Monday, January 18, 2021
HomeoDigest | হোমিওডাইজেস্ট

Homeodigest

  • হোম
  • প্রবন্ধ
  • ফিচার
  • রিসার্চ রিভিউ
  • বুক রিভিউ
  • অনুবাদ
  • কেস রেকর্ডস
  • স্টুডেন্টস কর্নার
    • DHMS
    • BHMS
    • রেজিস্ট্রেশন
  • ইন্টারভিউ
  • বায়োগ্রাফি
  • করোনা সেল
  • আরও
    • হোমিওডাইজেস্ট চিকিৎসক তালিকা
    • হোমিও সংবাদ
    • ভেটেরিনারি এন্ড এগ্রো
    • ঔষধ পরিচিতি
    • কেস কুইজ
    • টিপস এন্ড সাজেশন
    • ডক্টরস পয়েন্ট
    • রোগীর জিজ্ঞাসা
    • গুরুত্বপূর্ণ লিংকস
No Result
View All Result
  • হোম
  • প্রবন্ধ
  • ফিচার
  • রিসার্চ রিভিউ
  • বুক রিভিউ
  • অনুবাদ
  • কেস রেকর্ডস
  • স্টুডেন্টস কর্নার
    • DHMS
    • BHMS
    • রেজিস্ট্রেশন
  • ইন্টারভিউ
  • বায়োগ্রাফি
  • করোনা সেল
  • আরও
    • হোমিওডাইজেস্ট চিকিৎসক তালিকা
    • হোমিও সংবাদ
    • ভেটেরিনারি এন্ড এগ্রো
    • ঔষধ পরিচিতি
    • কেস কুইজ
    • টিপস এন্ড সাজেশন
    • ডক্টরস পয়েন্ট
    • রোগীর জিজ্ঞাসা
    • গুরুত্বপূর্ণ লিংকস
No Result
View All Result
HomeoDigest | হোমিওডাইজেস্ট
No Result
View All Result
Home প্রবন্ধ

মায়াজমের দর্শন-চিন্তা (পর্ব-৯)

ডা. অমরনাথ চক্রবর্তী by ডা. অমরনাথ চক্রবর্তী
May 16, 2020
in প্রবন্ধ
0
181
SHARES
550
VIEWS
Share on FacebookShare on TwitterShare via Email

It might be well to recall some of the simple reasons given by Hahnemann as proof of the existence of a chronic miasm, lying beneath all these multiplied outward expressions of disease. The first to be mentioned was the persistency of chronic ailments, seen when the diet, hygiene and general health of those patients were carefully considered.

যে কোন রোগের একমাত্র কারণ মায়াজম বা রোগ-সৃজনী শক্তি। মহাত্মা হ্যানিম্যান ১২ বছর রোগী পর্যবেক্ষণ ও গবেষণার ফল শাণিত যুক্তির দ্বারা কাটাছেঁড়া করে স্থির সিদ্ধান্তে আসলেন রোগের মৌলিক কারণ মায়াজম । তিনি আবিষ্কার করার সঙ্গে সঙ্গে তা প্রকাশ করেননি। তিনি অনুভব করেছিলেন, তাঁর কারণ-তত্ত্ব ভয়ংকর আক্রমণের সম্মুখীন হবে। বাস্তবে সত্যই ভয়ংকর আক্রমণ হয়েছে। বাইরে থেকে তো হয়েছেই, আবার আশ্চর্যের বিষয় ভিতর থেকেও হয়েছে। এখনও আক্রমণ বজায় আছে। বিভিন্ন অজুহাতে মায়াজম তথা হোমিওপ্যাথিকে ঘৃণিত আক্রমণ চলছে।

করোনা আক্রমণে আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের বেহাল দশা। তাদের সব গরিমা তাসের ঘরের মত ভেঙে পড়েছে। রোগ সংক্রমণ থেকে বাঁচতে যা নিয়ম বলা হচ্ছে- তা হ্যানিম্যানের সোরা প্রবন্ধে সবই বলা আছে। আপনারা তা পড়লেই আমার কথার সত্যতা উপলব্ধি করতে পারবেন। লক্ষণ ভিত্তিক চিকিৎসার মাধ্যমে পূর্বে আমরা বিভিন্ন মহামারীতে সফল হয়েছি তা ঐতিহাসিক সত্য। আজ আমরা অপবিজ্ঞানের অজুহাতে ব্রাত্য। এই অজুহাত বৈজ্ঞানিক কারণ সম্মত নয় বরং অর্থনৈতিক। কথায় কথায় একটু অন্য জায়গায় চলে এসেছি।

আজ আমরা নতুন বা পুরাতন যা রোগ দেখছি তা আসলে মায়াজমের বহুরূপতা। প্রত্যেক মায়াজমের কিছু মৌলিক বৈশিষ্ট্য আছে। এই বৈশিষ্ট্য চিনতে পারলে চিকিৎসা অনেক সহজ হয়। এই বৈশিষ্ট্য বোঝার একমাত্র সহজ উপায়- কঠোর পরিশ্রম। যেহেতু মায়াজম – শক্তি; তাই চোখে দেখা যায় না। লক্ষণের পর্যবেক্ষণ দ্বারা অনুভব করা যায়। ধরুন একজন ব্যক্তির বোনের বিয়ের জন্য বেশ কয়েকদিন দিনরাত পরিশ্রম করবার পর থেকে পেটের বিভিন্ন গোলমাল শুরু হল। বোন খুব শান্তিতে আছে। এমতাবস্থায়, সবরকম নিয়ন্ত্রণ করে রোগের উপশম হচ্ছে কিন্তু সামান্য সময় বা সামান্য মশলা (আগে অধিক মশলা খেয়ে কিছু হত না) যুক্ত খাবার খেলেই পুনর্মূষিক ভব। এই ঘটনাকে যুক্তি দিয়ে বিচার করলে বোঝা যায়, বিয়ের অনিয়ম পেটের গোলমালের প্রকৃত কারণ নয়। যদি তা হত তবে নিয়ম মেনে চললে রোগ সম্পূর্ণ আরোগ্য হয়ে যেত। যেহেতু বিয়ের অনিয়মের পরেই এই রোগ হয়েছে বিয়ের অনিয়ম (Indiscretion of diet, Loss of sleep etc.) এই রোগের সলতে হিসাবে কাজ করেছে। তাই একে উত্তেজক কারণ বলা হয়।

তাহলে যুক্তির দ্বারা বলা যায়, রোগটিকে স্থায়ী করছে কোন শক্তি। এই শক্তিকেই হ্যানিম্যান মায়াজম বলছেন। এই শক্তিকে চেনার সহজ উদাহরণ দিচ্ছি। ধরুন রোগীর পাতলা পায়খানা হয়-

(ক) পায়খানার পর রোগী আরাম বোধ করে – সোরা; স্বাভাবিক বস্তু নিঃসরণে আরাম হয় অর্থাৎ উপশম হয় বা Natural discharge amelioration।

(খ) পায়খানার পর কষ্ট বেড়ে যায় – সাইকোসিস; স্বাভাবিক বস্তু নিঃসরণে কষ্ট বৃদ্ধি পায় বা Natural discharge aggravation।

(গ) দুই তিনবার পায়খানার পর হাত-পা ঠান্ডা হয়ে যায় এবং রোগী খুব দুর্বলতা অনুভব করে – সিফিলিস; হাত-পা ঠান্ডা হওয়াকে বলে Physiological perversion বলে। সিফিলিসের রোগীদের প্রয়োজন হলে নুন-চিনি জল দিতে হবে অন্যদের দরকার নাই।

Even then the life force was unable to disengage itself from certain recurrent expressions of disease, conditions which were constantly repeating themselves; although the apparently well – selected remedy was given with what appeared to be success, as the symptoms were, for a time, removed; removed but to return with all their former energy, or with a new expression of symptoms, having to all appearances the same root or origin.

আমি পূর্বে আলোচনা করেছি, স্বাস্থ্যসম্মত ও জীবনশৈলী মেনে চললেও দেখা যায়- কোন কোন রোগ কিছুতেই আরোগ্য হয় না বরং সামান্য উত্তেজক কারণে ফিরে আসে। যখন বারেবারে এমন ঘটনা ঘটতে থাকে, তখন রোগী ভাবেন তার চিকিৎসা ঠিক হচ্ছে না। তখন সে পাড়া ছেড়ে উন্নতমানের চিকিৎসার জন্য শহরের বড় হাসপাতালে বা নামকরা চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন। তারা বহু পরীক্ষার পর দামি ওষুধ আর পথ্য এবং নিয়মিত ব্যায়ামের বিধান দিলেন।

ধরুন, রোগীটি আমাশয়ের রোগী। রোগী বলেন আমাশয়ের ধাত। মাঝে মাঝে এমন চলতে থাকে। এরকম ভাবে চলতে চলতে একসময় তার মনে হয় আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা করি। আয়ুর্বেদ চলতে থাকলো। কিন্তু সামান্য কারণে পুনর্মূষিক ভব। এর পর কবজ তাবিজ, দৈব সব দেখে নিয়ে হতাশ হয়ে পড়লেন। এবার তার প্রবাদ বাক্যটি মনে পড়ল, “যার নাই কোন গতি সেই করে হোমিওপ্যাথি।”

আসলে তখন তার ভাল থাকার সময় অনেক কমে গেছে। আমাশার ভয়ে বিয়েবাড়ি, বন্ধুর বাড়ী যাওয়া বন্ধ করেও রক্ষা নাই। এক নামকরা হোমিও চিকিৎসকের কাছে গেলেন। জুনিয়র পরিবৃত চিকিৎসক অল্প সময়ের মধ্যে একটি মাত্র ওষুধ নির্বাচন করে হোমিওপ্যাথির নিয়মে ওষুধ দিলেন। ওষুধ ম্যাজিকের মত কাজ করলো। কিন্তু কয়েকমাস পরে ভয়ংকর আক্রমণ। এবারও চিকিৎসকের ওষুধ খুব আরাম দিল। কিন্তু মাঝে মাঝে ফিরে আসছে। কিছুতেই সারছে না। লোকটি একদিন বললো, ‘স্যার, আমার আমাশয়ের ধাত কী সারবে না?’ নামকরা চিকিৎসকটি দৈববাণী দিলেন,  ‘এ রোগ সম্পূর্ণ সারবে না। আপনি অনেক দেরী করে আমার কাছে এসেছেন, তাই সম্ভব নয়। তবে আপনাকে অন্য প্যাথির থেকে ভাল রাখতে পারবো’।

 এইভাবে দিন চলছে। একদিন এক পুরানো বন্ধুর সঙ্গে দেখা। সে অনুরোধ করলো, ‘আয়, আমার বাগান বাড়ীতে সপরিবারে আয়। কয়েকদিন থেকে যাবি’। তখন ভদ্রলোক উত্তর দিলেন, ‘আর বলিস না, আমাশার ভয়ে কোথাও যেতে পারিনা।’ বন্ধুটি বলল, ‘চিন্তা নাই, আমার ছেলে হোমিওপ্যাথ। তুইতো জানিস আমি সখের হোমিওপ্যাথি করতাম। তবে আমি বলতে পারি আমার ছেলে নামকরা চিকিৎসক না হলেও ভাল চিকিৎসক ।’

যাই হোক, নবীন চিকিৎসকটি দীর্ঘসময় ব্যয় করে বংশের ইতিহাস, অতীতের ইতিহাসসহ বর্তমান সব কষ্ট লিপিবদ্ধ করে ওষুধ দিলেন। বলে দিলেন আমাশয় কিছুদিন বাড়তে পারে এবং চামড়ায় কিছু বার হতে পারে। এগুলি সহ্য করতে হবে। পথ্য রোগীলিপি অনুসারে দিলেন। সত্যই মাস দুয়েক অনেক কষ্ট সহ্য করার পর, গায়ে চুলকানি বের হতে শুরু হল। চুলকানি বের হতেই সার্বিকভাবে উন্নতি হতে শুরু করলো। বাকিটা বুঝে নিন।

সোজা কথায় বলি জুনিয়র মানে কম জানে এই ধারণা ভুল। যে চিকিৎসক পুরানো রোগীর জন্য দীর্ঘ সময় দিয়ে রোগীর রোগিলিপি করে ওষুধ দেন তিনিই প্রকৃত হোমিওপ্যাথ। তাহলে এই রোগীটি আগে অন্যান্য চিকিৎসা সহ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় আরোগ্য না হয়ে নবীন চিকিৎসকের কাছ আরোগ্য হবার রহস্যটি কী! এবার আমি ব্যাখ্যা করছি।

আমরা মেটিরিয়া পড়তে গিয়ে দেখেছি, When carefully selected remedies fail to produce a favorable effect তখন সালফার, সোরিনামের কথা বলা হয়েছে। দুটিই কিন্তু গভীর ক্রিয়াশীল ওষুধ । এর কারণ একটু উপমা দিয়ে ব্যাখ্যা করবার চেষ্টা করছি। ডা. কেন্ট আর একটু পরিষ্কার করে বলেছেন, Ars alb – Thuja, Rhus tox – Tuberculinum, Colocynth – Medorrhinum এর ক্ষেত্রে। আর্সেনিক-থুজার কথাটি ছোট করে বলি।

সাইকোটিক ক্ষেত্রে রোগী আর্সেনিকের লক্ষণ দিলেও রোগী আরাম পাবে কিন্তু সারবে না। বারে বারে ফিরে আসবে। তখন থুজা বা গভীর ক্রিয়াশীল সাইকোটিক ওষুধ দিতে হবে তবেই সম্পূর্ণ আরোগ্য হবে। কেন আরোগ্য হবে না সেটা ডা. কেন্টের ভাষাতেই শোনা যাক –

Asthmatic and many other sycotic conditions seem to call for Arsenic, but it will do nothing but palliate, the constitutionality is not reached by Arsenic, its fundamental symptoms are not similar.

বিষয়টি এবার ঠান্ডা মাথায় ভাবুন। ‘Fundamental symptoms are not similar’ কথাটি গুরুত্বপূর্ণ। Fundamental বলতে মায়াজমকে বোঝায়। আর্সেনিকে সাইকোসিসের গভীরতা কম, তাই সাইকোসিসের প্রাধান্য যুক্ত রোগীর লক্ষণ আর্সেনিকের লক্ষণের সদৃশ হলেও মায়াজমের গভীরতার সদৃশ না হবার জন্য রোগী আরোগ্য হবে না। তাই বলা যায় অ্যালোপ্যাথি, আয়ুর্বেদিক ও নামকরা হোমিও চিকিৎসকের ওষুধ মায়াজমের সদৃশ না হবার জন্য আরোগ্য হয়নি। কিন্তু নবীন চিকিৎসকের ওষুধটি রোগীর লক্ষণ ও মায়াজমের সদৃশ হয়েছিল বলে রোগী আরোগ্য হয়েছে।

Tags: অর্গাননচিকিৎসকচিকিৎসাডাক্তারমায়াজমের দর্শন-চিন্তামেটেরিয়া মেটিকাহোমিওহোমিও ওষুধহোমিও ঔষধহোমিও চিকিৎসকহোমিও চিকিৎসাহোমিও ডাক্তারহোমিওপ্যাথ
ডা. অমরনাথ চক্রবর্তী

ডা. অমরনাথ চক্রবর্তী

ডা. অমরনাথ চক্রবর্তী ভারতের সোদপুরে চিকিৎসারত একজন স্বনামধন্য চিকিৎসক। হোমিওপ্যাথির মূল আদর্শকে ধারণ করে তিনি অত্যন্ত সুনামের সাথে ক্লাসিক্যাল ধারায় চিকিৎসাসেবা প্রদান করে যাচ্ছেন। হোমিওপ্যাথির প্রকৃত শিক্ষার্জনের ব্যকুল আকাঙ্ক্ষা তাঁকে বেশ কয়েকজন পৃথিবীবরেণ্য শিক্ষকের সংস্পর্শে নিয়ে আসে। তিনি ডাঃ কে. সি. দাস, তপন কাঞ্জিলাল, ডাঃ এস. এন. চ্যাটার্জী, ডি রায়, ডি. ডি. ব্যানার্জী, বি. এন.সেনগুপ্ত প্রমূখ প্রকৃতধারার হোমিওপ্যাথের নিকট থেকে চিকিৎসাবিদ্যায় পারদর্শীতা লাভ করেন। অত্যন্ত বিনয়ী ও প্রচারবিমূখ কিন্তু অসাধারণ ধীশক্তিসম্পন্ন এই চিকিৎসক ক্লাসিক্যাল ধারার চিকিৎসাবিস্তারে অনন্য ভূমিকা রেখে চলেছেন।

Related Posts

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার সংবিধান ‘অর্গানন অব মেডিসিন’ গ্রন্থ আয়ত্তের কৌশল

by ডা. এ কে এম রুহুল আমিন
January 17, 2021
0
9

 “অর্গানন অব মেডিসিন আয়ত্তের কৌশল” এই বিষয়ে আমি আমার বক্তব্য উপস্থাপন করছি। আলোচনার সুবিধার জন্য বিষয়টিকে কয়েকটি শিরোনামে বিভক্ত করে উপস্থাপন করছি, শিরোনামগুলো হচ্ছে – ১।...

হোমিওপ্যাথিক ঔষধ অপছন্দকারীর ঔষধ নির্বাচনের সহজ কৌশল

by ডা. মোহা. আশরাফুল হক
January 4, 2021
0
507

নবশিক্ষার্থী ভাই-বোন আজ আপনাদের সাথে একটা মজার থিম, আমার ও মনীষীদের অভিজ্ঞান শেয়ার করতে চাই। পূর্ণাঙ্গ কেস টেকিং এর ভিত্তিতে যার জন্য যে ঔষধ নির্বাচন হবে...

পুনরুত্থান: ডা. জে. এন. কাঞ্জিলালের দৃষ্টিতে হোমিওপ্যাথি (শেষের পর্ব)

by sayeed
October 25, 2020
0
259

ডা. অমরনাথ চক্রবর্তী পুরানো ও আধুনিক (হোমিওপ্যাথি) চিকিৎসা পদ্ধতির রোগের ধারণা সম্পর্কে আলোচনার পর এবার আমরা রোগের কারণ সম্পর্কে পুরানো চিকিৎসা পদ্ধতির আলোচনা করবো। এমনকি আজ...

পুনরুত্থান: ডা. জে. এন. কাঞ্জিলালের দৃষ্টিতে হোমিওপ্যাথি

by sayeed
October 23, 2020
0
292

ডা. অমরনাথ চক্রবর্তী (শুরুর পর্ব) Task -- A controversy has been prevailing in the homoeopathic school as to the exact meaning of the word Homoeopathy --...

আঘাতে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা

by sayeed
October 21, 2020
0
557

ডা. শাহীন মাহমুদ: প্রাত্যাহিক জীবনে আমরা যত সাবধানেই কাজ করি না কেন, আঘাত আমরা পাই। সারা শরীরের যে কোন জায়গায় যে কোন সময় এই আঘাত পাওয়ার...

Discussion about this post

Subscribe Us

Join 118 other subscribers

CATEGORIES

  • অনুবাদ
  • আমাদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
  • ইন্টারভিউ
  • ঔষধ পরিচিতি
  • কেস রেকর্ডস
  • প্রবন্ধ
  • ফিচার
  • বায়োগ্রাফি
  • বুক রিভিউ
  • ভেটেরিনারি এন্ড এগ্রো
  • রিসার্চ রিভিউ
  • হোমিও সংবাদ

RECOMMENDED

কেস রেকর্ডস

A case of Allergic Rhinitis

January 1, 2020
কেস রেকর্ডস

সাসপেকটেড ক্যান্সার কেইসের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা

August 27, 2020

TAGS

biography Corona in homeopathy Corona in Repertory homeodigest Homeopathic remedy of Corona Homeopathic treatment of Influenza Homeopathy Phase of Corona Remedy Selection for Corona Remedy Selection for COVID-19 Repertorial analysis of Corona Repertorial Introduction for Corona Repertorial Introduction for COVID-19 Repertory about Pneumonia Repertory of Corona Repertory of COVID-19 Repertory of Influenza Rubrics about Corona Rubrics about COVID-19 Rubrics of Corona Stage-wise Symptoms of Corona Symptoms of Corona অর্গানন করোনা ভাইরাস করোনাভাইরাস কেস রেকর্ডস চিকিৎসক চিকিৎসা ডাক্তার মায়াজম মায়াজমের দর্শন-চিন্তা মেটেরিয়া মেটিকা হোমিও হোমিও ওষুধ হোমিও ঔষধ হোমিও চিকিৎসক হোমিও চিকিৎসা হোমিওডাইজেস্ট হোমিও ডাক্তার হোমিওপ্যাথ হোমিওপ্যাথ বুক রিভিউ হোমিওপ্যাথি হোমিওপ্যাথিক হোমিওপ্যাথিক ঔষধ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা
HomeoDigest | হোমিওডাইজেস্ট

বাংলাদেশের প্রথম আদর্শিক অনলাইন হোমিওপ্যাথিক প্লাটফর্ম। হোমিও বিষয়ক সংবাদ, প্রবন্ধ, কেস রেকর্ডস, কেস স্টাডি, বুকস রিভিউ, ইন্টারভিউ, বায়োগ্রাফিসহ বিভিন্ন বিষয়ের লেখার এক সমৃদ্ধ ভান্ডার। এছাড়াও স্টুডেন্টদের জন্য রয়েছে বিশেষ সাজেশন্স।
contact@homeodigest.com

Copyright © 2020 - Homeodigest | All Rights Reserved.

No Result
View All Result
  • হোম
  • প্রবন্ধ
  • ফিচার
  • রিসার্চ রিভিউ
  • বুক রিভিউ
  • অনুবাদ
  • কেস রেকর্ডস
  • স্টুডেন্টস কর্নার
    • DHMS
    • BHMS
    • রেজিস্ট্রেশন
  • ইন্টারভিউ
  • বায়োগ্রাফি
  • করোনা সেল
  • আরও
    • হোমিওডাইজেস্ট চিকিৎসক তালিকা
    • হোমিও সংবাদ
    • ভেটেরিনারি এন্ড এগ্রো
    • ঔষধ পরিচিতি
    • কেস কুইজ
    • টিপস এন্ড সাজেশন
    • ডক্টরস পয়েন্ট
    • রোগীর জিজ্ঞাসা
    • গুরুত্বপূর্ণ লিংকস

Copyright © 2020 - Homeodigest | All Rights Reserved.