Friday, January 22, 2021
HomeoDigest | হোমিওডাইজেস্ট

Homeodigest

  • হোম
  • প্রবন্ধ
  • ফিচার
  • রিসার্চ রিভিউ
  • বুক রিভিউ
  • অনুবাদ
  • কেস রেকর্ডস
  • স্টুডেন্টস কর্নার
    • DHMS
    • BHMS
    • রেজিস্ট্রেশন
  • ইন্টারভিউ
  • বায়োগ্রাফি
  • করোনা সেল
  • আরও
    • হোমিওডাইজেস্ট চিকিৎসক তালিকা
    • হোমিও সংবাদ
    • ভেটেরিনারি এন্ড এগ্রো
    • ঔষধ পরিচিতি
    • কেস কুইজ
    • টিপস এন্ড সাজেশন
    • ডক্টরস পয়েন্ট
    • রোগীর জিজ্ঞাসা
    • গুরুত্বপূর্ণ লিংকস
No Result
View All Result
  • হোম
  • প্রবন্ধ
  • ফিচার
  • রিসার্চ রিভিউ
  • বুক রিভিউ
  • অনুবাদ
  • কেস রেকর্ডস
  • স্টুডেন্টস কর্নার
    • DHMS
    • BHMS
    • রেজিস্ট্রেশন
  • ইন্টারভিউ
  • বায়োগ্রাফি
  • করোনা সেল
  • আরও
    • হোমিওডাইজেস্ট চিকিৎসক তালিকা
    • হোমিও সংবাদ
    • ভেটেরিনারি এন্ড এগ্রো
    • ঔষধ পরিচিতি
    • কেস কুইজ
    • টিপস এন্ড সাজেশন
    • ডক্টরস পয়েন্ট
    • রোগীর জিজ্ঞাসা
    • গুরুত্বপূর্ণ লিংকস
No Result
View All Result
HomeoDigest | হোমিওডাইজেস্ট
No Result
View All Result
Home প্রবন্ধ

প্রকৃত হোমিওপ্যাথ কে?

Who is a Homoeopath in the true sense of the Term?

May 20, 2020
in প্রবন্ধ
5 min read
0
214
SHARES
177
VIEWS
Share on FacebookShare on TwitterShare via Email

ডা. বিশ্বনাথ সেনগুপ্ত:

[সম্পাদকের কথা: অনেকের কাছে, প্রবন্ধটিতে অতিরিক্ত ইংরেজি শব্দের ছড়াছড়িটিকে আতিশয্য বলে মনে হতে পারে কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, এটি আসলে ৩রা মে ’৯২ প্রগতিশীল হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক সমিতির বালিগঞ্জ শাখা আয়োজিত জগতবন্ধু ইন্সটিটিউশনের প্রফেসর ডা. বিশ্বনাথ সেনগুপ্ত মহাশয়ের প্রদত্ত ভাষণের অনুলিখন। অনুলিখনটি করেছিলেন ডা. সুনীল নাগু এবং ১০/০৪/১৯৯৩ ইং তারিখে হোমিওপ্যাথিক ত্রৈমাসিক হোমিও সমীক্ষার চতুর্দশ বর্ষ, প্রথম সংখ্যায় তা পূর্বপ্রকাশ হয়েছিলো। ইংরেজিতে পড়াশুনা করা কারো, শিক্ষিত মহলে কথা বলার সময় বহু ইংরেজি শব্দের সহজাত ব্যবহার মোটেও অস্বাভাবিক কোন ঘটনা নয়। তথাপি, আমি পাঠকের সুবিধার্থে ইংরেজি শব্দগুলোর পাশে ব্রাকেটে তার অর্থগুলো দিয়ে দিয়েছি। যারা ইংরেজি শব্দগুলো যারা পড়তে চাইবেন না, তারা এবার চাইলে তা উপেক্ষা করে যেতে পারবেন। প্রবন্ধটিতে শ্রদ্ধেয় ডা. বিশ্বনাথ সেনগুপ্ত বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ও অপরিহার্য বিষয়ের উপর আলোপাত করায়, এত হাঙ্গামা করে হলেও তা আপনাদের সামনে পুনরায় উপস্থিত করলাম।]

আজকের প্রশ্ন সত্যিকারের হোমিওপ্যাথ কে? আমার মনেও প্রশ্ন জেগেছে যে, আমি কি সত্যিই প্রকৃত হোমিওপ্যাথ? এটা সত্য কথা যে, আমি যত টুকু হোমিওপ্যাথিকে বুঝেছি ততটুকু মানবার চেষ্টা করি, সবাইকে মানতে বলি- যারা না মানেন তাদের দেখে আমার দুঃখ হয় কিন্তু এটা আমি জানি যে, সত্যের কখনো মৃত্যু হয়না। হোমিওপ্যাথি যদি সত্যি হয়, তাহলে আজকে যতই দুরাবস্থা তার আসুক না কেন যতই আমরা চিৎকার চেঁচামেচি করি অপহোমিওপ্যাথি অপহোমিওপ্যাথি এবং হোমিওপ্যাথি মৃত্যুর দিকে এগুচ্ছে, আমি সেটা বিশ্বাস করি না। আমি জানি উত্থান পতনের মধ্য দিয়ে আমরা এগিয়ে চলি; আমরা কখনও পিছিয়ে যাই না। আমাদের এখানে অধঃপতন হয়েছে আরও এগিয়ে যাওয়ার প্রস্তুতি হিসেবে। আমাদের উপলব্ধিটা আজ আরও বেশী করে আনবার জন্য বোধ হয়- এই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হয়েছে। যা হোক, প্রশ্ন হোমিওপ্যাথি – আমি নিজে মনে করি হ্যানিম্যান অর্গাননে যে কথাগুলি বলে গেছেন সে কথাগুলি যদি পুরোপুরি মানি এবং কাজে অনুসরণ করি তবেই সত্যিকারের হোমিওপ্যাথ হওয়া যায়।

হ্যানিম্যান চলে গেছেন বহুদিন। তারপর বহু বড় বড় চিকিৎসক হোমিওপ্যাথিতে এসেছেন, তাঁদের অবদান লিখে গেছেন। কিন্তু থিওরেটিক্যাল অংশ বা বিজ্ঞান অংশে যে কথাগুলি হ্যানিম্যান বলে গেছেন তা আজ পর্যন্ত কেউ খুব বেশী পরিবর্তন ও পরিবর্ধন করতে পারেননি। যেটুকু যোগ হয়েছে, সেটা হচ্ছে তার প্রযুক্তির (প্রাকটিক্যাল) ক্ষেত্রে। অর্গাননের প্রত্যেকটা সংস্করণ যদি আমরা দেখি, দেখতে পাব- প্রত্যেকটা সংস্করণ তার আগের সংস্করণ থেকে খানিকটা এগিয়েছে। তিনি ৬ষ্ঠ সংস্করণে শেষ করেছেন, তিনি যদি জীবিত থাকতেন- হয়তো আরও সংস্করণ প্রকাশ হতো।

হোমিওপ্যাথিতে রোগ সম্বন্ধে কি ধারণা বলার আগে অন্য School of medicine (চিকিৎসাপদ্ধতি) এর সঙ্গে কোথায় তফাৎ, সেটাই প্রথমে একটু আলোকপাত করছি। হোমিওপ্যাথিতে একজন Human being (মানবসত্তা) এর Unit of life (জীবনের একক) টাকে ধরে নিয়েছি Vital force (জীবনীশীক্ত) বা Life principle; যেটা Modern physiology তথা Modern allopathic science – তারা Cell (কোষ) কে Unit of life ধরে নিয়েছেন। এই ধরে নেওয়ার ব্যাপারে ও চিকিৎসার ব্যাপারে এবং রোগের Conception (ধারণা)-এর ব্যাপারে কতখানি তফাৎ হয়ে যায় তা আলোচনা করছি।

হোমিওপ্যাথিতে একজন মানুষকে সম্পুর্ণরূপে চিন্তা করা হয় এবং চিন্তা করা হয় তার জীবনীশক্তি আক্রান্ত হয়েছে কোন রোগ শক্তির দ্বারা এবং তা বাইরে প্রকাশ পেয়েছে তার মানসিক ও শারীরিক লক্ষণের মাধ্যমে, তার সেই সমষ্টিটাই হল তার সম্পুর্ণ রোগচিত্র। Life principle কে স্বীকার করতে পেরেছি বলেই ভাবতে পেরেছি। কিন্তু অ্যালোপ্যাথিক বিজ্ঞানে Unit of life (জীবনের একক), Cell (কোষ) কে ধরা হয়েছে বলে তাদের Theory অনুসারে Local disease (স্থানীয় রোগ) এর একটা ধারণা রয়েই গেছে এবং Particular part (বিশেষ অঙ্গ) এর দিকে তাদের মতভেদ থাকেই; সেই হেতু অ্যালোপ্যাথিক বিজ্ঞান ক্রমশ Specialization (বিশেষায়ণ) এর দিকে এগিয়ে যাচ্ছে খুব দ্রুতগতিতে। যেমন- Neurologist, Urologist, Dermatologist, Cardiologist ইত্যাদি, এই রকমভাবে প্রত্যেকটা Organ (অঙ্গ) এর আলাদা আলাদা ভাবে চিকিৎসক তৈরি হচ্ছেন এবং তারা সমষ্টির চিকিৎসা আজকে আর করছেন না।

অ্যালোপ্যাথিক বিজ্ঞানে General physician আস্তে আস্তে ক্রমশ বিলীন হয়ে যাচ্ছে। এটা খুব শুভ লক্ষণ নয়, – কেননা এটা হতে পারে না। আজকে যদি আমরা সাধারণভাবে চিন্তা করি যে, আমাদের এই Human beings, সে কি ভাবে চলছে? তারা কি কতকগুলো Cell এর সমষ্টি? প্রথম যখন Life (জীবন) তৈরি হয়েছিল কিভাবে তৈরি হয়েছে, কিভবে সে গিয়েছে মাতৃগর্ভে, কিভাবে তার পৃথিবীতে আগমন, কিভাবে সে এগিয়ে চলেছে- এগুলো যদি চিন্তা করি তাহলে বুঝতে পারব, এটা শুধুমাত্র Material rules (বস্তুগত নিয়ম) দিয়ে চলে না, যেখানে এমন কিছু আছে যার মধ্য দিয়ে চলে এবং এই জীবনীশক্তিকে আমাদের শাস্ত্রে, – আমরা বলি প্রাণশক্তি। সেই প্রাণশক্তি যদি আক্রান্ত না হয়, তা হলে রোগ হয় না। এই চিন্তাধারায় সুস্থ মানুষ (Healthy human beings) এর Conception আলাদা হয়ে যায় এবং Healthy human being (সুস্থ মানুষ)-এর সম্বন্ধে যে কথা হ্যানিম্যান বলেছিলেন শুধু শরীর ও মনের সমস্ত অংশগুলির একসঙ্গে যোগসাজসে কাজ করা – শুধু তা নয়, যদি Higher purpose of existence (জীবনের সর্বোচ্চ উদ্দেশ্য)-এ কাজগুলি এগোয়, তাহলে বুঝতে হবে তিনি Healthy (সুস্থ) অর্থাৎ তিনি যা করবেন সেটা তার নিজের এবং সমাজের প্রত্যেকের জন্য মঙ্গলকর হবে।

এটা যদি হয়, তা হলে আমরা বলতে পারি সুস্থতা এবং সেই সুস্থতা যখন বিকৃত হয় তখন অসুস্থতা আসে। একজন ডাকাত আপাতদৃষ্টিতে সুস্থ মনে হলেও, তার কাজ যেহেতু সমাজের ভালো করে না সে তাই সুস্থ নয়। এখন এই রোগ সম্বন্ধে প্রথম কথা বলার পরে, প্রথমে যে রোগের ভাগ করলেন অর্গাননে, সেখানে আমরা যদি চিন্তা করি- তাহলে দেখব পরবর্তীকালে যতই বিজ্ঞান উন্নত হোক না কেন, এর বাইরে কিন্তু নতুন কথা আমরা কিছু শুনিনি, হয়ত নতুন নামকরণ (Terminology) দেখতে পাই। কিন্তু নতুন কথা কিছু আসেনি। এখন এই সুস্থতা এবং অসুস্থতা সম্বন্ধে হ্যানিম্যানের যে বক্তব্য, তার পরে যে বক্তব্যগুলি এসে পড়ছে সেটা Modern pathology-তে একটা বড় স্থান নিয়ে আছে। হ্যানিম্যানের যুগের পরে লুই পাস্তুরের যুগের পরে যে Bacteriology-এর সন্ধান মানুষ পেয়েছেন, রোগ সম্বন্ধে তার আসার পর থেকে আমাদের হোমিওপ্যাথ – ডাক্তারদের ভেতরে একটা Confusion (চিন্তার বিশৃঙ্খলা) এসেছে। তখন হ্যানিম্যান আর নেই। অর্থাৎ সেই Confusion আমাদের মন থেকে চলে যাওয়ার জন্য আমরা দ্বারস্থ হয়েছি বিভিন্ন Author (লেখক)এর কাছে এবং বিভিন্ন Author বিভিন্ন ভাবে আমাদের কাছে ব্যাখ্যা দিয়েছেন। তাতে আমরা Confused (বিশৃঙ্খল) হয়েছি। আমাদের Conception clear (ধারণাগুলো স্বচ্ছ) হয়নি। Germ (জীবাণু) গুলি যদি আমরা Destroy (ধ্বংস) করি তবেই রোগ সারবে।

যারা Bacteria কে অস্বীকার করতে চাইলেন তারা বললেন, হ্যানিম্যান বলেছেন যে আমাদের Vital force (জীবনীশক্তি) একটা Dynamic energy, Spirit-like energy (গতিময় শক্তি, আত্মাসম শক্তি) এটা কেবলমাত্র Affected হতে পারে আর একটা Spirit-like energy দ্বারা। এখন যেহেতু Bacteria একটি Visible (দৃশ্যমান) কিছু, সেই কারণে সেটা একটা Material (বস্তুগত) কিছু। এই যে ব্যাপারটা, এই যে Conception এতে ভুল কোথায়? আমি বিশ্বনাথ সেনগুপ্ত, – আমাকে খালি চোখে দেখা যায়, Microscope-এ দেখতে হয় না; তাহলে আমি কি শুধু একটা Material body (বস্তুগত অস্তিত্ব)?—আদৌ তা নয়। আমি একজন Living something (জীবন্ত অস্তিত্ব) এবং আমার মধ্যে যে প্রাণশক্তি আছে সেই প্রাণশক্তি আমার এই শরীর মনকে চালিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। এই শরীর মনকে যে চালানো ব্যাপারটি সে যে করছে এবং তার যে সঙ্গতি আছে এগুলি সমস্তই সত্য।

কিন্তু আমি শুধু যেহেতু Matter (বস্তু) দিয়ে তৈরি Body (শরীর), তাই আমি একটা Material body (বস্তুগত অস্তিত্ব) তা কিন্তু নয়। অ্যালোপ্যাথিক বিজ্ঞানে দেখা যাবে বা Modern science-এ দেখতে পাচ্ছি যে আগে Life (জীবন) টাকে আলাদাভাবে দেখা হত না, Physical & Chemical rules (পদার্থ ও রাসায়নিক বিধান) দিয়ে তাকে ব্যাখ্যা দেওয়ার চেষ্টা হত। পরবর্তীকালে Bio-physics ও Bio-chemistry-র (জৈব-পদার্থবিদ্যা ও জৈব-রসায়নবিদ্যা) জন্ম হল অর্থাৎ Physics -এর Life ও Chemistry-এর Life একেবারেই আলাদা এবং সেভাবে তার জন্ম হল। কিন্তু তৎসত্ত্বেও যেটা তফাৎ থেকে গেছে তা হল চিকিৎসা করার সময় সেটাকে তারা পুরোপুরি মেনে নিতে পারছেন না বা মেনে নিচ্ছেন না।

ব্যাকটেরিয়া দিয়ে সব Disease (রোগ) কে Explain (ব্যাখ্যা) করা যায় না। কিন্তু হ্যানিম্যানের Miasmatic theory দিয়ে এখন পর্যন্ত সমস্ত Disease কে Explain করা যাচ্ছে এবং সমস্ত Disease কে Treatment (চিকিৎসা) করা যাচ্ছে, যেটা Bacteria theory দিয়ে হয় না। সেখানে Pathology-তে Non-bacterial disease এর কতকগুলি ক্ষেত্রে Unknown pathology (অজ্ঞাত প্যাথলজি) বলে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। সেখানেও আমাদের চিকিৎসা আছে। আমাদের চিকিৎসাতে সেখানে এগিয়ে যেতে পারি।

এর পরে আসছে Medicine (ঔষধ) এর Conception। Medicine-এ হ্যানিম্যান বলেছিলেন যে আমাদের জীবনীশক্তি একটা Vital energy। এটা Deviated (বিচ্যুত) হচ্ছে By the infection of an energy (শক্তির সংক্রমণে) এবং সেটাকে যদি আমরা Remove (দূর) করতে চাই তাহলে যার Help (সাহায্য) নেব- তার ভিতরে Energy থাকতে হবে নচেৎ সে পারবে না। এটা সব সময় আমাদের মনে রাখতে হবে। অর্গাননের অনুচ্ছেদগুলি যদি একটু গভীর ভাবে অনুধাবন করি, তাহলে দেখতে পাব হ্যানিম্যান বলছেন- শরীর ও জীবনীশক্তি (Body & Vital force) এক এবং অভিন্ন। জীবিত অবস্থায় আমরা তাদের আলাদা করতে পারিন না। অর্থাৎ যদি আমার দেহের উপরে Dynamic energy-র Influence (প্রভাব) ছাড়া Physical energy, traumatic (বস্তুগত শক্তিপ্রয়োগ, আঘাতজনিত) কোন কারণ থেকে আমার দেহে আঘাত আসে এবং আমি যদি তার দ্বারা অসুস্থ হই তবে আমার Vital force সুস্থ থাকবে, তা হতে পারে না। কারণ Body & Vital force one and the same (শরীর ও জীবনীশক্তি এক ও অভিন্ন) – যেহেতু একটা Physical force (বস্তুগত শক্তি) এর প্রভাব এসেছে তার Influence (প্রভাব) টা আমার জীবনীশক্তির উপর পড়বে।

আবার জীবনীশক্তি Dynamically (শক্তিস্তরে) যখন Derange (বিশৃঙ্খল) হচ্ছে, তারও Influence আমার Physical body (বস্তুগত অস্তিত্বে) তে আসবে। এটা আমাদের বুঝতে হবে। এটা যদি বুঝতে না পারি তবে ভুল করব। আজকে হ্যানিম্যান যেগুলি Pure matter (মৌলিক পদার্থ) বলে চিহ্নিত (Recognize) করেছেন, যেমন সোনা, রুপো, লোহা, পারদ, সীসা বা দস্তা- তাদের প্রত্যেকটি থেকে তিনি Energy liberate (শক্তিকে মুক্ত) করে তাকে Dynamically apply (শক্তিস্তরে প্রয়োগ) করেছেন Diseased ব্যক্তির উপর এবং রোগ আরোগ্য (Disease cure) করার ব্যাপারে তিনি তার সাহায্য নিয়েছেন। সুতরাং বস্তুকে শক্তিতে (Matter-কে energy-তে) রূপান্তরিত (Convert) করা যায়, – এটা বহু আগে তিনি বলে গিয়েছেন; শুধু তা নয়, Medicine-র মধ্যে তিনি প্রমাণ করে গেছেন।

এর পর আসছে যে ওষুধগুলিকে আমরা যদি সুস্থ মানুষের উপর প্রয়োগ করে তার রোগ জন্মাবার ক্ষমতা জেনে না নিই তাহলে সেই ওষুধকে আরোগ্যের উদ্দেশ্যে ব্যবহার করতে পারবো না। আজকের যুগে আমাদের অসুবিধা হয়ে গেছে যে Free from disease (রোগমু্ক্ত) একটা লোকও পাচ্ছি না, তাহলে হ্যানিম্যানের পরে কি আর Proving (ঔষধ-পরীক্ষণ) হবে না, – সেখানেই থেকে যাবে? এটার ও আলাপ আলোচনার দরকার আছে। প্রথমত হ্যানিম্যান একথাটা বলে গিয়েছেন সুস্থ শরীরে প্রয়োগ করে তার রোগ জন্মাবার ক্ষমতা জেনে নিতে হবে যে সুস্থ মানুষের কি ধরণের শারীরিক ও মানসিক লক্ষণ তৈরি করতে পারে। সেগুলি জানার পর সেই অনুসারে, আমি ওষুধ কি ভাবে প্রয়োগ করব এই নির্দেশ তিনি দিয়ে গেছেন।

দ্বিতীয় কথা, তিনি বলেছিলেন Homoeopathy is a only curative method of treatment (হোমিওপ্যাথিই একমাত্র আরোগ্যকারী চিকিৎসাপদ্ধতি)। এটাকে Law (বিধান) হিসাবে তিনি Express (ব্যক্ত) করেছেন ও বলেছেন যে, রোগ সারাতে হলে একটি নিয়ম আছে- সেই নিয়মটা হল যে রোগ এবং ওষুধের লক্ষণের ভিতরে সাদৃশ্য থাকবে, রোগের ক্ষমতা থেকে ওষুধের ক্ষমতা বেশী হতে এবং রোগের উৎস ও ওষুধের উৎস আলাদা হতে হবে এবং এই তিনটি শর্ত মেনে যদি এগোতে পারি এবং যদি পথে কোন Obstacle to recovery (আরোগ্যের প্রতিবন্ধক) না থাকে, তাহলে প্রতিটি রোগ প্রতিটি রোগীকে আমরা সারিয়ে তুলতে পারব।

এখন এই ব্যপারে আমাদের Confusion এসে যায়, আজকে Modern pathology পড়তে গিয়ে দেখি রোগের কারণের ভিতরে এত যদি বিভিন্নতা থাকে, এত Diversity (বৈচিত্র) থাকে তাহলে রোগ দূর করার Method (পদ্ধতি) একটি মাত্র; – এটা হয় কি করে? আমরা টাইফয়েডের (Typhoid) কারণ, নিউমোনিয়ার (Pneumonia) কারণ, টিউবারকইউলোসিসের (Tuberculosis) কারণ, লেপ্রোসির (Leprosy) এর কারণ, ফাইলেরিয়ার (Filaria) কারণ, ম্যালেরিয়ার (malaria) কারণ, কালাজ্বরের (kala-azar) কারণ Pathology বই পড়ে জানার চেষ্টা করি। তাহলে দেখব প্রত্যেকটি রোগের কারণ আলাদা আলাদা এবং সেই আলাদা আলাদা কারণগুলি দূর করতে গিয়ে একটা Uniform method of treatment (চিকিৎসার সুষমপদ্ধতি) কি করে মেনে নিতে পারি বা মেনে নেই।

আমাদের Treatment-এ আমরা দেখতে পাই যে, একই রোগে ভুগছে দশজন রোগী তাদের ওষুধ দশ রকম হয়ে যাচ্ছে আবার দশ রকম রোগে ভুগছে দশটি রোগী তাদের একই রকম ওষুধ আসছে। এই যে ঘটনা ঘটছে বা ঘটতে পারে এটাকে কি করে আমরা মেনে নিতে পারি- এই প্রশ্ন আমাদের মনে এসে যাচ্ছে। এই প্রশ্নের জবাবে হ্যানিম্যান জীবনীশক্তিতত্ব এনেছেন এবং এটা দিয়ে তাকে ব্যাখ্যা করে যায়। যেমন, বাইরের কারণ হাজারো রকম হতে পারে সেটা খুব বড় কথা নয়, হ্যানিম্যান রোগের (Disease-এর নাম ধরে শ্রেণিভাগ করেন নি। তিনি প্রাকৃতিক রোগ গুলিকে (Natural disease) কে দুই ভাগে ভাগ করেছিলেন- অচির এবং চির (Acute & Chronic) সেই অনুসারে যদি আমরা দেখি তাহলে দেখতে পাব সেখানে রকমারি অচির রোগের কথা তিনি বলেছেন, রকমারি চির রোগের কথা বলেছেন। তাহলে সেখানেও তো Uniform method of treatment follow (চিকিৎসার সুষম পদ্ধতির অনুসরণ) করা যায় না। সেখানে হ্যানিম্যান জীবনীশক্তিতত্ত্ব নিয়ে এসেছেন শুধু মাত্র এইটার ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য।

সে ব্যাখ্যাটা হল যে, আমরা দুটো কারণে রোগ হয় দেখতে পাই; প্রথম হল, বাইরের একটা রোগশক্তি তার অনুপ্রবেশ ঘটে শরীরের ভিতরে আর দ্বিতীয় কারণ হল, শরীরের জীবনীশক্তির যদি তার রোগ প্রবণতা থেকে থাকে, তা যদি Body resistance (শরীরের প্রতিরোধক্ষমতা) এর Against-এ (বিপরীতে) না থাকে এবং সেই Inimical energy (শত্রুবাচক শক্তি) যদি শরীরে প্রবেশ (Entry) নেয় তাহলে রোগ হবে। এর যে কোন একটি ঠেকিয়ে রাখতে পারলে রোগ কে প্রতিরোধ করা যায়। কিন্তু যখন রোগ হয়, তখন এই দুটি কারণের Combination-এ (সমন্বয়ে) রোগ হয়।

এবার বাইরের কারণ যাই হোক না কেন যতক্ষণ পর্যন্ত জীবনীশক্তি তার দ্বারা আক্রান্ত না হচ্ছে ততক্ষণ পর্যন্ত রোগ হচ্ছে না। তাহলে জীবনীশক্তির আক্রান্ত অবস্থাই হল রোগ। এটা যদি হয় তাহলে রোগের কারণ এক হয়ে গেল। বাইরের যে কোন শক্তি সে যখন জীবনীশক্তিকে আক্রমণ করে অসুস্থ করতে পারে, ফলে তখনই রোগ হয় নচেৎ রোগ হয় না। এটা যখন আমরা বুঝতে পারি তখন রোগের কারণের ভিতর একটা Uniformity (সমন্বয়) আমরা খুঁজে পাই এবং তখন আমরা একটা Uniform law follow (সুষম বিধান অনুসরণ) করতে পারি।

এখন Allopathy, Homoeopathy ইদানিংকালে অনেক সময় অনেকেরই মনে প্রশ্ন আসে যে, হ্যানিম্যান অত্যন্ত নিন্দুক এবং অ্যালোপ্যাথদের অত্যন্ত বিশ্রীভাবে গালাগাল দিয়েছেন তার Organon এর Introduction (ভূমিকা)-এর বিভিন্ন জায়গায়। কিন্তু অ্যালোপ্যাথরা কি রোগ সারাচ্ছেন না? কত রোগইতো অ্যালোপ্যাথিতে সারছে এবং পৃথিবীতে কোটি কোটি লোক তার দ্বারা চিকিৎসিত হচ্ছেন। এখানে আমাদের একটু বোঝার ভুল আছে। সে বোঝাটা হল যে, অ্যালোপ্যাথি আর হোমিওপ্যাথি দুটো শব্দ হ্যানিম্যানেরই দেওয়া। সেখানে তিনি বলেছিলেন যে “Curative relationship between medicine and disease must be similar to each other.” (উপসর্গ ও ঔষধের মাঝে আরোগ্যকারী সম্পর্কটি অবশ্যই একটি আরেকটির সাথে সদৃশ হতে হবে) । একটি রোগীর যদি Pulsatilla দরকার হয়, আমি যদি Nux vomica প্রয়োগ করি তাহলে এটা Allopathic prescription হবে! কেননা রোগীর লক্ষণের সাথে আমি যা ঔষধ প্রয়োগ করেছি তা আদৌ সদৃশ (Similar) নয়, সেটা বিসদৃশ (Dissimilar)।

আবার একজন ম্যালেরিয়া রোগী কুইনাইনে ভাল হয়ে গেলেন, এবারে সেই কুইনাইন ওষুধটি সুস্থ শরীরে দিই, তাহলে দেখব যে, সেই ধরণের লক্ষণ তৈরি করতে পারে। অর্থাৎ সে সেই লক্ষ্মণ তৈরি করেছে বলেই ম্যালেরিয়া রোগীকে ভাল করতে পেরেছে। প্রত্যেক Individual (ব্যক্তি) যেহেতু অন্য Individual (ব্যক্তি) থেকে আলাদা, প্রত্যেক ওষুধ যখন Proving করা হয়, সেও Individual চরিত্র অনুসারে লক্ষণ তৈরি করে। সেই কারণে সমস্ত ম্যালেরিয়া রোগী কুইনাইনে সারে না। আবার কুইনাইনে বহু ম্যালেরিয়া রোগী সারে।

আজকে যে সমস্ত ওষুধ দ্বারা অন্য School of medicine রোগী সারাচ্ছেন – সেখানেতে প্রত্যেকটা ওষুধ যদি আমরা সুস্থ মানুষে Proving করি আলাদা আলাদা ভাবে, তাহলে দেখা যাবে, তাদের ভিতর সাদৃশ্য আছে বলেই সারাতে পেরেছে নচেৎ নয়। তাহলে হ্যানিম্যানের সে বক্তব্য পুরোপুরি খাঁটি ছিল, আছে এবং থাকবে। অর্থাৎ,

“Curative relationship between medicine and disease must be similar.”

এখন এই প্রসঙ্গে কথা আছে- হ্যানিম্যান Acute disease এবং Chronic disease-এর সংজ্ঞা দিয়েছেন এবং Differentiate (পার্থক্য) করেছেন। অচির রোগের “Acute disease” তিনটি Type বলেছেন –

1) Individual
2) Sporadic
3) Epidemic

Individual এবং Sporadic ছেড়ে দিই, কারণ এখানে নির্দিষ্ট কোন Background-এ কোন Chronic miasm রয়েছে, যার জন্য কোন Exciting cause (উত্তেজক কারণ)-এর দ্বারা Excited (উদ্দীপিত) হয়ে Transient explosion (অস্থায়ী বিস্ফোরণ) হয় বা সাময়িক একটা প্রকাশ হয়। কিন্তু যেটা True acute disease (প্রকৃত তরুণ রোগ) সে বিষয়ে হ্যানিম্যান অর্গাননের ৭২ সূত্রে লিখেছেন – হঠাৎ আসে এবং একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত থাকে এবং নির্দিষ্ট সময় বাদে সেটা চলে যায়। চলে যাবার সময় রোগীকে মেরে রেখে চলে যেতে পারে বা জীবন্ত রেখে যেতে পারে। কিন্তু কখনোই সে অনির্দিষ্টকাল পর্যন্ত চলে না, এটাই তার ধর্ম।

এখন Palliative treatment (উপশমদায়ী চিকিৎসা) যদি সেই জাতীয় রোগে কেউ করেন, তাহলে Relief (উপশম) দিয়ে সময়টা কাটিয়ে দিতে পারেন, স্বভাবত সেই রোগের অস্তিত্ব আর থাকে না। সুতরাং Palliative (উপশমদায়ী) ওষুধ প্রয়োগ করেও সেখানে Curative treatment (আরোগ্যকারী চিকিৎসা) এর প্রশংসা কুড়ানো সহজ, সাধারণ মানুষের পক্ষে সেটা বোঝা সম্ভব নয়। সেই কারণে (Acute disease) অচির রোগের চিকিৎসায় তাদের সার্থকতা ও তারা সেগুলি নিয়ে বেশী হই চই করেন এবং চির রোগের ক্ষেত্রে (Chronic disease) গোণাগুন্তি দু’চারটি ছাড়া Practically (বাস্তবে) তাদের চিকিৎসা নেই। আজকে Leprosy, Tuberculosis সেরে যায়, যেটা বলছেন সব জায়গায় আসলে কিন্তু তাদের সঙ্গে যদি আপনারা গভীর ভাবে আলোচনা করেন- তাহলে দেখবেন, তারা এই রোগগুলিকে Arrest করতে পেরেছেন, Cure-এর কথা বলেন না।

যাই হোক তবুও তো মস্ত বড় সফলতা বা সাফল্য। এক সময়ে আমাদের দেশে যক্ষাকে উদুরী, বুদুরী, যক্ষা/ তিনে নেই কোন রক্ষা’ বলা হত। যক্ষাতে প্রচুর রোগী মারা গিয়েছেন, তবে অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসার দৌলতে দেখতে পাই অনেক বেশী Arrested (স্থগিত) হয়েছে এবং অনেক বেশী ভাল থাকছেন; সেটা করব কি করব না সেটা অন্য কথা। সে কথার মধ্য দিয়ে যাচ্ছি না। আমি হোমিওপ্যাথ ডাক্তার হিসাবে নিশ্চয় করব না, কেন করব না সেই ব্যাপারে অনেক কথা এসে যায়- তা এখানে আলোচনা করছি না।

আমরা চির রোগের ক্ষেত্রে সার্থকতা বেশী করে অনুভব করতে পারি। অচির রোগের ক্ষেত্রেও পারি, কিন্তু অচিররোগে কৃতকার্য হতে গেলে Materia medica-র Knowledge (জ্ঞান) রোগীর Case taking proper (ঠিকঠাক কেইস টেকিং) এবং Quick prescription (দ্রুত প্রেসক্রিপশন)- এগুলোর প্রয়োজনীয়তা খুব বেশী এবং সেগুলির অভাব হওয়ার জন্য ইদানিংকালে আমাদের অনেকের কাছে মনে হয় হোমিওপ্যাথি বোধ হয় অচির রোগের ক্ষেত্রে ব্যর্থ; সার্থক নয়। সেটা কিন্তু সম্পুর্ণ ভুল ধারণা এবং সেখানে যখন সঠিক হোমিওপ্যাথিক Prescription হয়, তখন অ্যালোপ্যাথিক ওষুধে যে গতিতে ভাল করে তার চেয়ে অনেক দ্রুতগতিতে সে ভাল হয় । শুধু ভাল করে তা নয়, তার প্রতিক্রিয়াও অনেক কম এবং অনেক তাড়াতাড়িও সুস্থতা পেয়ে যায়- যেটা অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসায় হয় না, এতুকু আমরা জোর দিয়েই বলতে পারি।

Law of cure (আরোগ্যের প্রাকৃতিক নিয়ম) একমাত্র আরোগ্যকারী চিকিৎসা। আমাদের রোগাক্রান্ত জীবনীশক্তি কোন রোগশক্তির দ্বারা আক্রান্ত হয়ে রোগ হয়। অতএব আমাদের রোগ সারাতে হলে এবং জীবনীশক্তিকে পুনরায় সুস্থ অবস্থায় আনতে হলে এই নিয়ম অনুসারে চলতে হবে। একটি মাত্র ঔষধ দিতে হবে এবং একটি মাত্র ওষুধ ঠিক ঠিক অবস্থায় দিতে হবে এবং একসাথে অনেক ওষুধ দেওয়া চলবে না। আজকের দিনে আমরা দেখতে পাই, তথাকথিত বহু বিখ্যাত হোমিওপ্যাথরা Poly prescription (একাধিক ঔষধযুক্ত প্রেসক্রিপশন) করে থাকেন, যেমন Hepar sulph শক্তিকৃত ওষুধ দিলেন, তার সাথে আবার Nat-ph দিলেন অর্থাৎ বায়োকেমিক Acidity টা দেখবে। এই রকম ভাবে Blatta orientalis হাঁপানি, Syzyzium ব্লাডসুগার, Chelidonium লিভার, বা Crataegus হার্টটা দেখবে- এই রকম ভাবে এই জাতীয় বহু ওষুধের ব্যবহার আমরা দেখতে পাই। Poly prescription শুধু এই কারণে এসেছে, যেমন মানুষ, রোগ ও আরোগ্য সম্বন্ধের ধারণা (Concept of man, Concept of disease, Concept of cure) এটা পুরোপুরিভাবে তিনি গ্রহণ করতে পারেননি। রোগীকে ভাঁওতা দিলে কিন্তু আমি নিজের কাছে নিজেই ছোট হয়ে যাব। নিজের কাছে নিজে মিথ্যুক হয়ে যাব। এটা কোন অবস্থাতে হওয়া বাঞ্ছনীয় নয়।

এখন পর্যন্ত আমরা জানলাম What is disease, What is medicine, What is the curative relationship between medicine and disease (রোগ কি, ঔষধ কি, ঔষধ ও রোগের মাঝে আরোগ্যকারী সম্পর্ক কি)। এ গুলি জানার পরে যথার্থ প্রয়োগ করতে হলে Practical aspect (বাস্তবতার দৃষ্টিকোণ থেকে) -এ কি কি করতে হবে সেটা জানা দরকার। সেখানে হ্যানিম্যান বললেন যে Proper case taking essential (উপযুক্ত কেইস-টেকিং অপরিহার্য)। কিন্তু Proper case taking আজকের দিনে বড় অভাব। খুব দুঃখের সঙ্গেই জানাচ্ছি- আদৌ ঠিকমত হয় না। কলেজে হাসপাতালে Case record (রোগীলিপি) হয় – যেমন Jaundice absent (জন্ডিস নাই), Clubbing of finger absent (নখে বাকাভাব নাই), Anemia (রক্তশূণ্যতা), Thirst normal (পিপাসা স্বাভাবিক), Appetite normal (ক্ষুধা স্বাভাবিক), Liking nothing particular (বিশেষ কোন আকাঙ্ক্ষা নেই) এই ধরণের প্রশ্ন ও উত্তরগুলি সম্বন্ধে এক কথায় বলা যায়- তার যদি হোমিওপ্যাথিক Conception পুরোপুরি থাকতো, তাহলে এই ধরণের Case record কখনোই হতো না।

হোমিওপ্যাথিক Case record- এর Pro-forma (ছক) তৈরী করে দিচ্ছি আমরা, মানে Professor-রা – এটা কখনই হয় না। প্রত্যেক Individual (ব্যক্তি) প্রত্যেক Individual (ব্যক্তি) এর থেকে আলাদা থাকে, তার Case record যখন করতে যাব তখন Routine way (ছক ধরে)-তে Case record করা চলে না। সেখানে হ্যানিম্যানের যে বক্তব্য ‘রোগীর মুখ থেকে তার সমস্ত কষ্টগুলি জেনে নাও এবং নিজের ভাষায় বলবে। বলবার সময় তাকে এতটুকু বাধা দেওয়া উচিৎ নয়। বাঁধা দিলে তার বলবার খেই হারিয়ে যেতে পারে। এবং সেই বলার সময় ধীরে ধীরে তাকে বলতে বলা, যাতে আমি লিখে নিতে পারি এবং প্রত্যেকটা Point (প্রসঙ্গ) -এর সাথে কিছু যায়গা রেখে দেওয়া, যাতে পরবর্তীকালে সেখানে কোনও Addition (যোগ) ও Alteration (পরিবর্তন) করতে হয় এবং এভাবে রোগীকে বলতে দিয়ে যদি মনে হয় কোন বিশেষ বিশেষ বিষয়ে প্রশ্ন উল্লেখ প্রয়োজন- শুধুমাত্র সেটুকু ধরিয়ে দিয়ে তাকে এগিয়ে যেতে বলা এবং চুপ করে লেখা বা শোনা। তার পরে যখন তার বক্তব্য শেষ হবে, তখন প্রত্যেকটি লক্ষণের বিশেষ বিশেষ ভাব তার পুর্ণ করে নিতে হবে’।

যেমন, Thirst normal; একজন সারাদিনে সাত গ্লাস ও একজন সারাদিনে বার গ্লাস জল খান – কে Normal ও কে Abnormal? এটা বলা যাবে কি? নিশ্চয়ই নয়। সেখানে কি পরিমানে সারাদিনে জল খান, এক একবার কতটা পরিমাণ জল খান? কতক্ষণের ব্যবধানে তিনি জল খান, খেতে বসে কোন খাবারের সাথে জল দরকার হয় কি হয় না। তিনি যে জল খান তার কি ধরণের উষ্ণতা পছন্দ করেন। এ সব জানার পরে এবং জল খাওয়ার পরে- তিনি ভাল বোধ করেন, না তার খারাপ লাগে। এই সব যদি না জানি তবে Thirst- এই Symptom (লক্ষণ) টা Complete (সম্পূর্ণ) হয় না। এরকমভাবে Appetite, Sweat (ঘাম), liking যাবতীয় Symptoms সম্পুর্ণতা যদি না আসে, তবে Case record- Complete হয় না।

এভাবে যদি আমার কাছে একটা Case সম্পুর্ণভাবে লেখা হয়েছে বলে মনে করি, তখন তাকে কি করতে হবে? যেমন, আমার মেটেরিয়া মেডিকার যে ভাষা এবং রোগী তার রোগের যে ভাষা বললেন- তা এক নয়। তাহলে তার ভাষাগুলিতে সম্পুর্ণ ভাবটা রেখে দিয়ে, সামান্যতম পরিবর্তন না করে মেটেরিয়া মেডিকায় Rubric-এ Convert করতে হবে।

তারপর Medicine selection (ঔষধ নির্বাচন)-এর প্রশ্ন আসে। এই Medicine selection-এর ক্ষেত্রে Evaluation of symptoms (লক্ষণাবলীর মূল্যায়ন)-এর কথা আসে। ইদানিংকালে Trend (জনপ্রিয় ধারা) এসেছে, Miasmatic treatment-এর, মানে তিনি Psoric, না Syphilitic না Sycotic কিংবা Complex miasm condition (মিশ্র-মায়াজমগত অবস্থা) আছে জেনে নিয়ে তাকে Anti-psoric, Anti-Syphilitic, Anti-Sycotic ওষুধ প্রয়োগ করা হচ্ছে। আমার কথা হল, হ্যানিম্যান কিন্তু এই ধরণের কথা এই ভাবে বলেননি। হ্যানিম্যানের সময় যে ওষুধগুলি Anti-psoric, Anti-Sycotic, Anti-Syphilitic হিসাবে রেখেছেন- সেটাতো Symptom দ্বারা তিনি Guided (নির্দেশিত) হয়েছিলেন এবং Symptoms গুলিই Guide (পথ-নির্দেশ) করেছে। আকাশ থেকে বানিয়ে আসেনি যে, এই এই ওষুধগুলি Anti-psoric, এই এই ওষুধগুলি Anti-Syphilitic, এই এই ওষুধগুলি Anti-Sycotic।

তাহলে আমার এই Miasmatic treatment বলে যে কতকগুলি হ্যানিম্যান বা আমার পূর্ববর্তী চিকিৎসক যে ঔষধগুলি বলে গেছেন, তার বাইরে ঔষধ আসতেই পারে না- তার চাইতে ভুল ধারণা আর কিছুই নেই। আমি এমন একটা ঔষধ পেতে পারি, যে ঔষধ Anti-psoric, Anti-Syphilitic, Anti -Sycotic property লেখাই নেই। অথচ রোগীর সমস্ত লক্ষণের সাথে তার সমস্ত লক্ষণের মিলে যাচ্ছে। Evaluation (মূল্যায়ন)-এ এসে ঐ ঔষধ ছাড়া অন্য ঔষধ ভাবতে পারছি না এবং সেই ঔষধ দেবার পর যদি দেখি সেই রোগী Cure (আরোগ্য) হল- তখন নিশ্চয় বলতে পারি যে ঐ রোগী Psora, Syphilis বা Sycosis-এ ভুগেছিলেন তা Remove (দূর) করার ক্ষমতা এই ঔষধে আছে এবং এর ভিতর Anti-property (বিরুদ্ধে কাজ করার বৈশিষ্ট্য) রয়ে গেছে।

তখন আমিই একজন চিকিৎসক বলতে পারি – অমুক ঔষধের মধ্যে Anti-psoric, Anti-Sycotic বা anti-Syphilitic property আছে। এতএব এখানে Prejudiced (সংস্কারাচ্ছন্ন) না হয়ে, সমস্ত খোলা মনে – খোলা চোখে এগিয়ে যাওয়া এবং সেখানে দেখা বা দেখতে হবে যে Diseased person, Whether he is suffering from acute disease or chronic disease (রোগাক্রান্ত ব্যক্তি, তা সে ক্রনিক রোগেই ভুগুক বা তরুণ রোগে)। Chronic disease যদি হয়, যেমন Aconite, Belladonna কতকগুলি ঔষধ আছে যেগুলির Depth (গভীরতা) অত্যন্ত কম, তার Effect (ক্রিয়া) অত্যন্ত Short lasting (স্বল্পস্থায়ী)। যদি Disease-এ Depth গভীর হয় তাহলে এ জাতীয় ঔষধ দিয়ে আরোগ্য করতে পারব না, কেননা রোগটা যতদিন ধরে আস্তে আস্তে এগিয়ে এসেছে যতটা Depth-এ বসেছে- সেই তুলনায় এই জাতীয় ঔষধের Depth ততটা নয়।

কিন্তু তার Symptoms যদি আমরা পাই, বুঝব তার Superficial symptoms (অগভীর লক্ষণ)। আমি তার Depth-এ যাইনি। সেখানে যদি কখনো সেই ঔষধ দিতে হয়, আমি জানি যে সেই ঔষধ সাময়িক কিছু লক্ষণের আরাম দিতে পারে। কিন্তু সে রোগটাকে কখনও Remove করার ক্ষমতা রাখে না এবং পরবর্তীকালে সেই লক্ষণগুলি আবার ফিরে আসে। এতএব রোগের Depth বুঝে Deep acting (গভীরভাবে ক্রিয়াশীল) ঔষধ Selection (নির্বাচন) করতে হবে।

এমন কি যেমন Individual অচির রোগকে হ্যানিম্যান অচির রোগের মধ্যে ফেলেছেন। এখানে হ্যানিম্যান Mental disease (মানসিক রোগ) এ বললেন যদি Emotional, Exciting cause (আবেগজনিত, উত্তেজক কারণ) থেকে কখনো কোন মানসিক বিকৃতি আসে, তাহলে সেই Emotional cause (আবেগসংক্রান্ত কারণ) এবং বর্তমানের যে লক্ষণগুলি- সেই লক্ষণগুলি ধরে Short-acting ঔষধ Like Belladonna, Hyoscyamus, Stramonium ইত্যাদি ঔষধ দিয়ে তাকে ভালো করে তোলে। কিন্তু ভাল হয়ে যাওয়ার পরে রোগী বা রোগীর বাড়ীর লোকেরা মনে করতে পারেন, ভাল হয়ে গেছে কিন্তু চিকিৎসক হিসাবে তুমি জানবে তিনি ভাল হননি। তিনি যদি ঐ জাতীয় উত্তেজক কারণে ঐ জাতীয় Emotional ও Mental cause এর সামনে পুনরায় পড়েন- তবে আবার সেই রোগের দ্বারা আক্রান্ত হতে পারেন। এবং এইভাবে যদি হয়, তবে প্রথমে তাকে Cure করা যত সহজ পরে ততটা সহজ হয় না। সেই জন্য হ্যানিম্যান এই জাতীয় রোগীর ক্ষেত্রে Anti-psoric treatment করে ভাল করার নির্দেশ দিয়েছেন। এটা যদি মাথায় থাকে তাহলে আমরা যখন Treatment করব, আমরা ঠিক সেইভাবে এগোবো; অন্যথা হয় না, হতে পারে না।

Evaluation of symptoms বলতে গিয়ে হ্যানিম্যান শুধুই বললেন Uncommon, Peculiar, Rare & Characteristic symptoms (অসাধারণ, বিশেষ, বিরল ও চারিত্রিক লক্ষণাবলী)। এর বাহিরে কিছু বলেননি। পরবর্তীকালে Dr. Kent, Evaluation of symptoms নিয়ে অনেক বলেছেন এবং অনেক Author এসেছেন- যারা Evaluation নিয়ে বিভিন্ন রকমের কথা বলেছেন। হ্যানিম্যানের সমসাময়িক ডা. বনিং হাউসেন- তিনি Location (স্থান), Sensation (অনুভূতি), Modalities (হ্রাস-বৃদ্ধি), Concomitants (আনুষঙ্গিক লক্ষণ) এইগুলি দিয়ে Evaluation-এর চেষ্টা করেছেন। এখন এগুলি যতই আমি জানি ও জ্ঞান অর্জন করি, হ্যানিম্যানের যে মূল কথা তার থেকে এততুকুও সরে যেতে পার না। অর্থাৎ ঐ General symptoms (সার্ব-দৈহিক লক্ষণ) গুলো যদি Uncommon, Rare, Peculiar না হয়, তাহলে Prescription করা হবে না। Characteristics (চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য সম্বলিত) যদি না হয়, তাহলে Prescription করা যাবে না। এতএব Proper case-taking, এবং Proper evaluation (ঠিকঠাক মূল্যায়ন)-এর মধ্য দিয়ে এগোতে হবে এবং Treatment করতে হবে। তাহলে রোগীকে আরোগ্য করা যাবে।

আমাদের Repertorisation এরও একটা হিড়িক এসেছে। Repertorisation যে নিয়মে হয়, তাতে একেবারে Polychrest কয়েকটি ঔষধ ছাড়া আর কোন ঔষধ পাব না। যদি Peculiar, Uncommon symptoms কারও ভিতর থাকে তবে সে একটি লক্ষণের Symptoms জন্য নম্বর পাবে ঠিকই, কিন্তু বাদবাকি লক্ষণগুলো (Symptoms) নাম্বার পাচ্ছে না। কিন্তু সমষ্টির (Totality) উপর যখন Repertory করে যাই তখন দেখতে পাই, সেই ঔষুধের উপর নাম্বার অনেক কম হয়ে গেছে, অন্য ঔষধগুলি তার অনেক অনেক এগিয়ে আসছে এবং তার ফলে কখনোই সে ঔষধ দিতে পারব না- অথচ তাকে আরোগ্য (Cure) করতে ঐ জাতীয় Uncommon peculiar symptoms দিয়েই তার স্বাতন্ত্রীকরণ (Individualization) করতে হবে এবং তার ক্ষেত্রে সেই ঔষধই নির্বাচন করতে হবে তবেই সে আরোগ্য লাভ করবে, নচেৎ নয়।

এই রোগীলিপি (Case taking), ড্রাগপ্রুভিং (Drug proving) সঠিক নির্বাচনের (Proper selection)-এর পরে যেগুলি আসে, যেমন সম্পুর্ণ সুস্থতা আনতে কি কি বাধাপ্রাপ্ত হই (What are the obstacles in the way of recovery) এবং আমাদের চিকিৎসায় কি কি অসুবিধার আমরা সম্মুখীন হই- এগুলি সম্বন্ধে জ্ঞান থাকা দরকার। ঔষুধের শক্তি (Potency) সম্বন্ধে আমরা দেখতে পাই, দশমিক পদ্ধতি (Decimal scale), শততমিক পদ্ধতি (Centesimal scale) ও পঞ্চাশ সহস্রতমিক (Fifty millesimal scale) পর পর এসেছে।

হ্যানিম্যান বলেছিলেন যে প্রত্যেক Individual, প্রত্যেক Individual থেকে আলাদা। সেখানে তার (Individualization) স্বাতন্ত্রীকরণের লক্ষন (Symptom) নির্দিষ্ট স্বতন্ত্রের (Particular, Individual) ক্ষেত্রে ঠিক করে থাকি, তেমনি Potency-র ক্ষেত্রেও আমার মনে হয় এই স্বাতন্ত্রীকরণের (Individualization) দরকার আছে যে, কোন্ জায়গায় পঞ্চাশ সহস্রতমিক পদ্ধতি (Fifty millesimal scale) বেশী কাজ হবে (Effective), কোন্ জায়গায় শততমিক পদ্ধতিতে (Centesimal scale) বেশী কাজ (Effective) হবে, বা কোন্ জায়গায় দশমিক পদ্ধতিতে (Decimal scale) বেশী কাজ (Effective) হবে। এটা নিয়ে আমাদের নিজেদের মধ্যে অনেক যোগসাজশ থাকা দরকার, অনেক বেশী আলোচনার দরকার এবং আমাদের ব্যর্থতা, আরোগ্যলাভ, সার্থকতাগুলি নিয়ে পরিষ্কার ভাবে নিজেদের মধ্যে আলাপ আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্তে আসার প্রয়োজন আছে।

Tags: প্রকৃত হোমিওপ্যাথপ্রকৃত হোমিওপ্যাথি চর্চাহোমিওডাইজেস্টহোমিওপ্যাথহোমিওপ্যাথি

Related Posts

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার সংবিধান ‘অর্গানন অব মেডিসিন’ গ্রন্থ আয়ত্তের কৌশল

by ডা. এ কে এম রুহুল আমিন
January 17, 2021
0
142

 “অর্গানন অব মেডিসিন আয়ত্তের কৌশল” এই বিষয়ে আমি আমার বক্তব্য উপস্থাপন করছি। আলোচনার সুবিধার জন্য বিষয়টিকে কয়েকটি শিরোনামে বিভক্ত করে উপস্থাপন করছি, শিরোনামগুলো হচ্ছে – ১।...

হোমিওপ্যাথিক ঔষধ অপছন্দকারীর ঔষধ নির্বাচনের সহজ কৌশল

by ডা. মোহা. আশরাফুল হক
January 4, 2021
0
547

নবশিক্ষার্থী ভাই-বোন আজ আপনাদের সাথে একটা মজার থিম, আমার ও মনীষীদের অভিজ্ঞান শেয়ার করতে চাই। পূর্ণাঙ্গ কেস টেকিং এর ভিত্তিতে যার জন্য যে ঔষধ নির্বাচন হবে...

পুনরুত্থান: ডা. জে. এন. কাঞ্জিলালের দৃষ্টিতে হোমিওপ্যাথি (শেষের পর্ব)

by sayeed
October 25, 2020
0
270

ডা. অমরনাথ চক্রবর্তী পুরানো ও আধুনিক (হোমিওপ্যাথি) চিকিৎসা পদ্ধতির রোগের ধারণা সম্পর্কে আলোচনার পর এবার আমরা রোগের কারণ সম্পর্কে পুরানো চিকিৎসা পদ্ধতির আলোচনা করবো। এমনকি আজ...

পুনরুত্থান: ডা. জে. এন. কাঞ্জিলালের দৃষ্টিতে হোমিওপ্যাথি

by sayeed
October 23, 2020
0
303

ডা. অমরনাথ চক্রবর্তী (শুরুর পর্ব) Task -- A controversy has been prevailing in the homoeopathic school as to the exact meaning of the word Homoeopathy --...

আঘাতে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা

by sayeed
October 21, 2020
0
589

ডা. শাহীন মাহমুদ: প্রাত্যাহিক জীবনে আমরা যত সাবধানেই কাজ করি না কেন, আঘাত আমরা পাই। সারা শরীরের যে কোন জায়গায় যে কোন সময় এই আঘাত পাওয়ার...

Next Post

করোনা চিকিৎসায় আমরা কেন আর্সেনিকামের কথা ভাববো?

করোনা প্রতিরোধে টাঙ্গাইলে হোমিওপ্যাথিক ঔষধ বিতরণ

ধাতুগত চিকিৎসায় প্রেসক্রিপশনের ভিত্তি

Discussion about this post

Subscribe Us

Join 119 other subscribers

CATEGORIES

  • অনুবাদ
  • আমাদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
  • ইন্টারভিউ
  • ঔষধ পরিচিতি
  • কেস রেকর্ডস
  • প্রবন্ধ
  • ফিচার
  • বায়োগ্রাফি
  • বুক রিভিউ
  • ভেটেরিনারি এন্ড এগ্রো
  • রিসার্চ রিভিউ
  • হোমিও সংবাদ

RECOMMENDED

প্রবন্ধ

বার্বেরিস ভালগারিসের কিছু অজ্ঞাত ক্লিনিক্যাল লক্ষণ

December 31, 2019
প্রবন্ধ

স্ত্রীপ্রজননতন্ত্রের অসুস্থতা ও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা (৩য় ও শেষ পর্ব)

August 22, 2020

TAGS

biography Corona in homeopathy Corona in Repertory homeodigest Homeopathic remedy of Corona Homeopathic treatment of Influenza Homeopathy Phase of Corona Remedy Selection for Corona Remedy Selection for COVID-19 Repertorial analysis of Corona Repertorial Introduction for Corona Repertorial Introduction for COVID-19 Repertory about Pneumonia Repertory of Corona Repertory of COVID-19 Repertory of Influenza Rubrics about Corona Rubrics about COVID-19 Rubrics of Corona Stage-wise Symptoms of Corona Symptoms of Corona অর্গানন করোনা ভাইরাস করোনাভাইরাস কেস রেকর্ডস চিকিৎসক চিকিৎসা ডাক্তার মায়াজম মায়াজমের দর্শন-চিন্তা মেটেরিয়া মেটিকা হোমিও হোমিও ওষুধ হোমিও ঔষধ হোমিও চিকিৎসক হোমিও চিকিৎসা হোমিওডাইজেস্ট হোমিও ডাক্তার হোমিওপ্যাথ হোমিওপ্যাথ বুক রিভিউ হোমিওপ্যাথি হোমিওপ্যাথিক হোমিওপ্যাথিক ঔষধ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা
HomeoDigest | হোমিওডাইজেস্ট

বাংলাদেশের প্রথম আদর্শিক অনলাইন হোমিওপ্যাথিক প্লাটফর্ম। হোমিও বিষয়ক সংবাদ, প্রবন্ধ, কেস রেকর্ডস, কেস স্টাডি, বুকস রিভিউ, ইন্টারভিউ, বায়োগ্রাফিসহ বিভিন্ন বিষয়ের লেখার এক সমৃদ্ধ ভান্ডার। এছাড়াও স্টুডেন্টদের জন্য রয়েছে বিশেষ সাজেশন্স।
contact@homeodigest.com

Copyright © 2020 - Homeodigest | All Rights Reserved.

No Result
View All Result
  • হোম
  • প্রবন্ধ
  • ফিচার
  • রিসার্চ রিভিউ
  • বুক রিভিউ
  • অনুবাদ
  • কেস রেকর্ডস
  • স্টুডেন্টস কর্নার
    • DHMS
    • BHMS
    • রেজিস্ট্রেশন
  • ইন্টারভিউ
  • বায়োগ্রাফি
  • করোনা সেল
  • আরও
    • হোমিওডাইজেস্ট চিকিৎসক তালিকা
    • হোমিও সংবাদ
    • ভেটেরিনারি এন্ড এগ্রো
    • ঔষধ পরিচিতি
    • কেস কুইজ
    • টিপস এন্ড সাজেশন
    • ডক্টরস পয়েন্ট
    • রোগীর জিজ্ঞাসা
    • গুরুত্বপূর্ণ লিংকস

Copyright © 2020 - Homeodigest | All Rights Reserved.