“So numerous were the followers of this high- class leader of that school that he has been styled the high priest of cellular pathology, which for more than twenty years formed the basis of orthodox medicine, but which has been largely displaced and abandoned for other theories of no greater therapeutic value “
Virchow কে Cellular Pathology-র জনক বলা হয়। কিন্তু তার তত্ত্ব মাত্র ২০ বছর রাজত্ব করেছিল তার পর Klebs এর তত্ত্ব তাকে সিংহাসনচ্যুত করেছিল। তত্ত্বের আগমন আর বিসর্জন আর কতদিন চলবে? হ্যানিম্যান কর্তৃত্বকারী জড় বিজ্ঞানের দুর্বল জায়গাটিকে চিহ্নিত করে তার প্রতিকারের ব্যবস্থাও করে দিয়েছেন। তার বিরূদ্ধাচাণের অন্যতম প্রধান কারণ তিনি সংখ্যাগরিষ্ঠ বিজ্ঞানীদের অন্ধত্বকে দিবালোকের ন্যায় স্পষ্ট করে দিয়েছেন। আর আপনারা জানেন মানুষের দুর্বল জায়গায় ঘা মারলেই মানুষ চিৎকার করে ওঠে। তারাই সমবেত ভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে হোমিওপ্যাথি অপবিজ্ঞান বলে দিনরাত প্রচার করে চলছেন। আগেই বলেছি সংখ্যা কখনোই সত্যের স্থান নিতে পারেনা।
চিকিৎসাবিজ্ঞান বিভিন্ন বিজ্ঞানী ও মানুষের অবদানে সমৃদ্ধ। আমরা যা দর্শন করি সেটাই সব নয়। আবার অনুবীক্ষণ যন্ত্রে আরো কিছু দেখা যায় যা আগে দেখা হয়নি। তাহলে দেখারও বিভিন্ন স্তর আছে। আমি বাগানে বসে আছি একটা আপেল সামনে পড়ল। আমি আত্মহারা হয়ে ঈশ্বরের দান হিসাবে গ্রহণ করতে পারি। কিন্তু বিজ্ঞানী নিউটন আপেলের পড়া দেখে তিনি একটি বিজ্ঞানের নতুন ধারার সৃষ্টি করেন। তাহলে দেখা যাচ্ছে দেখারও বিভিন্ন স্তর আছে যা পূর্ববর্তী বা পরবর্তী স্তরের পর্যবেক্ষণের সঙ্গে মেলে না। ঠিক তখনই গন্ডগোল বাধে। যে স্তরের পর্যবেক্ষণের সমর্থন বেশি- তখন তার রাজত্ব চলে। একটি কথা মনে রাখবেন, পরম সত্যের বিভিন্ন প্রকাশের অংশগুলি আপাতদৃষ্টিতে ভিন্ন হলেও নীতির বন্ধনে একই সত্তায় বিলীন হয়। কুসংস্কার মুক্ত মন থাকলে তবেই এই ভিন্ন ভিন্ন প্রকাশের আন্তঃবন্ধনকে উপলব্ধি করা যায় আর বোঝা যায় তার সার্বিক সত্তাকে। মেটিরিয়ার একটি ওষুধের হাজার হাজার ভিন্ন লক্ষণের মধ্যে ওষুধের মূল সত্তাটি অল্প কয়েকটি লক্ষণের মধ্যে নিহিত থাকে- যা চিনতে পারলে ভিন্নতা অভিন্নতায় পরিণত হবে, আর তাহলেই কেল্লা ফতে।
আপাত দৃষ্টিতে সদৃশ বা অসদৃশ প্রকাশকে নীতির আলোকের দ্বারা পর্যবেক্ষণ করলে তাদের সম্পর্কের প্রকৃত চরিত্র উপলব্ধি করা যায়। তিনি নীতির বন্ধনে আবদ্ধ তথ্যের সমষ্টিকেই বলেছেন প্রকৃত জ্ঞান। হোমিওপ্যাথির যাকে তিনি Totality Of Symptoms বলে এবং যার আবার দুটি আঙ্গিক- Personality of Drug ও Personality of Patient। এই দুটি আঙ্গিকের নীতি-সম্মত মিলনই প্রকৃত সদৃশতা। এই সদৃশতা পরিবর্তনশীল অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে কিন্তু নীতি কখনোই পরিবর্তিত হয় না। তাই হ্যানিম্যানের আবিষ্কৃত প্রাকৃতিক নীতিকে মাথায় রেখে আমাদের এগিয়ে চলতে হবে।
“Klebs has declared Virchow’s theories to be undemonstrable and, indeed, extremely improbable. But in his doctrine of independent activity of the cell there lay concealed vitalism, a thing untenable by any materialistic school of medicine. He came up to the very doorway of the truth. His cell, the unit of life, was vivified or deified, as the case might be, by chemical processes, or by chemical change. But the great Hahnemann had conceived of a life force that was before the chemical or mechanical; hence, his theory of the vital force, without which there would be no organic chemistry.”
বিজ্ঞানী Clebs ঘোষনা করলেন Virchow’s এর তত্ত্ব দ্বারা রোগের প্রকৃতি সম্পর্কে সব কিছু ব্যাখ্যা করা যায় না। বরং তার (Clebs) তত্ত্বে কোষের স্বাধীন ক্রিয়ার কারণ হিসাবে প্রাণবাদকে (Vitalism) দায়ী করলেন। দার্শনিক হেগেলের প্রবর্ত্তিত অধিবিদ্যা (Metaphysics) তখন প্রচলিত ছিল। এই তত্ত্বের দ্বারা প্রাণবাদকে ব্যাখ্যা করা হতো। একশ বছর আগে অন্যান্য তত্ত্বের মতো এরও গঙ্গাপ্রাপ্তি হয়েছে। বিজ্ঞানী Clebs প্রায় সত্যের কাছাকাছি পৌঁছেও পিছলে গেলেন। প্রাণের একক কোষের এই স্বাধীন সত্ত্বার পেছনে কারণ হিসাবে রাসায়নিক ক্রিয়া বা পরিবর্তনকে দায়ী করলেন। এখানেই মহাবিজ্ঞানী তথা মহান দার্শনিক হ্যানিম্যান অনন্য, তিনি বললেন এর কারণ প্রাণশক্তি (Vital principle)।
প্রাণশক্তিকে বাদ দিয়ে কোন জৈব- রাসায়নিক বিক্রিয়া সম্ভব নয়। যে কোন জৈব-রাসায়নিক বিক্রিয়ার ক্ষেত্রে প্রাণশক্তিই যে একমাত্র কারণ- সুস্থ শরীরে ওষুধ পরীক্ষণের মাধ্যমে প্রাপ্ত পরিবর্তন (লক্ষণ) সমূহ ওষুধটি বন্ধ করলে কিছুদিন পরে পুনরায় স্বাস্থ্যে ফিরে আসে। এই পরিবর্তন রাসায়নিক পরিবর্তন ছাড়া সম্ভব নয়। তাহলে শক্তির দ্বারা রাসায়নিক পরিবর্তন হয় এর থেকে অকাট্য প্রমাণ আর কি হতে পারে?
ওষুধ পরীক্ষণের মাধ্যমে যা পাওয়া যায় তাকে Dynamic Pathology বললে আশা করি ভুল হবে না। বর্তমানে মানুষের অনুভূতিকে রাসায়নিক পরিবর্তন দ্বারা ব্যাখ্যা করা হচ্ছে। তাহলে ওষুধ পরীক্ষণের দ্বারা প্রাপ্ত মানসিক লক্ষণ রাসায়নিক পরিবর্তনের ফলেই হচ্ছে আর এই রাসায়নিক পরিবর্তনের কারণ ওষুধের শক্তি। তাহলে নিশ্চিত ভাবে প্রমাণিত শক্তির দ্বারা রাসায়নিক পরিবর্তন হয়। তাহলে সুস্থ মানুষের অসুস্থ অবস্থায় পরিবর্তন নিশ্চিতভাবে কোন রোগ-সৃজনী শক্তির (Miasms) দ্বারা হয়েছে। তাহলে যুক্তির দ্বারা প্রমানিত হলো রাসায়নিক কারণ নয়, একমাত্র রোগ শক্তি-ই এর একমাত্র কারণ। হ্যানিম্যানের প্রাণশক্তি আর মায়াজমকে বাতিল করবো তবে কোন যুক্তিতে?
আপনারা রাসায়নিক ওষুধ দিয়ে রোগ আরোগ্য (?) করে দাবী করেন রাসায়নিক ক্রিয়াই রোগের প্রকৃত কারণ। আমরা যখন হোমিওপ্যাথিক শক্তিকৃত ওষুধ (রাসায়নিক নয়) দিয়ে রোগী আরোগ্য করি তখন আপনারা বলেন এটা Placebo-Effect। তর্কের খাতিরে ধরে নিলাম আপনাদের কথাই ঠিক। এবার বিচার-বিশ্লেষণ করে দেখা যাক। Placebo কথাটির অভিধানিক অর্থ, রোগীর মন রাখার জন্য প্রদত্ত ওষুধ। পৃথিবীতে কোন পরিবর্তন (কার্য) কারণ ছাড়া সম্ভব নয়। মনের শক্তির কথা আজ বিজ্ঞানের সর্ব্বোচ্চ পর্যায়ে স্বীকৃত বিষয়। ইতিবাচক চিন্তা ও মন সংযম রোগ আরোগ্যে ব্যবহার করা হচ্ছে। তাহলে মানসিক শক্তির দ্বারা রাসায়নিক পরিবর্তন সম্ভব। তাহলে রসায়ন আগে, না শক্তি আগে- তার বিচার আপনারাই করুন। হোমিওপ্যাথি শক্তিকৃত ওষুধ মানসিক শক্তির (ইচ্ছা-শক্তি) ইতিবাচক পরিবর্তন করে রোগ আরোগ্যের সূচনা করে। তাহলে এটা Placebo-Effect বলবো কি করে?
“Thus arose chemical medicine or chemical therapeutics, with all its multiplicity of chemical compounds and formulas, as seen in the prescription writing of today. It has ended, as we might expect, in empiricism, which is governed only by the seeming necessity of the case and the judgment of the individual in charge”.
উপরের আলোচনাতেই যুক্তির দ্বারা প্রমাণিত হয়েছে রোগের প্রকৃত কারণ রাসায়নিক পরিবর্তন নয়। রোগের একমাত্র কারণ হচ্ছে মায়াজম। এই প্রকার রাসায়নিক চিকিৎসার জন্য বিভিন্ন প্রকার রাসায়নিক বস্তু আবিষ্কার যেমন হচ্ছে তেমনি কিছুদিন পরে বাতিল হয়ে যাচ্ছে। এর ফলে রাসায়নিক শিল্প স্থাপন হয়েছে। এই শিল্পের অনুসারী অনেক-প্রকার শিল্প স্থাপিত হয়েছে। এই সব শিল্পে বিপুল মুনাফার জন্য এই চিকিৎসার পৃষ্ঠপোষকের সংখ্যা অনেক। এরা গবেষণা, প্রচার, প্রসার তথা সম্মানজনক পুরষ্কার প্রদান করে- এই পদ্ধতির চমকপ্রদ অগ্রগতি বজায় রেখেছেন আর হোমিওপ্যাথিকে অবৈজ্ঞানিক বলে বিপুল প্রচার করছেন। হোমিওপ্যাথির উপর এত রাগের কারণ কি?
হোমিওপ্যাথিকে
হ্যানিম্যান এমনভাবে প্রতিষ্ঠা করেছেন যে অন্যদের নীতিহীনতা দিবালোকের ন্যায় স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। তাই হোমিওপ্যাথিকে যে কোন পদ্ধতিতে দমন করতেই হবে। চিকিৎসকের ব্যক্তিগত ভুলকে তারা হোমিওপ্যাথির ভুল বলে অপপ্রচার করে চলেছেন। সত্যকে কখনোই দাবিয়ে রাখা যায় না, তাই এই মিথ্যার জাল ভেদ করে হোমিওপ্যাথি দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলেছে। বর্তমানে হোমিওপ্যাথি দ্বিতীয় স্থানে।
হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক স্বনির্ভর। রোগীকে দেখে তার লক্ষণ অনুসারে নির্দিষ্ট নীতিতে ওষুধ প্রদান করেন। পরবর্তী সময়ে নীতি ভিত্তিক অপেক্ষা করেন এবং নীতি অনুসারে ওষুধ প্রদান করেন। আমরা নীতির দ্বারা পরিচালিত হই।
এবার আলোচনা করা যাক অন্য পদ্ধতির চিকিৎসকেরা কি করেন। পরীক্ষাগারের দেওয়া তথ্য অনুসারে ওষুধ কোম্পানির সুচতুর প্রচারে সুশিক্ষিত হয়ে ওষুধের নামটির বানান লিখে দেওয়াই তার একমাত্র কাজ। ভুল তথ্য (যা প্রায়ই হয়) দিলে চিকিৎসক অবশ্যই ভুল ওষুধ দেন। হোমিওপ্যাথি কিন্তু পরীক্ষাগারের তথ্যের উপর ভিত্তি করে ওষুধ নির্বাচন করে না। অন্য প্যাথিতে তাহলে স্বাধীন ও স্বনির্ভর হবার কোন উপায় নেই। এটাইতো অন্য পদ্ধতির প্রহেলিকা। যে বিদ্যা স্বনির্ভর করতে পারেনা সেই বিদ্যা কতটা বিজ্ঞান সম্মত সেটা আপনারাই বিচার করুন।
Hahnemann had gone all through this, had weighted and measured it, analyzed it from every standpoint, but found it wanting. No one can read carefully the sixty- eight pages of the introduction to his Organon without coming, positively, to that conclusion. He not only understood fully the unscientific workings of all the systems of medicine of his day, but he went farther; he was able to prophecy the outcome and the progress and path of these systems. Why? Because he understood so well their unscientific basis, that he knew that their development could not be otherwise. “The spring could not reach a higher level than its source.” How true this is. The systems have not changed materially; their modes and methods of procedure are unaltered. While they have abandoned some of their grosser and more objectionable methods, they have adopted others which are no less objectionable and no less harmful, and fully as detrimental to the good of the race.
হ্যানিম্যান বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে বিভিন্ন রকম পরীক্ষা ও পর্যবেক্ষণ করে নিশ্চিত হন পুরানো চিকিৎসা পদ্ধতি মানব জাতিকে রোগমুক্তির সন্ধান দিতে পারবে না। তিনি কেন ঐ চিকিৎসা পদ্ধতি ত্যাগ করেছেন তা অর্গাননের ভুমিকায় ( মোট ৬৮ পাতা) বিস্তারিত ভাবে বলেছেন। এমনকি তিনি এই পদ্ধতি সম্পর্কে যে ভবিষ্যৎবানী করেছেন তা অক্ষরে অক্ষরে মিলে গেছে। মনে করে দেখুন সে সময়ে কোন উন্নত পরীক্ষাগার ছিলনা। একটু “Google” এ তথাকথিত বৈজ্ঞানিক ওষুধের আসল চরিত্র দেখে নিন তাহলেই বুঝবেন হ্যানিম্যান সত্য- জগৎ মিথ্যা। আমি গর্বিত কারণ আমি একজন হোমিওপ্যাথ। ডাঃ কৃষ্ণ চন্দ্র দাস বলতেন, “তোরা অমৃতের সন্তান”। তাই বন্ধু হ্যানিম্যান প্রদর্শিত সত্যকে বুঝে সঠিক প্রয়োগ করাই আমাদের একমাত্র কাজ। বিজ্ঞাপনের কথায় (প্রতারণায়) মুগ্ধ না হয়ে মানুষকে সচেতন করে তুলতে হবে হ্যানিম্যান প্রদর্শিত পথে তবেই আমরা হ্যানিম্যানের আশির্বাদ লাভ করবো।
অনেকেই বলেন হোমিওপ্যাথিক ওষুধে কোন ক্ষতি হয় না। এটা যে সম্পূর্ণ মিথ্যা তা একটি সত্য ঘটনা দিয়ে বলছি। আজকাল স্থূলতাকে অনেক রোগের (?) কারণ হিসাবে ধরা হচ্ছে। স্থূলতা কমানোর সুন্দর সুন্দর ব্যবস্থার রমরমা ব্যবসা চালু হয়েছে। সুতরাং হোমিওপ্যাথি (নীতিহীন ব্যবসায়ীরা হোমিওপ্যাথির ভেক ধরে) চুপ করে বোকার মত বসে থাকবেন কেন? জনগণের ধন যত পারো লুটেপুটে, চেটেচুটে, হামলে হুমলে খাও। হ্যানিম্যানই পৃথিবীর প্রথম ব্যক্তি যিনি এই ধরণের বৈজ্ঞানিক (?) প্রতারণার স্বরূপকে মানব সভ্যতা তথা স্বাস্থ্যের শত্রুরূপে চিহ্নিত করেছেন। তাইতো হ্যানিম্যান এত নিন্দিত! তাই হোমিওপ্যাথিকে ধ্বংস করার জন্য ঘরে (বিভীষণ) ও বাইরে রাবণ দ্বারা লাগাতার আক্রমণের সম্মুখীন হতে হচ্ছে। নীতিগত কারণে নয়- শুধুমাত্র ব্যবসায়িক কারণে। এবার আসল কথায় আসি আমার পরিচিত ব্যক্তিটি খুব মোটা ছিলেন। মোটা হবার জন্য কিছু যান্ত্রিক সমস্যা থাকলেও সারাদিন অনেক পরিশ্রম করতেন। তিনি রোগা হবার জন্য তিনটি হোমিওপ্যাথিক (?) ওষুধ (আধুনিক হোমিওপ্যাথ!) নির্বাচন করে খেতে শুরু করলেন। বর্তমানে তিনি মধুমেহর (PP-400) শিকার। কিন্তু যে চিকিৎসক তার ওষুধ নির্বাচন করেছিলেন, তিনি হ্যানিম্যানের নির্দেশ মানেননি। তার ফল- রোগীকে জীবনের বিনিময়ে মূল্য দিতে হচ্ছে। হোমিওপ্যাথির প্রতিটি ওষুধের রোগ সৃজনী শক্তি থাকে তাই সাধারণ মানুষকে সতর্ক করি নিজের ইচ্ছায় কোন ওষুধ খাবেন না। যেসব চিকিৎসক কয়েক ঘন্টা সময় ব্যয় করে একটি মাত্র ওষুধ দেন ও সহজে ওষুধ পরিবর্তন করেন না এবং পেটেন্ট ওষুধ বর্জন করেন তাকে খুঁজে নেবেন চিকিৎসক হিসাবে।
পুরানো পদ্ধতির ব্যর্থতার কারণ সম্পর্কে ডাঃ কেন্ট বলেছেন, “They building upon the uncertain sands of theory.” প্রচার কৌশলে যতই উঁচু হোক না কেন, এই নীতিহীন ব্যবস্থা বালুচরে ভেঙে পড়বেই।
Discussion about this post