Monday, January 25, 2021
HomeoDigest | হোমিওডাইজেস্ট

Homeodigest

  • হোম
  • প্রবন্ধ
  • ফিচার
  • রিসার্চ রিভিউ
  • বুক রিভিউ
  • অনুবাদ
  • কেস রেকর্ডস
  • স্টুডেন্টস কর্নার
    • DHMS
    • BHMS
    • রেজিস্ট্রেশন
  • ইন্টারভিউ
  • বায়োগ্রাফি
  • করোনা সেল
  • আরও
    • হোমিওডাইজেস্ট চিকিৎসক তালিকা
    • হোমিও সংবাদ
    • ভেটেরিনারি এন্ড এগ্রো
    • ঔষধ পরিচিতি
    • কেস কুইজ
    • টিপস এন্ড সাজেশন
    • ডক্টরস পয়েন্ট
    • রোগীর জিজ্ঞাসা
    • গুরুত্বপূর্ণ লিংকস
No Result
View All Result
  • হোম
  • প্রবন্ধ
  • ফিচার
  • রিসার্চ রিভিউ
  • বুক রিভিউ
  • অনুবাদ
  • কেস রেকর্ডস
  • স্টুডেন্টস কর্নার
    • DHMS
    • BHMS
    • রেজিস্ট্রেশন
  • ইন্টারভিউ
  • বায়োগ্রাফি
  • করোনা সেল
  • আরও
    • হোমিওডাইজেস্ট চিকিৎসক তালিকা
    • হোমিও সংবাদ
    • ভেটেরিনারি এন্ড এগ্রো
    • ঔষধ পরিচিতি
    • কেস কুইজ
    • টিপস এন্ড সাজেশন
    • ডক্টরস পয়েন্ট
    • রোগীর জিজ্ঞাসা
    • গুরুত্বপূর্ণ লিংকস
No Result
View All Result
HomeoDigest | হোমিওডাইজেস্ট
No Result
View All Result
Home প্রবন্ধ

মায়াজমের দর্শন-চিন্তা (পর্ব-৩)

ডা. অমরনাথ চক্রবর্তী by ডা. অমরনাথ চক্রবর্তী
April 24, 2020
in প্রবন্ধ
0
186
SHARES
447
VIEWS
Share on FacebookShare on TwitterShare via Email

“In this I refer, of cource, only to their therapeutic methods. Nor can it be otherwise where “no other law save man’s reason regulates events,” when no law dictates, or where there are no divine principles to which to conform; where nothing is stable or fixed in the entire system, be it therapeutic, etiological or pathological, even; all are subjects of change and uncertainty. But Hahnemann has brought order from confusion; having formulated substantial laws and principles, he has removed uncertainty, and all his true followers are of one mind and one accord because of these facts.”

বর্তমানে বহুল প্রচলিত পুরানোপন্থী চিকিৎসা ব্যবস্থায় রোগ চিকিৎসার ক্ষেত্রে নীতিহীনতার কথাই বলা হয়েছে। শুধুমাত্র রোগ চিকিৎসার ক্ষেত্রে নয় রোগের কারণ তত্ত্বের বা রোগবিদ্যার ক্ষেত্রেও সবসময় একটা পরিবর্তন হচ্ছে- যাকে তারা গবেষণা বলেন। এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা আমি আগেও করেছি।

আমি যুক্তি দিয়ে যতই বলিনা কেন, অধিকাংশ মানুষ মনে করেন যুগের সঙ্গে পরিবর্তনশীলতাই উৎকর্ষতার পরিচায়ক। চারিদিকে সর্বক্ষেত্রে তার বাস্তব প্রমাণ সবাই দেখতে পাচ্ছি। সেই একই ওষুধ? নতুন ওষুধ কোথায়! হ্যানিম্যানের পরে নতুন কি যোগ করেছেন? মানুষ কত জটিল রোগে ভুগছেন তাই জটিল রোগের চিকিৎসা পুরানো ওষুধে কি করে সম্ভব?

আমরা গর্বের সঙ্গে দাবী করি হ্যানিম্যান চিকিৎসা বিজ্ঞানকে প্রতিনিয়ত পরিবর্তনশীলতার হাত থেকে রক্ষা করে নির্দিষ্ট নীতি ও নিয়মের দ্বারা পরিচালিত করে একটি নির্দিষ্ট কার্যকরী চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রবর্তন করেছেন। এই ‘নির্দিষ্ট’ শব্দটির জন্য অনেকেই হোমিওপ্যাথিকে অবৈজ্ঞানিক বলে মনে করেন। সবচেয়ে দুঃখের বিষয় হোমিওপ্যাথি ডিগ্রিধারী চিকিৎসকেরা যখন অ্যালোপ্যাথি ওষুধ প্রয়োগ করার জন্য আন্দোলন করেন তখন সাধারন মানুষের কাছে কি বার্তা যায় তা বলার প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না। তাহলে সাধারণ মানুষের ভুল কি করে ভাঙাব সেটাই লাখ টাকার প্রশ্ন। আমরা কি যুগের থেকে পিছিয়ে পড়ছি?

বর্তমানে উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতকে উচ্চস্তরের বিজ্ঞান বলে মনে করা হচ্ছে। রোগ আরোগ্যে এর ব্যবহার ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে বিশেষ করে মানসিক ও স্নায়ুর রোগে। ‘ ইমন’ রাগটি আমির খসরু সৃষ্টি করেছিলেন। এত বছর পরেও রাগটি সমাদৃত। এই রাগটি ভক্তিগীতি, রবীন্দ্রসঙ্গীত, নজরুলগীতি, অতুলপ্রসাদ তথা আধুনিক গানে বহুল ব্যবহৃত। প্রত্যেকটি গানের ভাব, ভাষা এমনকি সুর ও তাল এবং লয় আমাদের কাছে ভিন্ন ভিন্ন বলে মনে হয়। যিনি ইমন রাগটি উপলব্ধি করেছেন, তিনি কখনোই বিভ্রান্ত হন না। তিনি পরিবর্তিত সরল বা জটিল যে কোন প্রকাশেই তাকে চিনতে পারেন। ইমন রাগে ব্যবহৃত স্বর হল– সা, রে, গ, ম(কড়ি), প, ধ, নি। এই স্বরগুলির বিশেষ বৈশিষ্ট্যপূর্ণ চলন এর চরিত্রকে এমন স্বতন্ত্রতা দেয় যা জহুরির চোখকে কখনোই ফাঁকি দিতে পারে না। এই বিশেষ বৈশিষ্ট্যপূর্ণ স্বতন্ত্রতাকে ইংরেজিতে বলে “Essence” যা অনুভব করলে যে কোন প্রকাশের মধ্যে তাকে ঠিক চেনা যায়। হ্যানিম্যান রোগের বিভিন্ন প্রকাশের মধ্যে এই ” Essence ” টিকে বুঝতে বলেছেন- তবেই হোমিওপ্যাথি করা সম্ভব, নচেৎ পরিবর্তনের ঘুর্ণিপাকে চিরদিন হাবুডুবু খেতে হবে। তবে ভাগ্যভাল থাকলে মাঝে মাঝে লটারি মিলতে পারে। আর যাদের লটারী লাগে না তারাতো অ্যালোপ্যাথি ও পলিপ্যাথির আশ্রয়ই খোঁজেন।

এই “Essence” কখনোই পরিবর্তন হয় না। Essence শাশ্বত- চিরন্তন এবং সত্য। দিন পনের আগে একটি ভিডিও দেখছিলাম। একটি হরিণের বাচ্চা হারিয়ে গিয়েছিল। বাচ্চা খুঁজতে গিয়ে মা হরিণটি সিংহের খাদ্যে পরিণত হয়। সিংহের দল যখন হরিণটিকে খাচ্ছে, তখন কোথা থেকে এসে বাচ্চাটি করুণ দৃষ্টিতে মায়ের দিকে তাকিয়ে রইল। কিছুক্ষণ পরে সিংহীটি ছুটে এসে হরিণের বাচ্চাটিকে মুখে নিয়ে চলতে শুরু করলো। মনটা দুঃখে ভরে গেল। কিছুদূর যাবার পর সিংহীটি হরিণের বাচ্চাটিকে মুখ থেকে নামিয়ে চাটতে শুরু করলো। হোমিওপ্যাথিক দৃষ্টিতে এই ঘটনার বৈশিষ্ট্য হল Oversympathetic। এটি সিংহীর একটি অভূতপূর্ব বৈশিষ্ট্যকে প্রকাশ করে। এরূপ কয়েকটি বৈশিষ্ট্যর সমষ্টিকে এককথায় Essence বলে।

হ্যানিম্যান অর্গাননের ৭ নং সূত্রে বলেছেন,

“…..The totality of these its symptoms, of this outwardly reflected picture of the internal ESSENCE of the disease, ………to remove by means of his art, in order that it shall be cured and transformed into health.”

সুতরাং রোগের ক্ষেত্রে এই Essence টি হচ্ছে মায়াজম। প্রত্যেকটি মায়াজমের স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যগুলি একক-ভাবে বা মিশ্রিত ভাবে থাকে; সেগুলি চিনে নিতে হবে। লক্ষণ কোটি কোটি থাকতে পারে কিন্তু মায়াজমের বৈশিষ্ট্য সূচক লক্ষণের সংখ্যা খুবই কম- বাকীটা বুঝে নিন। সুতরাং বোঝা গেল যা অপবাদ দেওয়া হয় তা সত্য নয়। এই মায়াজমকে চেনা কিন্তু সহজ নয় তবে চিনতে পারলে অনেক জটিলতার সমাধান হয়ে যাবে। এটা নিরন্তর প্রয়াসেই সম্ভব।

Someone may ask,why it is necessary for a true homoeopath to know about these chronic miasms. As long as he prescribes according to the law of similia he cures his cases. There are many reasons why he should be able to distinguish their presence in the organism, whether it be psora,latent syphilis, especially the tubercular form, or whether it be sycosis. Dr. Hering, however, in his introductory remarks in the Organ on(3rd American edition), thinks it not of vital importance: ” What important influence can it exert whether a homoeopath adopt the theoretical opinions of Hahnemann or not, so long as he holds the principal tools of the master and the materia medica of our schools? What influence can it have, whether a physician adopt or reject the psoric theory, so long as he always selects the most similar medicine possible?

অনেকেই প্রশ্ন করেন প্রকৃত হোমিওপ্যাথ হতে হলে মায়াজম জানার প্রয়োজন আছে কি? কারণ রোগীর লক্ষণ সংগ্রহ করে যে ওষুধ তার লক্ষণ সমষ্টির সদৃশ হবে সেটাই দেব। তাহলে মায়াজম কোন কাজে লাগবে?

অর্গাননের ৮০ নং সূত্রের ১ নং ফুটনোটে হ্যানিম্যান বলছেন, ১২ বছর গবেষণা করে তিনি মায়াজম আবিষ্কার করেছেন। তিনি এই আবিষ্কার প্রথমেই প্রকাশ করেননি। প্রথমে কয়েকজন ঘনিষ্ঠ চিকিৎসকে বলেছেন, পরে সম্পূর্ণ নিশ্চিত হয়ে সর্বসমক্ষে বলেছেন। তিনি জানতেন এর কঠোর সমালোচনা হবে। আমরা অনুমান করতে পারি, সমালোচনার কারণ কি কি হতে পারে-

(১) যুগের তুলনায় অনেক উচ্চস্তরের আবিষ্কার।

(২) মানুষের সহজাত অলসতা থেকে সহজকে ভালবাসার প্রবণতা।

(৩) কুসংস্কার প্রবণতা- যা চোখে দেখতে পাইনা তাকে মানবো না।

(৪) ব্যবসার ক্ষতি

আমার বন্ধুরা চমকে গেলেন? যেমন সংক্রমণ ব্যবসা, যথা দাঁতের মাজন, সাবান ক্রিম থেকে শুরু করে যাবতীয় ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাবে। শুধু ভোগ্যপণ্যের ব্যবসার কথা ভাবুন তাহলে বুঝবেন কেন হোমিওপ্যাথিকে ধ্বংস করার এত তাগিদ। তাই এর বিরুদ্ধে আমাদের সচেতন ভাবে লড়াই করতে হবে। অবশ্যই আমাদের যোগ্যতাকে বাড়াতে হবে। আমাদের নবীন প্রজন্ম Physiology, Pathology ইত্যাদি খুবই ভাল জানে। আমরা যারা পুরানো আমাদের অভিজ্ঞতা, বিশেষত আমাদের সাফল্যের পাশাপাশি ব্যর্থতাও নবীন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে। এরাই হোমিওপ্যাথিকে রক্ষা করতে পারবে অর্থাৎ ওদের কারণ তত্ত্বের অন্ধকার দিকগুলিকে উন্মোচন করে পাল্টা লড়াই শুরু করতে হবে। এক কথায় কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা। এখানেও সেই, Similia Similibus Curentur।

আজকাল অনেকেই প্যাথলজি-নির্ভর চিকিৎসা করে- আধুনিক হোমিওপ্যাথ হিসাবে দাবী করছেন। এ প্রসঙ্গে আমরা স্মরণ করি ডা. অ্যালেনের একটি কথা- Pathology is a finished product of miasms। সুতরাং প্যাথলজি জানবো আর মায়াজম জানবো না এটা কি ধরনের বাতুলতা? ডা. জে. এন. কাঞ্জিলাল তার “The asthmatic patient: his relation to tuberculinic or Sycotic miasm, Relation of pathology with homoeopathic therapeutics” ইত্যাদি প্রবন্ধে মায়াজমের দৃষ্টিভঙ্গীতে প্যাথলজি সম্পর্কে নতুন দিশা দিয়েছেন।

এ প্রসঙ্গে ডাঃ কেন্টের কথা বলতে বাধ্য হলাম। থুজার ৪ নং অনুচ্ছেদের অংশটি তুলে ধরছি-

A peculiar asthmatic condition is found in sycosis and Arsenic appears to be indicated for the symptoms, but it only relieves, it does not control the predisposition, it acts like Aconite in acute diseases and only ameliorates for a moment. Asthmatic and many other sycotic conditions seems to call for Arsenic, but it will do nothing but palliate, the constitutionality is not reached by Arsenic, its fundamental symptoms are not similar. In syphilis and psora Arsenic acts a long time and eradicates the complaints, when similar to them, but it is not similar to sycosis. Arsenic does not go to the bottom of the trouble, but Thuja and Natrum sulph. will take up the work and cure.

এটা থেকে শিক্ষা পেলাম- শুধু রোগ নির্ণয় করে বা মেটিরিয়ার লক্ষণ জেনে বা মুখস্থ করে হোমিওপ্যাথির নীতি ও নিয়ম মেনে রোগ আরোগ্য সম্ভব নয়। রোগী বা ওষুধের মধ্যে কোন মায়াজমের প্রাধান্য আছে এবং অন্যান্য মায়াজমের গভীরতা কতটা আছে অনুভব করতে হবে। এটা ফিতে বা দাঁড়িপাল্লায় মাপা যায় না। এটা গভীর পর্যবেক্ষণের দ্বারা উপলব্ধির বিষয় আর এটাকেই কলা বলে। আসুন আমরা নতুন করে ভাবনা চিন্তা করি।

The last line is well-timed: “So long as he selects the most similar medicine possible.” the fact is, we can not select the most similar remedy possible unless we understand the phenomena of the acting and basic miasms; for the true similia is always based upon the existing basic miasms, whether we be conscious or unconscious of the fact.

আমরা যদি একটি রোগীর ক্ষেত্রে তার মায়াজমের ক্রিয়া বিশেষ করে সর্বাপেক্ষা সক্রিয় মায়াজমের প্রকৃতি না জানতে পারি কখনই প্রকৃত সদৃশ ওষুধটি নির্বাচন করতে পারবো না। জ্ঞানে বা অজ্ঞানে যাই হোক না কেন, আরোগ্য তখনই হয় যখন সর্বাপেক্ষা সক্রিয় মায়াজমের সঙ্গে ওষুধটি সদৃশ হয়।

সর্দি- কাশির ধাত, হাঁপানি, রিউমেটিক হার্ট ডিজিজ ইত্যাদির চিকিৎসার জন্য রোগী আমাদের কাছে আসেন। আমার খুব খারাপ অভিজ্ঞতার কথা বলি। আমি খুব দূষণপুর্ণ এলাকায় চিকিৎসা করি। রোগীরা খুব বিপদে পড়েছিল আমার অজ্ঞানতার জন্য। তখন Tuberculinum এবং Bacillinum ওষুধ দুটির পার্থক্য জানতাম না। অধিকাংশ বইতে দুটিকে এক বলেছে। ব্যর্থ হবার পর অনেক চেষ্টা করে কয়েকটি পার্থক্য বার করলেও সেটা দিয়ে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে চিকিৎসা করা সম্ভব হচ্ছিল না। তার কারণ কয়েকটি পার্থক্য রোগীর মধ্যে না পেলে আমার কেরামতি শেষ।

অনেক রোগীই খুব কষ্ট পেয়েছিলেন। মনে পড়ে সর্দি-কাশির ধাত বা হাঁপানির ক্ষেত্রে ওষুধটি Tub দেবার কয়েকদিন পর এত বাড়াবাড়ি হয়েছে কাউকে হাঁসপাতালে বা বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে যেতে হয়েছে। এইসব রোগীরা সবাই কিন্তু আরোগ্য হওয়া রোগীর পরামর্শে এসেছেন। সবচেয়ে আশ্চর্য ঘটনা হচ্ছে, কাউকে তরুণ (Acute) অবস্থায় দেই নাই। পরে কিছু রোগী ফিরে আসে- সঙ্গে অনুযোগ, ওকে সারিয়ে দিয়েছেন, এবার ভাল ওষুধ দেন- যত টাকা লাগে আমি দেব। কিন্তু কি করে বোঝাবো, রোগ এক হলেও ওষুধ এক হয়না। এর পর থেকে রোগীকে হোমিওপ্যাথি বোঝানো শুরু করলাম। Tub থেকে শিক্ষা পেয়ে এদের Bacillium দিলাম অসাধারণ ফল পেলাম। রোগী খুব খুশি হলেও আমি খুশি হতে পারলাম না। এক্ষেত্রে বুঝতে পারলাম Tub ও Bacil এর মধ্যে বিশেষ পার্থক্য আছে- যা আমার জানা নেই। অন্ধকারে ঢিল ছুড়ে কতদিন চলবে ?

হ্যানিম্যানের কৃপায় পরবর্তী কালে ডাঃ তপন কাঞ্জিলালের (গুরু) সান্নিধ্যে এসে চোখ খুলতে (Homoeopathic eye) শুরু করলো। পরবর্তী কালে ডা. জে. এন. কাঞ্জিলালের লেখা পড়ে বুঝতে পারলাম যে, Tuberculinum ওষুধটি Syphilitic base এবং Bacillinum হচ্ছে Sycotic base। তাহলে বন্ধু প্যাথলজির সঙ্গে মায়াজম বুঝতেই হবে- না হলে আমার মতো অবস্থা হবে। আমার সময়ে চিকিৎসক রোগীর সম্পর্ক ভাল ছিল তাই আবার সুযোগ পেয়েছিলাম। তাই নতুনদের বলি সাবধানে বুঝে কাজ করুন। এখানে Dr. Nebel Montreux এর মূল্যবান উপদেশটি আপনাদের জানিয়ে আজকের মতো শেষ করছি-

Dr. Nebel warns us to be very careful in the use of Tuberculinum in cases where there in secondary infection with pyogenic bacteria like Streptococcus, Staphylococcus and Pneumococcus, with pyrexia, (এটা নাও থাকতে পারে) in case of a damaged heart (এটা বেশি প্রযোজ্য রিউম্যাটিক হার্ট ডিজিজের ক্ষেত্রে এর সঙ্গে ASO Titre high হলে খুব মুশকিল- যে অভিজ্ঞতা আমার দু’বার হয়েছে)। And we know Tuberculinum has a strong Syphilitic taint in it which enhances the vulnerability to the pyogenic bacteria.

Tags: অর্গাননচিকিৎসকচিকিৎসাডাক্তারমায়াজমের দর্শন-চিন্তামেটেরিয়া মেটিকাহোমিওহোমিও ওষুধহোমিও ঔষধহোমিও চিকিৎসকহোমিও চিকিৎসাহোমিও ডাক্তারহোমিওপ্যাথ
ডা. অমরনাথ চক্রবর্তী

ডা. অমরনাথ চক্রবর্তী

ডা. অমরনাথ চক্রবর্তী ভারতের সোদপুরে চিকিৎসারত একজন স্বনামধন্য চিকিৎসক। হোমিওপ্যাথির মূল আদর্শকে ধারণ করে তিনি অত্যন্ত সুনামের সাথে ক্লাসিক্যাল ধারায় চিকিৎসাসেবা প্রদান করে যাচ্ছেন। হোমিওপ্যাথির প্রকৃত শিক্ষার্জনের ব্যকুল আকাঙ্ক্ষা তাঁকে বেশ কয়েকজন পৃথিবীবরেণ্য শিক্ষকের সংস্পর্শে নিয়ে আসে। তিনি ডাঃ কে. সি. দাস, তপন কাঞ্জিলাল, ডাঃ এস. এন. চ্যাটার্জী, ডি রায়, ডি. ডি. ব্যানার্জী, বি. এন.সেনগুপ্ত প্রমূখ প্রকৃতধারার হোমিওপ্যাথের নিকট থেকে চিকিৎসাবিদ্যায় পারদর্শীতা লাভ করেন। অত্যন্ত বিনয়ী ও প্রচারবিমূখ কিন্তু অসাধারণ ধীশক্তিসম্পন্ন এই চিকিৎসক ক্লাসিক্যাল ধারার চিকিৎসাবিস্তারে অনন্য ভূমিকা রেখে চলেছেন।

Related Posts

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার সংবিধান ‘অর্গানন অব মেডিসিন’ গ্রন্থ আয়ত্তের কৌশল

by ডা. এ কে এম রুহুল আমিন
January 17, 2021
0
157

 “অর্গানন অব মেডিসিন আয়ত্তের কৌশল” এই বিষয়ে আমি আমার বক্তব্য উপস্থাপন করছি। আলোচনার সুবিধার জন্য বিষয়টিকে কয়েকটি শিরোনামে বিভক্ত করে উপস্থাপন করছি, শিরোনামগুলো হচ্ছে – ১।...

হোমিওপ্যাথিক ঔষধ অপছন্দকারীর ঔষধ নির্বাচনের সহজ কৌশল

by ডা. মোহা. আশরাফুল হক
January 4, 2021
0
566

নবশিক্ষার্থী ভাই-বোন আজ আপনাদের সাথে একটা মজার থিম, আমার ও মনীষীদের অভিজ্ঞান শেয়ার করতে চাই। পূর্ণাঙ্গ কেস টেকিং এর ভিত্তিতে যার জন্য যে ঔষধ নির্বাচন হবে...

পুনরুত্থান: ডা. জে. এন. কাঞ্জিলালের দৃষ্টিতে হোমিওপ্যাথি (শেষের পর্ব)

by sayeed
October 25, 2020
0
275

ডা. অমরনাথ চক্রবর্তী পুরানো ও আধুনিক (হোমিওপ্যাথি) চিকিৎসা পদ্ধতির রোগের ধারণা সম্পর্কে আলোচনার পর এবার আমরা রোগের কারণ সম্পর্কে পুরানো চিকিৎসা পদ্ধতির আলোচনা করবো। এমনকি আজ...

পুনরুত্থান: ডা. জে. এন. কাঞ্জিলালের দৃষ্টিতে হোমিওপ্যাথি

by sayeed
October 23, 2020
0
304

ডা. অমরনাথ চক্রবর্তী (শুরুর পর্ব) Task -- A controversy has been prevailing in the homoeopathic school as to the exact meaning of the word Homoeopathy --...

আঘাতে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা

by sayeed
October 21, 2020
0
608

ডা. শাহীন মাহমুদ: প্রাত্যাহিক জীবনে আমরা যত সাবধানেই কাজ করি না কেন, আঘাত আমরা পাই। সারা শরীরের যে কোন জায়গায় যে কোন সময় এই আঘাত পাওয়ার...

Subscribe Us

Join 119 other subscribers

CATEGORIES

  • অনুবাদ
  • আমাদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
  • ইন্টারভিউ
  • ঔষধ পরিচিতি
  • কেস রেকর্ডস
  • প্রবন্ধ
  • ফিচার
  • বায়োগ্রাফি
  • বুক রিভিউ
  • ভেটেরিনারি এন্ড এগ্রো
  • রিসার্চ রিভিউ
  • হোমিও সংবাদ

RECOMMENDED

বুক রিভিউ

অন্ত্র নোসোড

January 11, 2020
প্রবন্ধ

স্ত্রীপ্রজননতন্ত্রের অসুস্থতা ও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা (২য় পর্ব)

August 19, 2020

TAGS

biography Corona in homeopathy Corona in Repertory homeodigest Homeopathic remedy of Corona Homeopathic treatment of Influenza Homeopathy Phase of Corona Remedy Selection for Corona Remedy Selection for COVID-19 Repertorial analysis of Corona Repertorial Introduction for Corona Repertorial Introduction for COVID-19 Repertory about Pneumonia Repertory of Corona Repertory of COVID-19 Repertory of Influenza Rubrics about Corona Rubrics about COVID-19 Rubrics of Corona Stage-wise Symptoms of Corona Symptoms of Corona অর্গানন করোনা ভাইরাস করোনাভাইরাস কেস রেকর্ডস চিকিৎসক চিকিৎসা ডাক্তার মায়াজম মায়াজমের দর্শন-চিন্তা মেটেরিয়া মেটিকা হোমিও হোমিও ওষুধ হোমিও ঔষধ হোমিও চিকিৎসক হোমিও চিকিৎসা হোমিওডাইজেস্ট হোমিও ডাক্তার হোমিওপ্যাথ হোমিওপ্যাথ বুক রিভিউ হোমিওপ্যাথি হোমিওপ্যাথিক হোমিওপ্যাথিক ঔষধ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা
HomeoDigest | হোমিওডাইজেস্ট

বাংলাদেশের প্রথম আদর্শিক অনলাইন হোমিওপ্যাথিক প্লাটফর্ম। হোমিও বিষয়ক সংবাদ, প্রবন্ধ, কেস রেকর্ডস, কেস স্টাডি, বুকস রিভিউ, ইন্টারভিউ, বায়োগ্রাফিসহ বিভিন্ন বিষয়ের লেখার এক সমৃদ্ধ ভান্ডার। এছাড়াও স্টুডেন্টদের জন্য রয়েছে বিশেষ সাজেশন্স।
contact@homeodigest.com

Copyright © 2020 - Homeodigest | All Rights Reserved.

No Result
View All Result
  • হোম
  • প্রবন্ধ
  • ফিচার
  • রিসার্চ রিভিউ
  • বুক রিভিউ
  • অনুবাদ
  • কেস রেকর্ডস
  • স্টুডেন্টস কর্নার
    • DHMS
    • BHMS
    • রেজিস্ট্রেশন
  • ইন্টারভিউ
  • বায়োগ্রাফি
  • করোনা সেল
  • আরও
    • হোমিওডাইজেস্ট চিকিৎসক তালিকা
    • হোমিও সংবাদ
    • ভেটেরিনারি এন্ড এগ্রো
    • ঔষধ পরিচিতি
    • কেস কুইজ
    • টিপস এন্ড সাজেশন
    • ডক্টরস পয়েন্ট
    • রোগীর জিজ্ঞাসা
    • গুরুত্বপূর্ণ লিংকস

Copyright © 2020 - Homeodigest | All Rights Reserved.