ কয়েকটি হুপিংকফের ক্ষেত্রে রোগ প্রতিরোধের বিবরণ প্রদান করেন। তার বর্ণিত উদাহরণের একটি: “ব্যক্তিগতভাবে আমি হুপিং কফের ক্ষেত্রে এর নিজেরই নোসোডকে বছরের পর বছর ধরে লাগাতার ব্যবহার করে আসছি (….), ডা. জন ক্লার্ক তারঁ মনোগ্রাফে যেটিকে খুব দৃঢ়ভাবে সুপারিশ করেছেন (…..), একটি নির্দিষ্ট এলাকাতে তীব্র আক্রমণ সত্ত্বেও এটি আমাকে সেখানে ১০০% নিরাপত্তা প্রদান করেছে; প্রতিদিন হয় ১২ তম অথবা ৩০ তম শক্তিতে প্রদান করাতেই এ থেকে মুক্ত থাকা গেছে। নার্সারিতে, আমার প্রাইভেট প্র্যাকটিসে, মেডিক্যাল ক্লিনিকে এবং বিভিন্ন সময়ের যে এপিডেমিকগুলোর মাঝ দিয়ে আমরা অতিক্রান্ত হয়েছি, তার শত শত কেইসে আমি এটি বছরের পর বছর ব্যবহার করেছি; সত্যিই এটি একটি মহান ঔষধ। [২০]

১৯৮৭ সাল: Dr. Dorothy Shepherd পরিচালিত হুপিং কফের রোগ-প্রতিরোধক সম্বন্ধে একটি পাইলট-স্টাডির প্রতিবেদনে দেখা যায়, যাদেরকে ঔষধ দেয়া হয়নি, হুপিং কফের সংক্রমণ তাদের তুলনায়, যাদেরকে ঔষধটি দেয়া হয়েছে- তাদের তিনগুণ কম দেখা গেছে। [২১]

১৯৮৭ সাল: Dr A. Fox একটি নোসোড দ্বারা রোগ প্রতিরোধের ব্যাপারে পাঁচ বৎসর ব্যাপী একটি ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল পরিচালনা করেন, যেখানে ৬১ জন অভিভাবক তার গবেষণাটিতে অংশগ্রহণ করতে সাড়া দেন- যাদের ৫% শিশু নিশ্চিতরূপেই হুপিংকফে সংক্রামিত ব্যক্তির সংস্পর্শে যায়; এদের মধ্যে ৮২% হুপিং কফ থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত থাকে (অন্য ১৩% এর অনির্দিষ্ট প্রকারের কাশি দেখা দেয়)। নোসোডটি অন্য কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্তভাবেই গ্রহণ করা গেছে এবং ৬৭% অভিভাবক এর ফলপ্রসূতাকে বর্ণনা করেছেন “খুবই ভালো” বলে। [২২]

২০০৪ সাল: Dr. Golden হুপিংকফে রোগপ্রতিরোধকারী হোমিওপ্যাথিক ঔষধ নিয়ে তার ১৫ বৎসর ব্যাপী চলমান গবেষণার পরিপ্রেক্ষিতে, ঔষধ প্রদত্ত শিশু ও যাদেরকে দেয়া না হয়েছে তাদের একটি তুলনা করেন। এই গবেষণার দ্বারা তিনি সুনির্দিষ্টভাবেই এর কার্যকারিতা নিশ্চিত করতে সক্ষম ছিলেন। যে শিশুদের ইমিউনাইজড করা হয়নি তাদের মাঝে সংক্রমণের হার ছিলো ৮৫%, অন্যদিকে যাদেরকে হোমিওপ্যাথিক ঔষধ  দিয়ে ইমিউনিটি বৃদ্ধি করা হয়েছে, তাদের ক্ষেত্রে তা ছিলো মাত্র ১১.৭%; যার দ্বারা হোমিওপ্যাথিক ঔষধের ৮৬.২% ফলপ্রসূতার প্রমাণ নিশ্চিত হয়। [২৩]

২০১২ সাল: ১-২ মাস বয়সের ১১২ জন শিশুকে নিয়ে করা একটি আইরিশ ট্রায়ালে, যাদেরকে শিশুরোগ, যে রোগগুলোর মধ্যে হুপিং কফও অন্তর্ভুক্ত- সেগুলোর  জন্য হোমিওপ্যাথিক ঔষধ রোগ প্রতিরোধকল্পে দেয়া হয়, যাদেরকে ঔষধটি দেয়া হয়নি তাদের তুলনায় উক্ত রোগগুলোতে ঔষধপ্রদত্ত শিশুরা অনেক কম মাত্রার উপসর্গে আক্রান্ত হয়। [২৪]

References

  1. Partington, T. Silent and Deadly: Prophylaxis and Treatment of Malaria. Homeopathy in Practice, 2006, pp.14-19. 
  2. The Use of Homeopathic Prophylaxis and Treatment For Malaria in Endemic Areas Of Kenya (Part 2) http://hpathy.com/homeopathy-papers/the-use-of-homeopathic-prophylaxis-a…
  3. Efficacy of Chininum Sulph 200C in prevention of malaria – An Operational Research Study. State Health Resource Centre, Chhattisgarh. http://www.shsrc.org/Downloads/Chininum%20-Final%20-(17June13).pdf 
  4. Rajan A, Bagai U. Antimalarial potential of China 30 and Chelidonium 30 in combination therapy against lethal rodent malaria parasite: Plasmodium berghei. Journal of Complementary & Integrative Medicine. http://www.ncbi.nlm.nih.gov/pubmed/23652641 
  5. Bagai U, Walter NS.Antiplasmodial potential of homeopathic drugs Chelidonium and nosode against Plasmodium berghei infection.Journal of Complementary & Integrative Medicine. http://www.ncbi.nlm.nih.gov/pubmed/25046315 
  6. Castro, D. & Nogueira, G. G. (1975). Use of the nosode Meningococcinum as a preventative against meningitis. Journal of the American Institute of Homeopathy, 1975 Dec 68 (4), 211-219. 
  7. Mronisnski C, Adriano E & Mattos G. (1998/99) Meningococcinum: Its protective effect against Meningococcal disease, Homeopathic Links, Vol 14 Winter 2001, 230-234. 
  8. Currim, A.M. Ed. 1996. The Collected Works of Arthur Grimmer, M.D. Norwalk and Greifenberg: Hahnemann International Institute for Homeopathic Documentation. 
  9. Taylor-Smith, A. “Poliomyelitis and prophylaxis. British Homeopathic Journal, 1950 Apr;40(2):65-77 
  10. Eisfelder, H. “Poliomyelitis Immunization: A Final Report.” Journal of the American Institute of Homeopathy. V. 54, Nov-Dec 1961, pp. 166-167. 
  11. Treatise on Homeopathic Medicine by Francisco Eizayaga, MD, published by Ediciones Maracel, Buenos Aires, Brazil, 1991. 
  12. Treatise on Homeopathic Medicine by Francisco Eizayaga, MD, published by Ediciones Maracel, Buenos Aires, Brazil, 1991. 
  13. Hahnemann S. 1801. Cure and Prevention of Scarlet Fever, p. 369-384, The Lesser Writings of Samuel Hahnemann, republished by B. Jain Publishers, 1993, New Dehli. 
  14. Dudgeon R. E. 1853. Lectures on the Theory and Practice of Homeopathy, p.541,2. Republished by B. Jain Publishers, 2002, New Dehli. 
  15. Hufeland. 1828.Prophylactic Power of Belladonna in Scarlet Fever, Hufeland’s Journal. 
  16. Von Boenninghausen, C. Baron. Vide Concerning the Curative Effects of Thuja in Smallpox. Lesser Writings. 
  17. Eaton, C.W. Variolinum. Transactions of the American Institute of Homeopathy, 1907. P. 547-567. 
  18. Glatthaar-Saalmuller B (2007). In vitro evaluation of the antiviral effects of the homeopathic preparation Gripp-Heel on selected respiratory viruses. Canadian Journal of Physiology and Pharmacology; 85(11): 1084-1090. 
  19. Roeska, K and Seilheimer, B. Journal of Immune Based Therapies and Vaccines 2010, 8:6 http://www.jibtherapies.com/content/8/1/6 
  20. Shepherd, D., (1967). Homeopathy in epidemic diseases (First ed.). Essex, England: The C. W. Daniel Company Limited. p.18. 
  21. English, J.M. “Pertussin 30—Preventive for whooping cough? A pilot study,” The British Homeopathic Journal, April 1987, Vol. 76, p. 61–65. 
  22. Fox, A. D. (1987). Whooping cough prophylaxis with pertussin 30. British Homoeopathic Journal, 76(2), 69-70. 
  23. Golden, I. 2010. Vaccination and Homeoprophylaxis: A Review of the Risks and Alternatives. 7th Edition. p.194. Isaac Golden Publications. 
  24. Claudia, D. R., Ciara, O. R., Sarah, O. B., & Edward, S. (2012). Homeopathic prophylaxis: suggestion for Vaccination Homeopathic Protocol. European Journal of Integrative Medicine, 4, 36. 

[© Fran Sheffield 2005 – 2014]

Related Posts

ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল কি এবং কেন?

by sayeed
January 6, 2021
0
27

ডা. শাহীন মাহমুদ: ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল: ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল এমন একটি গবেষণাকর্ম যা লোকজনের সম্পৃক্ততায় বাস্তবায়ন করা হয় এবং যার লক্ষ্য থাকে মেডিক্যাল, সার্জিক্যাল বা আচরণগত কোনো উদ্ভাবন,...

চলমান গবেষণা: হোমিওপ্যাথিক ঔষধ কিভাবে কাজ করে?

by sayeed
October 26, 2020
0
166

সংকলন: ডা. পি. গুপ্ত: প্রজেক্ট: ওয়াটার রিসার্চ ল্যাবরেটরি (Water Research Laboratory, WRL) Water Research Lab (WRL) হচ্ছে HRI এর মৌলিক রিসার্চ প্রজেক্টগুলোর একটি। এই গবেষণার লক্ষ্য...

হোমিওপ্যাথিক ঔষধে রোগ প্রতিরোধ: হিউম্যান রেকর্ডস, স্টাডিজ এবং ট্রায়ালস (২য় পর্ব)

by sayeed
June 17, 2020
0
208

১৭৯৯ সালে ডা. স্যামুয়েল হ্যানিমান কর্তৃক আবিষ্কৃত হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাপদ্ধতিটির মহামারী রোগের চিকিৎসা-সক্ষমতা এবং আরোগ্যকারী-ক্ষমতা উভয়টিই আছে। ডা. হ্যানিমান তার সময়ে স্কারলেট ফিভারে...

হোমিওপ্যাথিক ঔষধে রোগ প্রতিরোধ: হিউম্যান রেকর্ডস, স্টাডিজ এবং ট্রায়ালস (১ম পর্ব)

by sayeed
June 15, 2020
0
336

১৭৯৯ সালে ডা. স্যামুয়েল হ্যানিমান কর্তৃক আবিষ্কৃত হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাপদ্ধতিটির মহামারী রোগের চিকিৎসা-সক্ষমতা এবং আরোগ্যকারী-ক্ষমতা উভয়টিই আছে। ডা. হ্যানিমান তার সময়ে স্কারলেট ফিভারে...

গবেষণাপত্রে ব্যবহৃত পরিভাষা (পর্ব-৩)

by sayeed
May 16, 2020
0
90

Confirmability Objectivityগবেষণায় প্রাপ্ত বিষয় বা গৃহীত সিদ্ধান্ত, অন্য কোন ব্যক্তির একই গবেষণার ফলাফল থেকে নিশ্চিত করণ। Construct এটি নিচের বিষয়গুলোর যে কোনটিকে বোঝায়-ক) এমন কিছু যা তাত্ত্বিকভাবে...

Next Post

সোরিনামের পঞ্চসুর (৩য় পর্ব)

ক্যামোমিলা ভালগারিস

হোমিওপ্যাথিক প্র্যাকটিসে রেপার্টরির গুরুত্ব -ডা. জে. এন কাঞ্জিলাল

Discussion about this post

Subscribe Us

Join 119 other subscribers

CATEGORIES

  • অনুবাদ
  • আমাদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
  • ইন্টারভিউ
  • ঔষধ পরিচিতি
  • কেস রেকর্ডস
  • প্রবন্ধ
  • ফিচার
  • বায়োগ্রাফি
  • বুক রিভিউ
  • ভেটেরিনারি এন্ড এগ্রো
  • রিসার্চ রিভিউ
  • হোমিও সংবাদ

RECOMMENDED

pune-india
হোমিও সংবাদ

করোনায় আক্রান্ত ১৮ নার্সকে হোমিওপ্যাথি প্রয়োগে সফলতা

April 21, 2020
প্রবন্ধ

একটি বিশেষ মন্তব্য ও বাংলাদেশের হোমিওপ্যাথি

July 12, 2020

TAGS

biography Corona in homeopathy Corona in Repertory homeodigest Homeopathic remedy of Corona Homeopathic treatment of Influenza Homeopathy Phase of Corona Remedy Selection for Corona Remedy Selection for COVID-19 Repertorial analysis of Corona Repertorial Introduction for Corona Repertorial Introduction for COVID-19 Repertory about Pneumonia Repertory of Corona Repertory of COVID-19 Repertory of Influenza Rubrics about Corona Rubrics about COVID-19 Rubrics of Corona Stage-wise Symptoms of Corona Symptoms of Corona অর্গানন করোনা ভাইরাস করোনাভাইরাস কেস রেকর্ডস চিকিৎসক চিকিৎসা ডাক্তার মায়াজম মায়াজমের দর্শন-চিন্তা মেটেরিয়া মেটিকা হোমিও হোমিও ওষুধ হোমিও ঔষধ হোমিও চিকিৎসক হোমিও চিকিৎসা হোমিওডাইজেস্ট হোমিও ডাক্তার হোমিওপ্যাথ হোমিওপ্যাথ বুক রিভিউ হোমিওপ্যাথি হোমিওপ্যাথিক হোমিওপ্যাথিক ঔষধ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা
HomeoDigest | হোমিওডাইজেস্ট

বাংলাদেশের প্রথম আদর্শিক অনলাইন হোমিওপ্যাথিক প্লাটফর্ম। হোমিও বিষয়ক সংবাদ, প্রবন্ধ, কেস রেকর্ডস, কেস স্টাডি, বুকস রিভিউ, ইন্টারভিউ, বায়োগ্রাফিসহ বিভিন্ন বিষয়ের লেখার এক সমৃদ্ধ ভান্ডার। এছাড়াও স্টুডেন্টদের জন্য রয়েছে বিশেষ সাজেশন্স।
contact@homeodigest.com

Copyright © 2020 - Homeodigest | All Rights Reserved.

No Result
View All Result
  • হোম
  • প্রবন্ধ
  • ফিচার
  • রিসার্চ রিভিউ
  • বুক রিভিউ
  • অনুবাদ
  • কেস রেকর্ডস
  • স্টুডেন্টস কর্নার
    • DHMS
    • BHMS
    • রেজিস্ট্রেশন
  • ইন্টারভিউ
  • বায়োগ্রাফি
  • করোনা সেল
  • আরও
    • হোমিওডাইজেস্ট চিকিৎসক তালিকা
    • হোমিও সংবাদ
    • ভেটেরিনারি এন্ড এগ্রো
    • ঔষধ পরিচিতি
    • কেস কুইজ
    • টিপস এন্ড সাজেশন
    • ডক্টরস পয়েন্ট
    • রোগীর জিজ্ঞাসা
    • গুরুত্বপূর্ণ লিংকস

Copyright © 2020 - Homeodigest | All Rights Reserved.