অনুবাদ: ডা. শাহীন মাহমুদ:
(Physicochemical Investigations of Homeopathic Preparations: A Systematic Review and Bibliometric Analysis—Part 1)
Sabine D. Klein, PhD,1 Sandra Wu¨ rtenberger, MSc,2 Ursula Wolf, MD,1 Stephan Baumgartner, PhD,1,3,4 and Alexander Tournier, PhD1,5
1. Institute of Complementary Medicine, University of Bern, Bern, Switzerland.
2. Scientific & Regulatory Affairs, Hevert-Arzneimittel GmbH & Co. KG, Nussbaum, Germany.
3. Society for Cancer Research, Arlesheim, Switzerland.
4. Institute of Integrative Medicine, University of Witten/Herdecke, Witten, Germany. 5 Homeopathy Research Institute, London, United Kingdom.
Abstract
Objectives: হোমিওপ্যাথিক ঔষধগুলোর উপর করা ফিজিওকেমিক্যাল গবেষণার সর্বশেষ পদ্ধতিগত পর্যালোচনা ২০০৩ সালে প্রকাশিত হয়। গবেষণাটির উদ্দেশ্য ছিলো হোমিওপ্যাথিক ঔষধের ফিজিওকেমিক্যাল গুণাবলীর ক্ষেত্রটিতে বর্তমান জ্ঞানের পরিসরটিকে আধুনিকায়ন করা ও প্রসারিত করা। গবেষণাটির পার্ট-১ এ, আমরা পাবলিকেশনের মান ও পদ্ধতিগুলো সহ রচনাগুলোর একটি সাধারণ আলোচনা উপস্থিত করতে লক্ষ্যস্থির করেছি। পার্ট-২ তে, আমরা সবচেয়ে চিত্তাকর্ষক পরীক্ষণ কৌশলগুলো চিহ্নিত করবো। এর সাথে, আমরা হোমিওপ্যাথিক ঔষধগুলোর ক্রিয়ার সম্ভাব্য ধরণগুলো প্রসঙ্গে অর্থবহ হাইপোথিসিস প্রস্তুত করার অবস্থানে যাবাও লক্ষ্য নির্ধারণ করেছি।
Methods: একটি দ্বি-ধাপযুক্ত কর্মপ্রক্রিয়া অবলম্বন করা হয়েছে:
১. হোমিওপ্যাথক রচনাগুলোর একটি সুবিস্তৃত অনুসন্ধান, এবং এরপর পাবলিকেশনের মানের একটি কোয়ালিটি এবং বিবলিমেট্রিক এনালাইসিস।
২. প্রাপ্ত স্বতন্ত্র ফিজিওক্যামিকেল সম্পর্কিত তথ্যগুলোর একটি পূর্ণাঙ্গ মানসম্মত বিশ্লেষণ
এই পাবলিকেশনটিতে আমরা প্রথম ধাপের রিপোর্ট প্রদান করেছি। আমরা বৃহৎ সায়েন্টিফিক ডাটাবেইজগুলোতে হোমিওপ্যাথির শুরু থেকে ২০১৫ সালের সমাপ্তি পর্যন্ত এর ফিজিওকেমিক্যাল তথ্যের ব্যাপারে প্রতিবেদনকৃত পাবলিকেশনের অনুসন্ধান করেছি। একটি মাননির্ধারক স্কিম, Manuscript Information Score (MIS) ব্যবহার করে পাবলিকেশনগুলোকে মূল্যায়ন করা হয়েছে। গবেষণার উৎসটির দেশ ও ব্যবহৃত পরীক্ষণকৌশল সংক্রান্ত তথ্য উদৃত করা হয়েছে।
Results: আমরা ১৮৩ টি পাবলিকেশন চিহ্নিত করতে পেরেচি (শেষ রিভিউগুলোর ৪৪ টির তুলনায়, যার মধ্যে ১২২ টির ছিলো MIS ‡5। ১৯৭০ সাল থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত প্রতি বছর পাবলিকেশনের হার ২। পরবর্তীতে এটি প্রতি বছর ৫.৫ টিরও বেশি পাবলিকেশনে বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০০০ সালের পর থেকে পাবলিকেশনগুলোর মান প্রবলভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে বলে দেখা যাচ্ছে, যেখানে ২০০০ সালের আগে, মাত্র ১২ টি (১৩%) পাবলিকেশন “উচ্চ মানসম্পন্ন” বলে রেটিং করা হয়েছে (MIS ‡7.5); সেখানে ২০০০ সালের পর ৪৪ টি (৪৮%) পাবলিকেশন “উচ্চ মানসম্পন্ন” বলে রেটিং করা হয়েছে। সবচেয়ে বেশি পাবলিকেশন হওয়া দেশগুলি ছিলো- জার্মানি (n = 42, 23%), ফ্রান্স (n = 29, 16%), ইন্ডিয়া (n = 27, 15%) এবং ইটালি(n = 26, 14%)। যে টেকনিকগুলো সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়েছে, সেগুলি হচ্ছে- electrical impedance (26%), analytical methods (20%), spectroscopy (20%), এবং nuclear magnetic resonance (19%)।
Discussion about this post