Monday, January 18, 2021
HomeoDigest | হোমিওডাইজেস্ট

Homeodigest

  • হোম
  • প্রবন্ধ
  • ফিচার
  • রিসার্চ রিভিউ
  • বুক রিভিউ
  • অনুবাদ
  • কেস রেকর্ডস
  • স্টুডেন্টস কর্নার
    • DHMS
    • BHMS
    • রেজিস্ট্রেশন
  • ইন্টারভিউ
  • বায়োগ্রাফি
  • করোনা সেল
  • আরও
    • হোমিওডাইজেস্ট চিকিৎসক তালিকা
    • হোমিও সংবাদ
    • ভেটেরিনারি এন্ড এগ্রো
    • ঔষধ পরিচিতি
    • কেস কুইজ
    • টিপস এন্ড সাজেশন
    • ডক্টরস পয়েন্ট
    • রোগীর জিজ্ঞাসা
    • গুরুত্বপূর্ণ লিংকস
No Result
View All Result
  • হোম
  • প্রবন্ধ
  • ফিচার
  • রিসার্চ রিভিউ
  • বুক রিভিউ
  • অনুবাদ
  • কেস রেকর্ডস
  • স্টুডেন্টস কর্নার
    • DHMS
    • BHMS
    • রেজিস্ট্রেশন
  • ইন্টারভিউ
  • বায়োগ্রাফি
  • করোনা সেল
  • আরও
    • হোমিওডাইজেস্ট চিকিৎসক তালিকা
    • হোমিও সংবাদ
    • ভেটেরিনারি এন্ড এগ্রো
    • ঔষধ পরিচিতি
    • কেস কুইজ
    • টিপস এন্ড সাজেশন
    • ডক্টরস পয়েন্ট
    • রোগীর জিজ্ঞাসা
    • গুরুত্বপূর্ণ লিংকস
No Result
View All Result
HomeoDigest | হোমিওডাইজেস্ট
No Result
View All Result
Home ভেটেরিনারি এন্ড এগ্রো

ল্যাম্পি স্কিন ডিজিজ

September 23, 2020
in ভেটেরিনারি এন্ড এগ্রো
2 min read
0
0
SHARES
230
VIEWS
Share on FacebookShare on TwitterShare via Email

সম্পাদনা: ডা. স্বরূপ গুপ্ত

সাম্প্রতিককালে দেশের সব জায়গায় গরু ল্যাম্পি স্কিন ডিজিজ (LSD) বা এলএসডি আক্রান্ত হয়েছে। এলএসডি গরুর জন্য একটা ভয়ংকর ভাইরাস বাহীত চর্মরোগ যা খামারের ক্ষতির কারণ। এই রোগের গড় মৃত্যুহার আফ্রিকাতে ৪০%। মূলত আফ্রিকায় একাধিকবার মহামারী আকারে দেখা গেলেও আমাদের দেশে গরুতে এই রোগের প্রাদুর্ভাব কখনো মহামারী আকারে দেখা যায়নি। একটা খামারকে অর্থনৈতিকভাবে ধ্বসিয়ে দেয়ার জন্য এফএমডি বা খুরা রোগের চেয়ে এটি অনেক বেশি ভয়ংকর রোগ হিসেবে ধরা হয়।

১৯২৯ জাম্বিয়া প্রথম অফিসিয়ালি শনাক্ত হওয়া এই রোগ ১৯৪৩ সাল থেকে ৪৫ সালের মধ্যে মহাদেশের বিস্তীর্ণ এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। এই সময়ের মধ্যে দক্ষিণ আফ্রিকা, বতসোয়ানা, মোজাম্বিকসহ পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে হাজার হাজার গরু আক্রান্ত হয়ে মারা যায় এবং শত শত খামার বন্ধ হয়ে যায়। পরবর্তীতে সত্তর এবং আশির দশকে আফ্রিকার প্রায় সব দেশের গরু এই রোগে আক্রান্ত হয় এবং হাজার হাজার খামার বন্ধ হয়ে যায় অথবা ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

রোগের কারণ:

মূলত এক প্রকার পক্স ভাইরাস বা এলএসডি ভাইরাসের সংক্রমণে গবাদিপশুতে এই রোগ দেখা দেয় এবং এক গরু থেকে আরেক গরুতে ছড়িয়ে পড়ে। রোগের সময় প্রধানত বর্ষার শেষে, শরতের শুরুতে অথবা বসন্তের শুরুতে যে সময়ে মশা মাছি অধিক বংশবিস্তার সেই সময়ে প্রাণঘাতী এই রোগটি ব্যাপক আকারে ছড়িয়ে পড়তে দেখা যায়।

রোগের লক্ষণ:

এলএসডি আক্রান্ত গরু লক্ষণ শুরু থেকে ধারাবাহিকভাবে  প্রকাশ করে –

১. আক্রান্ত গরু প্রথমে জ্বরে আক্রান্ত হয় এবং খাবার রুচি কমে যায়।
২. জ্বরের সাথে সাথে মুখ দিয়ে এবং নাক দিয়ে লালা বের হয়। পা ফুলে যায়। সামনের দু’পায়ের মাঝ স্থান  পানি  জমে যায়।
৩. শরীরের বিভিন্ন জায়গা চামড়া পিণ্ড আকৃতি ধারণ করে, লোম উঠে যায় এবং ক্ষত সৃষ্ট হয়। ধারাবাহিকভাবে এই ক্ষত শরীরের অন্যান্য জায়গা ছড়িয়ে পড়ে।
৪. ক্ষত মুখের মধ্যে, পায়ে এবং অন্যান্য জায়গা ছড়িয়ে পড়তে পারে।
৫. ক্ষত স্থান থেকে রক্তপাত হতে পারে। শরীরে কোথায় ফুলে যায় যা ফেটে টুকরা মাংসের মতো বের  হয়ে  ক্ষত হয়, পুঁজ কষানি বের  হয়।
৬. পাকস্থলী অথবা মুখের ভেতরে সৃষ্ট ক্ষতের কারণে গরু পানি পানে অনীহা প্রকাশ করে এবং খাদ্য গ্রহণ কমে যায়।

যেভাবে ছড়ায়: 

লাম্পি স্কিন রোগে আক্রান্ত গরু থেকে বিভিন্ন মাধ্যমে রোগটি অন্য গরুতে ছড়িয়ে পড়ে। এই রোগ এক গরু থেকে অন্য গরুতে ছড়িয়ে পড়ার প্রধান মাধ্যমগুলো হচ্ছে :

১.  মশা ও  মাছি : এই রোগের ভাইরাসের প্রধান বাহক হিসাবে মশা মাছিকে দায়ী করা হয়। অন্যান্য কীট পতঙ্গের মাধ্যমেও ভাইরাসটি আক্রান্ত গরু থেকে অন্য গরুতে ছড়িয়ে পড়তে পারে।
২. লালা : আক্রান্ত গরুর লালা খাবারের মাধ্যমে অথবা খামারে কাজ করা মানুষের কাপড়ের মাধ্যমে এক গরু থেকে অন্য গরুতে ছড়াতে পারে।
৩. দুধ : যেহেতু আক্রান্ত গাভীর দুধে এই ভাইরাস বিদ্যমান থাকে তাই আক্রান্ত গভীর দুধ খেয়ে বাছুর দুধ খেয়ে আক্রান্ত হতে পারে।
৪. সিরিঞ্জ : আক্রান্ত গরুতে ব্যবহার করা সিরিঞ্জ থেকে এই ভাইরাসবাহিত হতে পারে।
৫. রক্ষণাবেক্ষণকারী : খামারে কাজ করা মানুষের পোশাকের মাধ্যমে আক্রান্ত গরু থেকে অন্য গরুতে ছড়িয়ে পড়তে পারে।
৬. আক্রান্ত গরুর সিমেন : ভাইরাস আক্রান্ত ষাঁড়ের সিমেন এই রোগের অন্যতম বাহন, কারণ আক্রান্ত গরুর সিমেনেও এই ভাইরাস বিদ্যমান থাকে।
৭. শুধুমাত্র গরু  মহিষ আক্রান্ত হয়, মানুষ হয় না।

রোগের চিকিৎসা:
অন্যান্য ভাইরাসঘটিত রোগের মতো এই রোগেরও অ্যালোপ্যাথিতে কোন আরোগ্যকারী চিকিৎসা নেই। তবে হোমিওপ্যাথিতে এর যথেষ্ট ভাল চিকিৎসা রয়েছে।

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা:
১. ভেরিওলিনাম – ৩০/২০০
২. ম্যালেড্রিনাম – ৩০/২০০
৩. সারসিনিয়া – ৩০/ ২০০

১ম ঔষধঃ শুধু সকালে ১০ ফোঁটা করে ঔষধ, পরপর ২দিন

২য় ঔষধঃ দুপুর ও সন্ধায় ৫-৭ ফোঁটা করে ঔষধ প্রতিবার, পরপর ৭-১০ দিন

৩য় ঔষধঃ বিকালে রাতে ৫-৭ ফোঁটা করে ঔষধ প্রতিবার।

এছাড়া চামড়ার গুটিগুলো যদি কোনো কারণবশত বা চিকিৎসা দেরিতে শুরু হবার কারণে ফেটে গিয়ে রক্ত বের হয়- তবে ক্যালেন্ডুলা মাদার টিংচার ক্ষতস্থানে লাগাতে হবে। এবং

৪. মার্ক সল – ২০০ খাওয়াতে হবে; সকালে ১০ ফোঁটা করে যতদিন ঘা না শুকাবে।

অথবা লক্ষণানুসারে,
১. এসিড ক্রাইসো – ২০০
২. গুয়াইকাম – ২০০
৩. এন্টিম ক্রুড – ২০০

১ম ঔষধঃ সকালে ৫-৭ ফোঁটা করে পরপর ৫-৭দিন।
২য় ঔষধঃ দুপুরে ৫-৭ ফোঁটা করে পরপর ৫-৭ দিন।
৩য় ঔষধঃ রাতে ১০ ফোঁটা করে পরপর ৫-৭ দিন

বিঃদ্রঃ ঔষধ খাওয়ানোর পরিমাণ অবশ্যই গরুর বডি স্ট্রাকচার অনুযায়ী কমবেশি হতে পারে ও ঔষধ জিহবায় ঢেলে দিবেন। যদি তা না পারেন অল্প পরিমাণ সাদা পানির সাথে মিশিয়ে খাওয়াবেন। কোন খাবারের সাথে ঔষধ মিশাবেন না। আর খাবার দেবার ৩০ মিনিট আগে ঔষধ খাওয়াবেন। এই দুই চিকিৎসার ১ম চিকিৎসায় ব্যবহৃত ঔষধগুলো সহজলভ্য । তাই সহজেই ক্রয় করতে পারবেন।

এছাড়া এর চিকিৎসার ব্যাপারে ভেটেরিনারিতে অভিজ্ঞ স্বপন কুমার দে যে ঔষধগুলোর পরামর্শ প্রদান করেন,

Cuprum sulph 200 + Variolinum 200

আরোগ্যঃ প্রত্যেকটি ঔষধের ২ ফোঁটা অল্প পানিতে মিশ্রিত করে দিনে ২ বার খাওয়াতে হবে ৭ দিন।
প্রতিষেধকঃ প্রতিষেধকের জন্যে উপরের প্রত্যেকটি ঔষধের ২ ফোঁটা অল্প পানিতে মিশ্রিত করে দিনে ১ বার খাওয়াতে হবে ৭ দিন।
(সকল গবাদি পশুকে প্রতি মাস পরপর ৩ মাস খাওয়াতে হবে)

প্রতিকারে  কৃষক সচেতনতা ও করণীয়:

যেকোন রোগের চিকিৎসার চেয়ে প্রতিকার সব সময় অধিক গুরুত্বপূর্ণ এবং অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক। কাজেই এর প্রতিকারে যে কাজগুলো করা যেতে পারে-

১. আক্রান্ত গরুকে নিয়মিত এলএসডি ভ্যাকসিন দেয়া। আমাদের দেশে ইতঃপূর্বে রোগটির প্রাদুর্ভাব কম দেখা গেছে তাই এই রোগের ভ্যাকসিন সহজলভ্য নয়।
২. খামারের ভেতরের এবং আশেপাশের পরিবেশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা- যেন মশা মাছির উপদ্রব নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
৩. আক্রান্ত খামারে যাতায়াত বন্ধ করা এবং আক্রান্ত খামার থেকে আনা কোনো সামগ্রী ব্যবহার না করা।
৪. আক্রান্ত গরুকে শেড থেকে আলাদা স্থানে মশারি দিয়ে ঢেকে রাখা মশা মাছি কামড়াতে না পারে। কারণ আক্রান্ত গরুকে কামড়ানো মশা মাছি সুস্থ গরুকে কামড়ালে এই রোগের সংক্রমণ হতে পারে।
৫. আক্রান্ত গভীর দুধ বাছুরকে খেতে না দিয়ে ফেলে দিয়ে মাটি চাপা দেয়া।
৬. আক্রান্ত গরুর পরিচর্যা শেষে একই পোশাকে সুস্থ গরুর মধ্যে প্রবেশ না করা।
৭. আক্রান্ত গরুর খাবার বা ব্যবহার্য কোনো জিনিস সুস্থ গরুর কাছে না আনা।
৮. ক্ষতস্থান টিনচার আয়োডিন মিশ্রণ দিয়ে পরিষ্কার রাখা।

© কৃষি তথ্য সার্ভিস, পশু-পাখি পালনে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা

Tags: ল্যাম্পি স্কিন ডিজিজহোমিওপ্যাথিহোমিওপ্যাথি চিকিৎসাহোমিওপ্যাথিক ঔষধ

Related Posts

হোমিওপ্যাথির দ্বারা শামুকের আক্রমণ প্রতিরোধ

by sayeed
October 28, 2020
0
75

সম্পাদনা: ডা. স্বরূপ গুপ্ত হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার দ্বারা শস্যে শামুকের আক্রমণ থেকে হওয়া ক্ষয়ক্ষতি থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব বলে হোমিওপ্যাথগণ আবিষ্কার করতে সক্ষম হয়েছেন। যে ঔষধটির দ্বারা...

গবাদি পশুর চিকিৎসার কিছু প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতালব্ধ জ্ঞান

by sayeed
August 31, 2020
0
308

এটি ভেটেরিনারি হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক ডা. মাসুদুর রহমান গবাদি পশুর চিকিৎসার ব্যাপারে বাস্তব প্রয়োগকৃত তার নিজের যে অভিজ্ঞতা, তা তার নিজের ভাষায়ই এখানে শেয়ার করছি- নিজের হোমিও...

উদ্ভিদের চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি: এক নবযুগের সূচনা

by sayeed
June 23, 2020
0
453

ডা. এ. জামান রিপন: বিশ্বব্যাপী প্রায় দু’শবছরব্যাপী মানবজাতির কল্যাণ সাধনে হোমিওপ্যাথি দ্বিতীয় বৃহত্তম চিকিৎসা পদ্ধতি হিসেবে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। দূরারোগ্য ব্যাধি যেমন: আলসার, টিউমার, ক্যান্সারের...

মোরগ ও মুরগির সর্দি, কাশি ও জ্বরের হোমিও চিকিৎসা

by sayeed
May 1, 2020
0
1.5k

ঋতুর পরিবর্তন, অত্যাধিক ঠান্ডা বা গরম লাগা, ঝড়ো হাওয়া, বৃষ্টিতে ভেজা ইত্যাদি কারণে মোরগ ও মুরগির সর্দি, কাশি, জ্বর হয়ে থাকে। এর দরুণ মোরগ ও মুরগির...

উদ্ভিদের চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথিক ঔষধ প্রয়োগ পদ্ধতি

by sayeed
March 4, 2020
0
564

ডা. শাহীন মাহমুদ: আমাদের মধ্যে বহু উদ্ভিদবিলাসী আছেন- তারা উদ্ভিদকে ভালোবাসেন। পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের ভালো থাকাটি যেমন আপনাদের কাছে প্রত্যাশিত, হয়তো সেভাবেই চান- আপনাদের যত্নে গড়া...

Next Post

ডিএইচএমএস’র সম্পূরক পরীক্ষা স্থগিত

ইগ্নেশিয়া অ্যামেরা

ক্যান্সার রোগী হোমিওপ্যাথিতে সুস্থ হলো যেভাবে

Discussion about this post

Subscribe Us

Join 118 other subscribers

CATEGORIES

  • অনুবাদ
  • আমাদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
  • ইন্টারভিউ
  • ঔষধ পরিচিতি
  • কেস রেকর্ডস
  • প্রবন্ধ
  • ফিচার
  • বায়োগ্রাফি
  • বুক রিভিউ
  • ভেটেরিনারি এন্ড এগ্রো
  • রিসার্চ রিভিউ
  • হোমিও সংবাদ

RECOMMENDED

প্রবন্ধ

মায়াজমের দর্শন-চিন্তা (পর্ব-৯)

May 16, 2020
Woman carefully polishing wine glass --- Image by © Mark John/cultura/Corbis
প্রবন্ধ

কার্সিনোসিনের মূলকথা (৩য় পর্ব)

August 9, 2020

TAGS

biography Corona in homeopathy Corona in Repertory homeodigest Homeopathic remedy of Corona Homeopathic treatment of Influenza Homeopathy Phase of Corona Remedy Selection for Corona Remedy Selection for COVID-19 Repertorial analysis of Corona Repertorial Introduction for Corona Repertorial Introduction for COVID-19 Repertory about Pneumonia Repertory of Corona Repertory of COVID-19 Repertory of Influenza Rubrics about Corona Rubrics about COVID-19 Rubrics of Corona Stage-wise Symptoms of Corona Symptoms of Corona অর্গানন করোনা ভাইরাস করোনাভাইরাস কেস রেকর্ডস চিকিৎসক চিকিৎসা ডাক্তার মায়াজম মায়াজমের দর্শন-চিন্তা মেটেরিয়া মেটিকা হোমিও হোমিও ওষুধ হোমিও ঔষধ হোমিও চিকিৎসক হোমিও চিকিৎসা হোমিওডাইজেস্ট হোমিও ডাক্তার হোমিওপ্যাথ হোমিওপ্যাথ বুক রিভিউ হোমিওপ্যাথি হোমিওপ্যাথিক হোমিওপ্যাথিক ঔষধ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা
HomeoDigest | হোমিওডাইজেস্ট

বাংলাদেশের প্রথম আদর্শিক অনলাইন হোমিওপ্যাথিক প্লাটফর্ম। হোমিও বিষয়ক সংবাদ, প্রবন্ধ, কেস রেকর্ডস, কেস স্টাডি, বুকস রিভিউ, ইন্টারভিউ, বায়োগ্রাফিসহ বিভিন্ন বিষয়ের লেখার এক সমৃদ্ধ ভান্ডার। এছাড়াও স্টুডেন্টদের জন্য রয়েছে বিশেষ সাজেশন্স।
contact@homeodigest.com

Copyright © 2020 - Homeodigest | All Rights Reserved.

No Result
View All Result
  • হোম
  • প্রবন্ধ
  • ফিচার
  • রিসার্চ রিভিউ
  • বুক রিভিউ
  • অনুবাদ
  • কেস রেকর্ডস
  • স্টুডেন্টস কর্নার
    • DHMS
    • BHMS
    • রেজিস্ট্রেশন
  • ইন্টারভিউ
  • বায়োগ্রাফি
  • করোনা সেল
  • আরও
    • হোমিওডাইজেস্ট চিকিৎসক তালিকা
    • হোমিও সংবাদ
    • ভেটেরিনারি এন্ড এগ্রো
    • ঔষধ পরিচিতি
    • কেস কুইজ
    • টিপস এন্ড সাজেশন
    • ডক্টরস পয়েন্ট
    • রোগীর জিজ্ঞাসা
    • গুরুত্বপূর্ণ লিংকস

Copyright © 2020 - Homeodigest | All Rights Reserved.