Sunday, January 17, 2021
HomeoDigest | হোমিওডাইজেস্ট

Homeodigest

  • হোম
  • প্রবন্ধ
  • ফিচার
  • রিসার্চ রিভিউ
  • বুক রিভিউ
  • অনুবাদ
  • কেস রেকর্ডস
  • স্টুডেন্টস কর্নার
    • DHMS
    • BHMS
    • রেজিস্ট্রেশন
  • ইন্টারভিউ
  • বায়োগ্রাফি
  • করোনা সেল
  • আরও
    • হোমিওডাইজেস্ট চিকিৎসক তালিকা
    • হোমিও সংবাদ
    • ভেটেরিনারি এন্ড এগ্রো
    • ঔষধ পরিচিতি
    • কেস কুইজ
    • টিপস এন্ড সাজেশন
    • ডক্টরস পয়েন্ট
    • রোগীর জিজ্ঞাসা
    • গুরুত্বপূর্ণ লিংকস
No Result
View All Result
  • হোম
  • প্রবন্ধ
  • ফিচার
  • রিসার্চ রিভিউ
  • বুক রিভিউ
  • অনুবাদ
  • কেস রেকর্ডস
  • স্টুডেন্টস কর্নার
    • DHMS
    • BHMS
    • রেজিস্ট্রেশন
  • ইন্টারভিউ
  • বায়োগ্রাফি
  • করোনা সেল
  • আরও
    • হোমিওডাইজেস্ট চিকিৎসক তালিকা
    • হোমিও সংবাদ
    • ভেটেরিনারি এন্ড এগ্রো
    • ঔষধ পরিচিতি
    • কেস কুইজ
    • টিপস এন্ড সাজেশন
    • ডক্টরস পয়েন্ট
    • রোগীর জিজ্ঞাসা
    • গুরুত্বপূর্ণ লিংকস
No Result
View All Result
HomeoDigest | হোমিওডাইজেস্ট
No Result
View All Result
Home রিসার্চ রিভিউ

ক্যান্সারের উৎপত্তির ক্ষেত্রে জেনেটিক হস্তক্ষেপে ইতিবাচক সম্ভাবনা

January 21, 2020
in রিসার্চ রিভিউ
5 min read
0
111
SHARES
122
VIEWS
Share on FacebookShare on TwitterShare via Email

[Drs. Awanesh Kumar, N. Singh , Ashutosh Kumar, and V. Rani present a study that sought to determine the fundamental cause of the origin of cancer. This particular study used an analysis of case histories of patients and their maternal and paternal pedigrees. Posted By Awanesh Kumar On August 18, 2017 @ 8:54 am In Homeopathy Papers, Scientific Research] Dr Awanesh Kumar1, Dr. Nandeshwar PD Singh2, Ashutosh Kumar 3, Varsha Rani4


আমাদের ২০ বৎসরের অধিক সময় ধরে চলা আমাদের চিকিৎসাচর্চায়  ক্যান্সারে ভোগা রোগীদের তথ্যগুলোই এই চিন্তাটির ‍উৎস। যেখানে আমরা অত্যন্ত সতর্কতার ক্যান্সার রোগীদের বর্তমান অবস্থা, অতীত ইতিহাস ও জেনেটিক কাউন্সেলিং তথ্য সংগ্রহ করি। বিভিন্ন প্রকারের ১৩০ টি ক্যান্সার কেইসের বর্ণনাকে গ্রহণ করা হয়- যেখানে একই বৈশিষ্ট্য ও পরিণতিসূচক লক্ষণাবলী নির্দেশিত হয়েছে এবং যেগুলো শরীরের ভেতরে বা বাইরে ফাংশনাল পরিবর্তনকারী, রোগজ্ঞাপক, বিধ্বংসীরকম পরিবর্তনকারী অথবা উপবৃদ্ধি সমন্বিত। এ পর্যন্ত হঠাৎ করে ক্যান্সার দেখা দেবার ঘটনা ঘটতে দেখা যায়নি। রোগীর ও তার অতীত বংশধারায় রোগের ও তার চিকিৎসার একটি লম্বা ইতিহাস ছিলো। বংশগত রোগপ্রবণতা ও তাদের অতীত ইতিহাসে একগুচ্ছ ক্রনিক রোগের উপস্থিতি দেখতে পাওয়া যায়।

মানুষের জেনেটিক্স গবেষণায় বহু প্রতিবন্ধকতা রয়েছে এবং আমরা সংক্ষেপে বংশধারার গবেষণা নিয়ে আলোচনা করবো- যেখানে সাধারণত কার্সিনোজেনেসিসের (কার্সিনোজেনের উপস্থিতিতে ক্যান্সার হবার প্রক্রিয়া) ক্রিয়াধারাটি মানুষের বংশধারার জেনেটিক ভিত্তিটিতে খুঁজে পাওয়া যায়। এর সাথে বংশতালিকা বিশ্লেষণে সাথে সম্পর্কযুক্ত তথ্য তথা, বংশগুলোর কয়েক জেনারেশন পর্যন্ত বিস্তৃত ফেনোটাইপ/লক্ষণতাত্ত্বিক রেকর্ড সংগ্রহ করতে হয়। এই ভিত্তির উপর, আমরা পৃথকীকরণ পদ্ধতিতে (Segregation pattern) হাইপোথিসিস তৈরি করেছিলাম। স্বাভাবিকভাবেই বংশতালিকা যত জটিল, জেনেটিক বিশ্লেষণটি ততই নিখূঁত হয়। বংশতালিকা বিশ্লেষণ হচ্ছে, বংশধারাগুলো নিয়ে গবেষণা- যেভাবে তারা অতীত থেকে কয়েক জেনারেশন ধরে কোন একটা বংশের ধারাবাহিকতায় প্রকাশ পায়। রোগীদের অতীত ও বর্তমান লক্ষণাবলীও সংগ্রহ করা হয়েছিলো।

একটি বংশধারার উত্তরসূরীতার ধরণ নির্দিষ্ট করতে, সাধারণত পরিবারের ইতিহাস থেকে তথ্য বিশ্লেষণ করার প্রয়োজন হয়। বংশের ক্রমপশ্চাৎ ইতিহাস নিয়ে করা এই গবেষণাগুলো- সাধারণত আক্রান্ত ব্যক্তি থেকেই শুরু করা হয় এবং ক্রমান্বয়ে বর্তমান বংশধারা থেকে বিস্তৃত করা হয়। এই পদ্ধতিটির একটি সমস্যা হচ্ছে- মৃত আত্মীয়স্বজন বা বর্তমানে অনুপস্থিত অন্যদের সম্পর্কিত তথ্য সংগ্রহ নাও করা যেতে পারে। বংশধারা এনালাইসিস এবং রোগীর অতীত-ইতিহাস আমাদের গবেষণাটিতে নির্দেশ করে- যে দুই প্রকারের ক্রনিক রোগ সোরা ও সাইকোসিস একত্রে মিশ্রিত হয়। হঠাৎ কখনো সিফিলিটিক প্রবণতাও সাথে যুক্ত হয়। বেশিরভাগ কেইসেই আমরা দেখেছি- ব্যক্তির বংশধারা হতে প্রাপ্ত কন্সটিটিউশন তার ক্যান্সারের উৎপত্তিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আমরা দেখেছি, বংশগত ফ্যাক্টর- সোরা ও সাইকোসিস  ক্যান্সারের প্রধান জেনেটিক (মায়াজমেটিক) কারণ। এটি ব্যক্তিদের মাঝে কার্সিনোজেনগুলোর প্রতি সংবেদনশীলতা সৃষ্টি করে এবং রোগটির ক্ষেত্রে একটি তাৎপর্যপূর্ণ অবদান রাখে। রোগের বিবর্তনটি নির্ভর করে ব্যক্তির জেনোটাইপের উপর এবং  কার্সিনোজেনিক এজেন্ট- যা পরে এর সাথে যুক্ত হয়- তার উপর।

Objectives of the Study

ক্যান্সার কোনো একক রোগ নয়, এটি বিভিন্ন রোগের সন্নিবেশ- যার সবগুলো অনিয়ন্ত্রিত কোষ বিভাজনের বৈশিষ্ট্যযুক্ত। ক্যান্সার ভয়ংকর রোগাবস্থা এবং এর আক্রমণ সবসময়ই ক্রমবর্ধমান। এর না আছে সত্যিকারের কোনো প্রতিরোধক চিকিৎসা, না আছে আরোগ্যকারী চিকিৎসা। যদি একবার কার্সিনোজেনেসিসের মূল কারণটিকে উৎঘাটন করা যায়, তবে আরো বহু গবেষণার পথ উন্মুক্ত হবে। আগের গবেষকদের মাধ্যমে ক্যান্সার রোগীর বংশতালিকা বিশ্লেষণটি উপযুক্তরূপে করা হয়নি। আমরা রোগীর আগের জেনারেশনগুলো নিয়ে গবেষণা করেছি, এরপর জেনেটিক ভিত্তিটির একটি গাইডলাইন তৈরি করেছি। প্রাপ্ত তথ্য বিভিন্ন মাত্রার ক্যান্সারকে থামাতে, কমাতে, প্রতিরোধ করতে ও চিকিৎসা করতে একটি মূল্যবান উপায় হিসাবে পরিগণিত হয়েছে।

Methods & Materials

মেথডোলজিটিতে সম্পূর্ণরূপে উভয় লিঙ্গের, ভিন্ন ভিন্ন বয়সের, স্থানের, সংস্কৃতির, অভ্যাসের, বর্ণের, সক্ষমতার ও জীবনযাত্রার বিভিন্ন প্রকারের ক্যান্সার রোগীদের কেইসের ইতিহাস থেকে প্রাপ্ত তথ্যের উপর ভিত্তি করা হয়েছে। এর সমস্ত কেইসগুলো বিখ্যাত মেডিক্যাল ইন্সটিটিউশন, ল্যাবরেটরি ও হসপিটাল থেকে হেমাটোলজি, সেরোলজি, আল্ট্রাসনোগ্রাফি, বায়োপসি, FNAC ইত্যাদির মাধ্যমে পূর্ণরূপে ডায়াগনোসিস করা হয়েছে। লক্ষণীয় যে, ক্যান্সারের বর্তমান ক্লিনিক্যাল গবেষণাটি সম্পূর্ণরূপে রোগীর বর্তমান ও অতীত রোগের ইতিহাস ও রোগের বংশগত প্রবণতাগুলোর উপর ভিত্তি করে যতদূর সম্ভব বিস্তৃতভাবে করা হয়েছে। আমাদের ২০ বৎসরের অধিক সময় ধরে চলমান প্র্যাকটিসে ক্যান্সার নির্ণীত রোগীদের ফাইলগুলোর ক্রম-পশ্চাৎ ধারায় বিশ্লেষণ করে গবেষণাটি সম্পন্ন করেছি, যেখানে জেনেটিক কাউন্সেলিং ও বংশতালিকা বিশ্লেষণও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

আমাদের বর্তমান ক্লিনিক্যাল গবেষণায়, রোগীর মোট সংখ্যা ১৩০ জন, এরমধ্যে ৩০ টি কেইস-হিস্টোরি আমাদের গবেষণার শুরুর দিকে কেবলমাত্র আংশিকভাবে সংগ্রহ করা হয়েছে। কারণ তখনো এই নতুন চিন্তাটি সম্পূর্ণভাবে বিকশিত হয়নি। কেইস-হিস্টোরিগুলো থেকে কিছু তথ্য সংগ্রহ করে তার মূল্যায়ন করার পর, আমার কাছে পদ্ধতিটির প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো আরো পরিষ্কার হয়। কেইস-সামারিতে তা সহজেই বুঝতে পারা যাবে। এই গবেষণাপত্রের প্রাথমিক উদ্দেশ্য হচ্ছে “ক্যান্সারের উৎপত্তির মূল কারণ” খূঁজে বের করা। কার্সিনোজেনের সংস্পর্শে আসা সত্ত্বেও কিছু ব্যক্তি ক্যান্সার থেকে মুক্ত ছিলো। এই এজেন্টগুলো আসলে কেবলমাত্র উত্তেজক কারণ, তাছাড়া গবেষণাটি এটাও নির্দেশ করে যে, রোগোৎপত্তিতে কিছু জেনেটিক কারণও বর্তমান।

কেইস হিস্টোরি নেয়া সর্বমোট বর্ণ, বয়স ও লিঙ্গের গ্রুপগুলো নিচের টেবিল (টেবিল-১) থেকে বুঝতে পারা যাবে:

সর্বমোট রোগী 130
সর্বমোট পুরুষ 60
সর্বমোট নারী 70
সর্বমোট হিন্দু 117
সর্বমোট মুসলিম 13
সর্বমোট হিন্দু পুরুষ 53
সর্বমোট হিন্দু নারী 64
সর্বমোট মুসলিম পুরুষ 07
সর্বমোট মুসলিম নারী 06
সর্বমোট শিশু 03
সর্বমোট প্রাপ্তবয়স্ক 127
অন্যান্য 00

টেবিল – ১

সকল রোগগুলোকেই কি-ওয়ার্ডের নির্দেশনা মোতাবেক সোরা, সিফিলিস ও সাইকোসিসের অধীনে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে। রোগীর অতীত ও বর্তমান ইতিহাস, বংশতালিকা বিশ্লেষণ ও জেনেটিক কাউন্সেলিংয়ের মাধ্যমে আমরা টেবিল-২ এর এই তথ্যগুলোতে উপনীত হই:

টেবিল -২.

ক্রম ক্যান্সারের ধরণ আক্রান্তের সংখ্যা
1 Liver Cancer 40
2 Lung Cancer 03
3 Mouth Cancer  12
4 Gland Cancer Including (Lymphoma) 11
5 Blood Cancer – Including (Leukemia) 07
6 G B Cancer 06
7 Uterine Cancer 06
8 Cervical Cancer 08
9 Prostate Cancer 01
10 Chest Cancer 03
11 Throat Cancer 06
12 Pancreatic Cancer 02
13 Ovary Cancer 01
14 Lip Cancer 01
15 Knee Cancer 01
16 Gastric Cancer 03
17 Abdomen cancer 01
18 Colon Cancer 02
19 Breast Cancer 07
20 Glioma 02
21 Cervical Cancer 01
22 Skin Cancer 01
23 Stomach Cancer 02
24 Anal Cancer 01
25 Necrosis 01
26 Glioblastoma 01

টেবিল -২

শুরুর দিকের তথ্যগুলো কম বিস্তৃত। ক্রমান্বয়ে আমাদের এ ব্যাপারে জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা বৃদ্ধির সাথে সাথে, তথ্যগুলো আরো সমৃদ্ধ হয়েছে। প্রথমদিকে রোগীর কেবল সাধারণ কেইস হিস্টোরি সংগ্রহ করা হয়েছে। পরবর্তীতে আমরা বুঝতে পারি, আগের নেয়া কেইস হিস্টোরিগুলো যথার্থ নয়। পরে আরো অধিক তথ্যসমৃদ্ধ কেইস হিস্টোরি নেয়া হয়েছে।

Result  

রোগীর অতীত ও বর্তমান কেইস হিস্টোরি, পিতৃ ও মাতৃ বংশতালিকার বিশ্লেষণের মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্য নিচের টেবিলে দেখানো হলো-

টেবিল – ৩.

তথ্য প্রাপ্তির পন্থা কেইস সংখ্যা (সোরা %) কেইস সংখ্যা সিফিলিস % কেইস সংখ্যা সাইকোসিস %
অতীত ইতিহাস         84     (64.62% )      12      (9.23%) 52       (40%)
মাতৃ-বংশতালিকা বিশ্লেষণ  41     (31.53%) 05      (3.84%) 31      (23.84%)
পিতৃ-বংশতালিকা বিশ্লেষণ 73      (56.15%) 07      (5.38%) 45      (34.61%)

টেবিল-৩

এখন আমরা দেখবো রোগীদের অতীত ইতিহাস, প্রতিটি পিতৃ ও মাতৃ বংশতালিকার  রোগপ্রবণতা লক্ষ করলে নিচের তথ্যগুলো পাবো:

মোট কেইস (সোরা %) মোট কেইস (সিফিলিস %) মোট কেইস (সাইকোসিস %)
108 (83.07%) 26 (20.00 %) 83 (64.62%)

টেবিল – ৪

আমরা দেখতে পাচ্ছি:

বংশতালিকায় মোট ১৩০ জন রোগীর মধ্যে মোট সোরা 108 (83.07%), সিফিলিস 26 (20.00 %) , সাইকোসিস 83 (64.62%)      

Conclusion

গবেষণায় রোগীর কেইস হিস্টোরিকে বিবেচনা করা হয়েছে, যেখানে তার বর্তমান ও অতীতের রোগের মেডিক্যাল হিস্টোরি সংগ্রহ করা হয়েছে এবং চিকিৎসকগণ কর্তৃক তাদের ক্যান্সারের ডায়াগনোসিসসহ সম্পূর্ণ শারীরিক ও মানসিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়েছে। আমরা দেখতে পেয়েছি যে, ক্যান্সার হঠাৎ করে দেখা দেয় না বরঞ্চ তার পেছনে ক্রনিক রোগ ও তার চিকিৎসাসহ দীর্ঘ ইতিহাস বর্তমান থাকে।

তাদের বংশতালিকার সাথে ব্যক্তির অতীত ইতিহাস ও বংশতালিকায় ক্রনিক রোগের প্রবণতা বিশ্লেষণ – উপযূক্ত টেবিল ও বংশতালিকা বিশ্লেষণ নিম্নোক্ত সিদ্ধান্তগুলো নির্দেশ করে-

১. প্রত্যেকটি রোগীতে সোরা’র উপস্থিতি ছিলো

২. বংশধারায়ও সোরা’র উপস্থিতি দেখা গেছে (বংশতালিকা)

৩. রোগীর ও তার পারিবারিক ইতিহাসে রোগ ও তার চিকিৎসার এক দীর্ঘ বিবরণ পাওয়া গেছে

৪. 130 জন রোগীর মাঝে 108 (83.07%)  জনের মধ্যে সোরা পাওয়া গেছে

৫. 130 জন রোগীর মাঝে 26 (20.00%)  জনের মধ্যে সিফিলিটিক হিস্টোরি পাওয়া গেছে

৬. 130 জন রোগীর মাঝে 83 (64.62%)  জনের মধ্যে সাইকোটিক অবস্থিতি পাওয়া গেছে

৭. ক্যান্সারে আক্রান্ত বংশগুলো কার্সিনোজেনের প্রতি অধিকমাত্রায় সংবেদনশীল

৮. যে বংশে অধিক ক্যান্সারের উপস্থিতি পাওয়া গেছে, তাদের বংশতালিকা বিশ্লেষণ অধিক জটিল ও তা ক্রনিক রোগে পূর্ণ।

সোরা প্রতিটি রোগীর মাঝেই দেখতে পাওয়া গেছে। যদি বংশে সাইকোটিক মায়াজমের উপস্থিতি পাওয়া যায়- তাহলে ক্যান্সার হবার সম্ভাবনা আরো বেশি থাকে। যখন একই ব্যক্তির মাঝে সোরা ও সাইকোসিস মিলিতভাবে পাওয়া যায়, সেখানে ক্যান্সার হবার সম্ভাবনা আরো প্রবল। পরিশেষে আমরা সিদ্ধান্তে আসতে পারি যে, সোরা ও সাইকোসিস ক্যান্সারের উৎপত্তির মূল ভিত্তি। খুব কমসংখ্যক ক্ষেত্রে সিফিলিটিক প্রবণতাও একটা ভূমিকা রাখে কিন্তু সোরা সর্বক্ষেত্রে উপস্থিত থাকে।

Key Words: Psora,  Syphilis, Sycosis, Causaoccasionalis, Morbid Agent, Carcinogens, Fundamental cause, Maintaning cause, Exciting cause.

Bibliography

  1. Textbook of medicine -Price
  2. Textbook of medicine –Davidson
  3. Textbook of medicine –Golwala
  4. Textbook of medicine – Royal George
  5. Synthesis Repertory – Dr. Frederick Schroyans
  6. The Basics of Medical Genetics – G.P Pall
  7. Textbook of Biochemistry – Thorpe
  8. An Introduction to Genetics – Marrel
  9. Organon of medicine 5th.Ed. – Hahnemann
  10. Chronic Disease & Its Nature – Hahnemann
  11. Lecture on Materia medica – Kent J.T
  12. Materia medica (clinical) – Clark J.H
  13. Materia Medica (clinical) – E.A. Farrigton
  14. The Philosophy of natural cure & therapeutics
  15. Principles of Prescribing – Mathur
  16. Dr. V K Chauhan MD – Practice of Medicine.
  17. Dr. Meeta Gupta MD – Practice of Medicine.
  18. Numerous websites and newspapers
  19. A text book of Genetics – H S Bhamrh & CM Chaturvedi.
  20. Human genetics – PK Dhar.
  21. Science reporter CSIR Publication Delhi Nov 11.
  22. Indian Journal of Gastroenterology – Sep, Oct – 2014.Pp – 432- 439
  23. Organon of medicine – B K Sarkar.
Tags: ক্যান্সারের উৎপত্তির ক্ষেত্রে জেনেটিক হস্তক্ষেপে ইতিবাচক সম্ভাবনারিসার্চ রিভিউহোমিওডাইজেস্ট

Related Posts

ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল কি এবং কেন?

by sayeed
January 6, 2021
0
27

ডা. শাহীন মাহমুদ: ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল: ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল এমন একটি গবেষণাকর্ম যা লোকজনের সম্পৃক্ততায় বাস্তবায়ন করা হয় এবং যার লক্ষ্য থাকে মেডিক্যাল, সার্জিক্যাল বা আচরণগত কোনো উদ্ভাবন,...

চলমান গবেষণা: হোমিওপ্যাথিক ঔষধ কিভাবে কাজ করে?

by sayeed
October 26, 2020
0
163

সংকলন: ডা. পি. গুপ্ত: প্রজেক্ট: ওয়াটার রিসার্চ ল্যাবরেটরি (Water Research Laboratory, WRL) Water Research Lab (WRL) হচ্ছে HRI এর মৌলিক রিসার্চ প্রজেক্টগুলোর একটি। এই গবেষণার লক্ষ্য...

হোমিওপ্যাথিক ঔষধে রোগ প্রতিরোধ: হিউম্যান রেকর্ডস, স্টাডিজ এবং ট্রায়ালস (৩য় ও শেষ পর্ব)

by sayeed
June 17, 2020
0
184

১৭৯৯ সালে ডা. স্যামুয়েল হ্যানিমান কর্তৃক আবিষ্কৃত হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাপদ্ধতিটির মহামারী রোগের চিকিৎসা-সক্ষমতা এবং আরোগ্যকারী-ক্ষমতা উভয়টিই আছে। ডা. হ্যানিমান তার সময়ে স্কারলেট ফিভারে...

হোমিওপ্যাথিক ঔষধে রোগ প্রতিরোধ: হিউম্যান রেকর্ডস, স্টাডিজ এবং ট্রায়ালস (২য় পর্ব)

by sayeed
June 17, 2020
0
208

১৭৯৯ সালে ডা. স্যামুয়েল হ্যানিমান কর্তৃক আবিষ্কৃত হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাপদ্ধতিটির মহামারী রোগের চিকিৎসা-সক্ষমতা এবং আরোগ্যকারী-ক্ষমতা উভয়টিই আছে। ডা. হ্যানিমান তার সময়ে স্কারলেট ফিভারে...

হোমিওপ্যাথিক ঔষধে রোগ প্রতিরোধ: হিউম্যান রেকর্ডস, স্টাডিজ এবং ট্রায়ালস (১ম পর্ব)

by sayeed
June 15, 2020
0
335

১৭৯৯ সালে ডা. স্যামুয়েল হ্যানিমান কর্তৃক আবিষ্কৃত হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাপদ্ধতিটির মহামারী রোগের চিকিৎসা-সক্ষমতা এবং আরোগ্যকারী-ক্ষমতা উভয়টিই আছে। ডা. হ্যানিমান তার সময়ে স্কারলেট ফিভারে...

Next Post

মানবদেহের বাইরে প্রস্তুতকৃত ক্লেবসিয়েলা নিউমোনাইয়ের কালচারের উপর এন্টিম টার্টের পরীক্ষা

একটি ঔষধের ক্রিয়া নিঃশেষ হয়েছে তার অব্যর্থ প্রমাণ কি?

হোমিওপ্যাথি: এক যাদুকরি চিকিৎসাব্যবস্থা

Discussion about this post

Subscribe Us

Join 119 other subscribers

CATEGORIES

  • অনুবাদ
  • আমাদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
  • ইন্টারভিউ
  • ঔষধ পরিচিতি
  • কেস রেকর্ডস
  • প্রবন্ধ
  • ফিচার
  • বায়োগ্রাফি
  • বুক রিভিউ
  • ভেটেরিনারি এন্ড এগ্রো
  • রিসার্চ রিভিউ
  • হোমিও সংবাদ

RECOMMENDED

প্রবন্ধ

ডা. স্যামুয়েল হ্যানিম্যান কর্তৃক প্রুভিংকৃত ঔষধ

July 15, 2020
কেস রেকর্ডস

একটি বিস্তৃত কেইস-টেকিং ও তার বিশ্লেষণপদ্ধতি

November 5, 2020

TAGS

biography Corona in homeopathy Corona in Repertory homeodigest Homeopathic remedy of Corona Homeopathic treatment of Influenza Homeopathy Phase of Corona Remedy Selection for Corona Remedy Selection for COVID-19 Repertorial analysis of Corona Repertorial Introduction for Corona Repertorial Introduction for COVID-19 Repertory about Pneumonia Repertory of Corona Repertory of COVID-19 Repertory of Influenza Rubrics about Corona Rubrics about COVID-19 Rubrics of Corona Stage-wise Symptoms of Corona Symptoms of Corona অর্গানন করোনা ভাইরাস করোনাভাইরাস কেস রেকর্ডস চিকিৎসক চিকিৎসা ডাক্তার মায়াজম মায়াজমের দর্শন-চিন্তা মেটেরিয়া মেটিকা হোমিও হোমিও ওষুধ হোমিও ঔষধ হোমিও চিকিৎসক হোমিও চিকিৎসা হোমিওডাইজেস্ট হোমিও ডাক্তার হোমিওপ্যাথ হোমিওপ্যাথ বুক রিভিউ হোমিওপ্যাথি হোমিওপ্যাথিক হোমিওপ্যাথিক ঔষধ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা
HomeoDigest | হোমিওডাইজেস্ট

বাংলাদেশের প্রথম আদর্শিক অনলাইন হোমিওপ্যাথিক প্লাটফর্ম। হোমিও বিষয়ক সংবাদ, প্রবন্ধ, কেস রেকর্ডস, কেস স্টাডি, বুকস রিভিউ, ইন্টারভিউ, বায়োগ্রাফিসহ বিভিন্ন বিষয়ের লেখার এক সমৃদ্ধ ভান্ডার। এছাড়াও স্টুডেন্টদের জন্য রয়েছে বিশেষ সাজেশন্স।
contact@homeodigest.com

Copyright © 2020 - Homeodigest | All Rights Reserved.

No Result
View All Result
  • হোম
  • প্রবন্ধ
  • ফিচার
  • রিসার্চ রিভিউ
  • বুক রিভিউ
  • অনুবাদ
  • কেস রেকর্ডস
  • স্টুডেন্টস কর্নার
    • DHMS
    • BHMS
    • রেজিস্ট্রেশন
  • ইন্টারভিউ
  • বায়োগ্রাফি
  • করোনা সেল
  • আরও
    • হোমিওডাইজেস্ট চিকিৎসক তালিকা
    • হোমিও সংবাদ
    • ভেটেরিনারি এন্ড এগ্রো
    • ঔষধ পরিচিতি
    • কেস কুইজ
    • টিপস এন্ড সাজেশন
    • ডক্টরস পয়েন্ট
    • রোগীর জিজ্ঞাসা
    • গুরুত্বপূর্ণ লিংকস

Copyright © 2020 - Homeodigest | All Rights Reserved.